Quantcast
Channel: Software – Trickbd.com
Viewing all 603 articles
Browse latest View live

(Pixie) মাত্র 11KB সফটওয়ারের অসাধারণ কাজ । ওয়েব ও গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা অবশ্যই দেখুন ।

$
0
0

আসসালামু আলাইকুম

T-800

কম্পিউটার যারা ব্যাবহার করেন নরমাল ইউজার আর এডভান্স ইউজার যেই হোক না কেন কালার বা রঙ নিয়ে টুকিটাকি কাজ সবাই করে থাকি । নিজের ছবিতে নাম লিখা , ইউটিউব চ্যানেলের লোগো তৈরি করা , ওয়েবসাইট ডিজাইন এর কাজ , ফটোশপে ডিজাইন করা সবক্ষেত্রেই রঙের ব্যাবহার রয়েছে ।

অনেক সময় দেখা যায় কোন একটা কন্টেন্টের কালারটা আমাদের পছন্দ হয়ে যায় এবং আমাদের নিজেদের প্রোজেক্টে ব্যাবহার করতে চাই । কিন্তু ঐ রঙের নাম বা হেক্স কোড জানা না থাকার কারণে সেটা আমদের প্রোজেক্টে ব্যাবহার করতে পারি না । অথবা যারা ওয়েব ডিজাইনের কাজ করে থাকেন তাদের পক্ষেও ত আর হাজার হাজার কালার কোড মুখস্ত রাখা সম্ভব না ।

এসব কথা চিন্তা করেই হয়ত কোন এক ভদ্রলোক বা ভদ্রলোকগন এই Pixie টুলসটা ডেভেলপ করেছেন । Pixie হচ্ছে একটা আল্টিমেইট কালার পিকিং সফটওয়্যার । এটা Nattyware কোম্পানির একটা টুলস । সাইজ মাত্র 11KB .আর এটা পোর্টেবলও । তাহলে চলুন দেখি এটা দিয়ে কি কি করা যায় ঃ-

প্রথমে এখান থেকে ডাউনলোড করেন । ডাউনলোড করে ওপেন করেন । ওপেন করে স্ক্রীনের যেকোন জায়গায় রেখে দিন । অথবা মিনিমাইজ করে রেখেও কাজ করতে পারবেন ।


এটাতে তিনটি পদ্ধতিতে কালার কপি করতে পারবেন । আপনার মাউস পয়েন্টারটা যেখানে থাকবে সেখানের কালারটা কপি করবে ।

যেমন যেকোন একটা রঙের উপর মাউস পয়েন্টার রেখে যদি CTRL+ALT+C চাপেন তাহলে HTML কোডে কালারটা কপি হবে । নিচের ছবিতে দেখুন –

তারপর আপনার HTML প্রোজেক্টে কোডটা পেস্ট করে দিন

দেখুন যে Header এর ব্যাকগ্রউন্ডে কালারটা চলে এসেছে । ওয়েব ডিজাইনিংয়ে ক্লায়েন্টের নির্দিষ্ট করে দেওয়া কালারটা এভাবে কপি করতে পারবেন ।

ফটোশপের প্রোজেক্টেও যদি আপনি এভাবে নির্দিষ্ট কোন কালার কপি করে দিতে চান তাহলে ফটোশপের কালার প্যানেলে যান । কালার প্যানেলের নিচের দিকে # লিখার পাশের বক্সে হেক্স কোডটা পেস্ট করে দিন ।

দেখুন ছবিটার ব্যাকগ্রউন্ডে কালারটা চলে এসেছে ।

যেকোন একটা রঙের উপর মাউস পয়েন্টার রেখে যদি CTRL+ALT+X চাপেন তাহলে Pixie Color Mixer ওপেন হবে এবং কালার মিক্সারে ঐ রঙটা সিলেক্টেড থাকবে যেই রঙটার উপর আপনি মাউস পয়েন্টার রেখেছিলেন । Color Mixer থেকে আপনি হেক্স কোডে কালার কপি করতে পারবেন , RGB কোডেও কালার কপি করতে পারবেন এবং কাস্টম কালার সেট করতে পারবেন ।

সবশেষে হচ্ছে Color Magnifier .কোন অস্পষ্ট কালারকে নিখুতভাবে কপি করার জন্য Pixie Magnifier ব্যাবহার করতে পারবেন । এর জন্য যেকোন একটা লোকেশনে মাউস পয়েন্টার রেখে যদি CTRL+ALT+Z চাপেন তাহলে Pixie Magnifier ওপেন হবে । Magnifier এ কালারটা জুম করে দেখাবে । আবার CTRL+ALT+Z চাপলে আরও জুম হবে । তারপর CTRL+ALT+C চেপে কালারটা কপি করা যাবে । তাছাড়া Pixie উইন্ডোটার উপর রাইট ক্লিক করলে কিবোর্ড শর্টকাটগুলো এডিট করতে পারবেন ।

আশা করি পোস্টটা ভালো লেগেছে ।
ভালো লাগলে নিচের লাইক বাটনে ক্লিক করুন

কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

ধন্যবাদ,
আবার দেখা হবে ।

–আল্লাহ হাফেজ–


(Whats New!) নতুন সব অসাধারণ ফিচার থাকছে গুগল ক্রোমের লেটেস্ট ভার্সন 69 এ । Now Time For Update

$
0
0

আসসালামু আলাইকুম

T-800

আশা করি সবাই ভালই আছেন । আজকের পোস্টের বিষয় হচ্ছে গুগল ক্রোম নিয়ে । গুগল ক্রোমকে চিনাতে হবে না আশা করি । এটা পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যাবহ্রত পিসি ও মোবাইল ওয়েব ব্রাউজার । একই সাথে ফাস্ট,মডার্ন এবং সেকিউর । গুগলের পণ্য বলে কথা ।

যাই হোক গুগল ক্রোমের পুরাতন ভার্সনগুলোর থিম বেশি একটা ভাল লাগত না বিশেষ করে মোবাইলে । এই কারণে অনেকেই এই ব্রাউজারটা মোবাইলে ব্যাবহার করে নি। কিন্তু এখন ক্রোমের আপডেট চলে এসেছে । এখন পর্যন্ত গুগল ক্রোমের লেটেস্ট ভার্সন হল Version 69.0.3497.100 । এই ভার্সনের আপডেটে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করা হয়েছে ব্রাউজারটির ইউজার ইন্টারফেসে । । ইউজার ইন্টারফেসে ছাড়াও আরও বেশ কিছু নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে গুগল ক্রোম ।গুগল ক্রোমের ১০ বছর উপলক্ষে এই রিলিজ নিয়ে এসেছে তারা । আজকের পোস্টে আমরা দেখব গুগল ক্রোমে কি কি নতুন পরিবর্তন এসেছে । ত চলুন শুরু করি —

নতুন থিম (ইউজার ইন্টারফেস)


আপনি গুগল ক্রোম আপডেট করলে প্রথমেই চোখে পরবে এর মেটেরিয়াল ডিজাইন থিম বা ইউজার ইন্টারফেস । প্রোফাইল আইকন টাইটেল বার থেকে মেনু বারের কাছে চলে এসেছে , এটা দেখতে আগের চেয়ে ভালো লাগে । এবং এই আইকনটাতে ক্লিক করলে সেভ করা পাসওয়ার্ড , পেমেন্ট মেথড ইত্যাদি ইনফর্মেশন পাবেন । এই থিমটা আপনার ভালো না লাগলে আপনি Flags এডিট করে পুরাতন থিম অ্যাক্টিভ করতে পারবেন ।

কাস্টম শর্টকাট তৈরি করার অপশন


গুগল ক্রোমের আগের ভার্সনে সার্চবক্সের নিচে বেশি বেবহ্রত ওয়েবসাইটগুলোর শর্টকাট শো করত । নিজের ইচ্ছামত শর্টকাট তৈরি করা যেত না। কিন্তু এখন আপনি Add Shortcut এ ক্লিক করে আপনার ইচ্ছামত ওয়েবসাইট এর শর্টকাট তৈরি করতে পারবেন এবং ইচ্ছামত শর্টকাটগুলোকে Rename এবং Remove করতে পারবেন ।

হোম পেজে ছবি যোগ করার অপশন


ক্রোমের লেটেস্ট ভার্সনে আপনি এটার হোম পেজে বা নতুন ট্যাব পেজে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ যোগ করতে পারবেন কোন Extension অ্যাড করা ছাড়াই । এর জন্য নিচে বাম কোণায় গিয়ার আইকন থেকে Chrome Backgrounds সিলেক্ট করবেন অথবা আপনার কম্পিউটার থেকে কোন ছবি সেট করতে চাইলে Upload an Image এ ক্লিক করবেন । Restore Default Background এ ক্লিক করলে ব্যাকগ্রাউন্ড আগের মত সাদা হয়ে যাবে ।

উন্নত সার্চবক্স


গুগল ক্রোমের এড্রেসবারকে বলা হয় Omnibox . Omnibox এখন আগের চেয়ে অনেক উন্নত । যেমন আপনি যদি Weather in Dhaka লিখে সার্চ করেন তাহলে সার্চ রিজাল্টেই ঢাকার আবহাওয়া কত তা শো করবে । তাছাড়া মনে করেন আপনি একটা ট্যাবে Gmail.com ওপেন করে রেখেছেন এখন আরেকটা নতুন ট্যাব ওপেন করে এড্রেসবারে গিয়ে Gmail লিখে সার্চ করেন এবং এন্টার প্রেস করেন তাহলে আপনাকে ঐ Gmail.com এর ট্যাবে নিয়ে যাওয়া হবে ।

ডাইনোসর গেমে নতুন ইলিমেন্ট


ইন্টারনেট কানেকশন না থাকা অবস্থায় গুগল ক্রোমে কোন একটি সাইটে যাওয়ার চেষ্টা করলে একটা গেম আসে । কিবোর্ড থেকে স্পেস কি অথবা Up Arrow কি চাপলে গেমটা শুরু হবে । মোবাইলে গেমটা শুরু হবে ডাইনোসরটার উপর ট্যাপ করে ধরে রাখলে । আমার কাছে মজার একটা গেম । ক্রোমের লেটেস্ট ভার্সনে এই গেমটিতে নতুন একটি ইলিমেন্ট যোগ করা হয়েছে । ইলিমেন্টটা হচ্ছে একটা জন্মদিনের কেক । ডাইনোসর এটা খেতে পারবে । তবে এই জিনিসটার কাজ কি তা আমি এখনও ভালোভাবে বুঝতে পারি নি ।

বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লকার


গত ফেব্রুয়ারী থেকে গুগল ক্রোম বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লকার নিয়ে এসেছে । এই অ্যাড ব্লকারটা বিরক্তিকর ভিডিও অ্যাড যা কিনা অটো প্লে হয়ে যায় ,তাছাড়া স্ক্রীনের বড় বড় অ্যাড ইত্যাদি বিরক্তিকর অ্যাডগুলোকে ব্লক করে দেয় ।

অন্যান্য


গুগল ক্রোম প্রতি ছয় সপ্তাহে একটি নতুন আপডেট নিয়ে আসে । এবং সবগুলো আপডেটেই থাকে নতুন ফিচার ,সেকুরিটি আপডেট, এবং বাগফিক্সেস,আগের ভার্সনের চেয়ে ফাস্ট এবং অ্যানিমেশনগুলো হয় আগের চেয়ে Smooth ।

মোবাইল ভার্সনের আপডেট

মোবাইল ভার্সনের ইউজার ইন্টারফেস এবং Easy Access আপডেট করা হয়েছে । আমার মোবাইল না থাকার কারণে পর্যাপ্ত তথ্য দিতে পারছি না । এজন্য দুঃখিত 🙁

ত আপডেট করে ফেলুন । যদি ডিফল্টভাবে আপডেট হতে প্রব্লেম হয় (আমার হয়েছিল) তাহলে ক্রোমের ওয়েবসাইট থেকে ইন্সটলার ফাইলটা ডাউনলোড করে নতুন করে ইন্সটল করলেই হবে ।

ধন্যবাদ ।
আবার দেখা হবে আগামী পোস্টে
ভাল থাকবেন ।

–আল্লাহ হাফেজ–

( 5 Best Website ) ৫ টি মজার ওয়েবসাইট যেগুলো ভিজিট করলে অবশ্যই অবাক হবেন । Don’t Miss It

$
0
0

-আসসালামু আলাইকুম-

 

কেমন আছেন সবাই । আশা করি সবাই ভাল আছেন ।

 

ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায় বিভিন্ন দরকারি , অদরকারি লাখ লাখ কোটি কোটি ওয়েবসাইট আছে । বর্তমান পৃথিবীতে ওয়েবসাইট এর মোট সংখ্যা এত বেশি যে এর কোন নির্দিষ্ট হিসাব নাই । আপনি জেনে অবাক হবেন যে প্রতিতিদিন নতুন ৭ হাজারেরও বেশি ওয়েবসাইট ওয়েবে  যুক্ত হচ্ছে । আমরা আমাদের প্রয়জনে হাতে গুনা মাত্র কয়েকটি ওয়েবসাইটই ব্যাবহার করেছি । যেমন ফেসবুক , গুগল , ইউটিউব , হাতে গুনা কয়েকটি বাংলা নিউজপেপারস এইত এগুলোই বেশি ব্যাবহার করি । এগুলোও আমাদের প্রয়োজনিয় ওয়েবসাইট এবং আমাদের সবাই এই সাইটগুলো সম্পর্কে জানি ।

কিন্তু আমাদের অজানায় রয়েছে আরও কোটি কোটি ওয়েবসাইট । সেগুলোর মধ্যে এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলো ভিজিট করলে আমরা একটু বিস্মিত হবই । এরকমই পাঁচটি ওয়েবসাইট নিয়েই আজকের পোস্ট। ত চলুন ওয়েবসাইটগুলো সম্পর্কে একটু জানি —

 

১। you.regettingold.com

এই ওয়েবসাইটটির হোম পেজে আপনার জন্ম তারিখ লিখে এন্টার দিন । তারপর দেখুন অবাক করা কিছু বিষয় । আপনার বয়স কত , কত মাস , কত দিন সব দেখাবে ? আপনার জীবনে কতবার নিঃশ্বাস নিয়েছন এবং নিচ্ছেন তাও দেখিয়ে দিবে । আপনার হার্ট কতবার কেঁপেছে তাও দেখাবে । আপনার পরবর্তী জন্মদিন কবে , আপনি যেদিন জন্মগ্রহন করেছেন সেদিনের স্পেশাল ঘটনা, আপনার জন্মের পরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট , এবং আরও অনেক কিছু যা বিস্তারিত বলা এই পোস্টে সম্ভব না । আপনার নিজের সম্পর্কে আপনি নিজেও কি বিশ ভাগের এক ভাগ জানেন ? যতটুকু এই ওয়েবসাইটটি আপনার সম্পর্কে জানে । একবার ভিজিট করলেই বুঝতে পারবেন ।

 

ভিজিট করুন

 

২। Codepen.io/akm2/full/rHIsa

এই ওয়েবসাইটটি আসলে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট Codepen.io এর একটি পেইজ মুলত । Codepen.io হচ্ছে প্রোগ্রামারদের একটি ওয়েবসাইট । বিভিন্ন প্রোগ্রামাররা এখানে ইন্টারেস্টিং প্রোগ্রামের কোড শেয়ার করে থাকে এবং প্রোগ্রামগুলোর আউটপুট এই ওয়েবসাইটেই দেখা যায় । তেমনি এই পেজটাও মজার একটা পেজ । পেজটা ভিজিট করলে আপনি কতগুলো Gravity Points দেখতে পাবেন । তারপর পেজটাতে মাউস দিয়ে ক্লিক করতে থাকুন আর মজা দেখুন । তবে হ্যা অনেকগুলো ক্লিক না করলে আসল জিনিসটা বুঝতে পারবেন না ।

 

ভিজিট করুন

 

৩। Zoomquilt.com

অবাক হওয়ার মত ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে এই ওয়েবসাইটটা অন্যতম । এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট না করে থাকলে চরম মিস করেছেন । আপনার জীবনে দেখা  ইন্টার‍্যাক্টিভ কিছু অ্যানিমেশন ওয়ার্ক মিস করবেন যদি আপনি এই সাইটটি ভিজিট না করে থাকেন । এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করলে একটু লোডিং হওয়ার পরেই বুঝতে পারবেন এটা কি ধরনের আজব ওয়েবসাইট । অ্যানিমেশন  ওয়ার্কের মধ্য দিয়ে জুম হতে থাকবে আর শহর পেরিয়ে গ্রাম , জঙ্গল , নদি, কাল্পনিক প্রাণী ইত্যাদি দেখতে থাকবে। মনে হবে যেন কোন কল্পনার রাজ্যে আপনি ঘুরছেন । এই ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে আপনাকে লিখে বুঝানো সম্ভব না । তবে এতটুকু বলতেই পারি যদি আপনি এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট না করেন তাহলে সত্যিই বড় ধরনের মিস করবেন ।

 

ভিজিট করুন

 

৪।  Your Iceland

মজার ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে এই ওয়েবসাইটটিও অন্যতম । আসলে এটি Neal.fun ওয়েবসাইট এর একটি পেইজ । Neal.fun এই ওয়েবসাইটে আরও কিছু ইন্টেরেস্টিং পেইজ রয়েছে যেগুলো আপনি ভিজিট করতে পারেন । Your Iceland পেজটাতে গেলে কতগুলো ড্রয়িং ফিল্ড দেখতে পাবেন । সেগুলোতে আপনি যেমন পারেন একটু ড্রইং করে ফেলুন । যেমন Draw yourself এর ড্রফিল্ডে আপনার ছবি , Draw Partner এ আপনার গার্লফ্রেন্ডের ছবি , Draw smoke এর ড্রফিল্ডে ধোঁয়ার মত হিবিজিবি একটা কিছু একে ফেলুন । অন্যান্য ড্রয়িং ফিল্ডগুলোতে ফিল্ডের নাম অনুযায়ী একটা মাছ , একটা সূর্য, কিছু মেঘ হিবিজিবি করে এঁকে ফেলুন । এবং নিচে দেখুন মজা । আপনার স্বপ্নের আইসল্যান্ড । মেঘগুলো উড়ছে , মাছগুলো ভাসছে এবং আরও অনেক কিছু । ভিজিট না করলে ভালোভাবে বুঝবেন না ।

 

ভিজিট করুন

 

৫। Progress

এই ওয়েবসাইটটাও একটা ইন্টারেস্টিং ওয়েবসাইট । ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করলে শুধু অনেকগুলো প্রগ্রেস বার দেখতে পারবেন । শুধু প্রগ্রেস বার ছাড়া আর কোন বিশেষত্ব নাই এই ওয়েবসাইটের । তবে বিশেষত্ব হলো ঐ প্রগ্রেসবারগুলোর । একেকটা প্রগ্রেসবার একেক ধরণের ইনফরমেশন দেখাবে । পরবর্তী মিনিট আসতে কয় সেকেন্ড বাকি । পরবর্তী ঘন্টা আসতে কয় মিনিট বাকি , এভাবে পরবর্তী দিন থেক শুরু করে মাস,বছর , যুগ, শতাব্দি পর্যন্ত কত বাকি বাকি সবগুলোই একেকটা প্রগ্রেসবারে দেখাবে । এছাড়াও পরবর্তী বাবা দিবস, মা দিবস , ভালোবাসা দিবস ইত্যাদি আরও অনেক কিছুর প্রগ্রেসবার রয়েছে ওয়েবসাইটটিতে । এবং সবগুলো প্রগ্রেসবারই ডাইনামিক । এটাও Neal.fun ওয়েবসাইট এর একটি পেজ মুলত । অবশ্যই একবার ভিজিট করে দেখবেন ।

উপরের পাঁচটি ওয়েবসাইটেরই বিশেষত্ব বুঝতে হলে অবশ্যই সাইটগুলো ভিজিট করার কোন বিকল্প নেই ।

 

ভিজিট করুন

 

আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে । ভালো লাগলে অবশ্যই একটি ভালো মন্তব্য করবেন এবং হ্যা ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন ।

 

ধন্যবাদ,

আবার দেখা হবে ।

–আল্লাহ হাফেজ–

( Windows 10 RS5 ) কি কি থাকছে উইন্ডোজ ১০ অক্টোবর আপডেটে ? Whats New in Windows 10 Version 1809 . বিস্তারিত পোস্ট

$
0
0

-আসালামু আলাইকুম-

 

উইন্ডোজ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত পার্সোনাল কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম । এর সহজ ও ভিজুয়াল ডেক্সটপ এনভাইরনমেন্ট এবং সহজ ইউজার ইন্টারফেসের কারণে এটি এত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে । উইন্ডোজ যতই আপডেট হচ্ছে ততই এটি সহজ, উন্নত এবং আরও বেশি কাজের উপযোগী হচ্ছে । উইন্ডোজ এর সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে উইন্ডোজ ১০ । সম্প্রতি এক সমিক্ষায় দেখা গেছে বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে উইন্ডোজ এর সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত ভার্সন । উইন্ডোজ ১০ এর লেটেস্ট আপডেট হচ্ছে Windows 10 1803 . এই আপডেটটি রিলিজ হয় এপ্রিল ২০১৮ তে । আমরা অনেকেই হয়ত এটি ব্যাবহার করছি । আর আজকের মূল টপিক হচ্ছে উইন্ডোজ ১০ অক্টোবর আপডেটে কি কি নতুন ফিচার থাকছে ।

 

উইন্ডোজ ১০ অক্টোবর আপডেটের ভার্সন হবে 1809 এবং এর কোডনেইম হচ্ছে RS5 বা  Redstone 5 . খুব তাড়াতাড়িই এই ভার্সনটি রিলিজ হবে । ত চলুন দেখে নিই কি কি থাকবে এই আপডেটে —

New Dark File Explorer

মাইক্রোসফট তাদের নতুন উইন্ডোজ ভার্সনে ফাইল এক্সপ্লোরারের জন্য একটি ডার্ক থিম অ্যাড করেছে । আপনি যদি আপনার ডিফল্ট অ্যাপ সেটিংস ডার্ক করে দেন তাহলে ফাইল এক্সপ্লোরারের ডার্ক থিম অটোম্যাটিক অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে । ফাইল এক্সপ্লোরার এর কনটেক্স মেনু এবং ফাইল সেভিং ডায়ালগ বক্সেও ডার্ক থিম অ্যাড করা হয়েছে ।

 

Every Window in One Window

উইন্ডোজ ১০ অক্টোবর আপডেটের অন্যতম বড় পরিবর্তন এটি । সবগুলো উইন্ডোর একটি ট্যাব বার থাকবে । ট্যাব বার থেকে নতুন একটি ট্যাব ওপেন করে ঐ উইন্ডোটাতেই অন্য আরও কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশান ওপেন করতে পারবেন । উদাহরণস্বরূপ আপনি File Explorer উইন্ডোটা ওপেন করে রেখেছেন এখন আপনার একটা ব্রাউজার ওপেন করার প্রয়োজন পরল তাহলে আপনি এই উইন্ডোটা থেকেই আরেকটি অ্যাপ্লিকেশান ওপেন করতে পারবেন । তাছাড়া অনেকগুলো উইন্ডো ড্রাগ করে একটা উইন্ডোতে নিয়ে আসা যাবে । আপনি CTRL+WIN+TAB  কি চেপে ট্যাবগুলোতে সুইচ করতে পারবেন । এতে ঝামেলা বিহীন ভাবে কাজ করা যাবে । ট্যাববারটি সকল ট্রেডিশনাল উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশানে থাকবে । তবে দুঃখের বিষয় পরবর্তী আপডেটে ফিচারটি সরিয়ে নেওয়ার সিধান্তও নিয়েছে মাইক্রোসফট । এবং ২০১৯ সালের উইন্ডোজ ১০ স্প্রিং আপডেটে ফিচারটি আবার আনা হবে ।

 

Search Preview In Start Menu

স্টার্ট মেনুর সার্চ ফিচারটি করটানা সার্চ ফিচার নামেও পরিচিত । এখন থেকে এই করটানা সার্চ ফিচারে সার্চ প্রিভিউ দেখতে পারবেন । মানে আপনি যদি করটানা সার্চ বক্সে কোন কিছু লিখে সার্চ করেন তাহলে উইন্ডোজ আপনার সার্চ অনুযায়ী বিস্তারিত ইনফরমেশন সহ একটি প্রিভিউ প্যানেল দেখাব । উপরের ছবিতে দেখুন ।

 

A New Screenshot Utility

উইন্ডোজ ১০ এর এই আপডেটে একটা নতুন স্ক্রীনশট টুলস দেওয়া থাকবে । এটা দিয়ে আপনি সিলেক্টেড রিজিওন , অ্যাক্টিভ উইন্ডো , ফুল স্ক্রীন ক্যাপচার করতে পারবেন । তাহলে আপনার আর থার্ড পার্টি কোন স্ক্রীনশট টুলস ইন্সটল করার প্রয়োজন পরবে না । Windows+Shift+S কি চেপে আপনি টুলসটা ওপেন করতে পারবেন । তবে এখনও উইন্ডোজ থেকে Snippint Tools টুলসটি রিমুভ করা হয় নি । তবে এর পরের আপডেটে Snippint Tools টি রিমুভ করে দেওয়া হবে ।

 

Updates For Edge Browser

মাইক্রোসফটের নতুন ব্রাউজার Microsoft Edge । উইন্ডোজ ১০ থেকেই এই ব্রাউজার এর যাত্রা শুরু । উইন্ডোজ এর এই আপডেটে Microsoft  Edge কে আরও বেশি উন্নত করা হয়েছে । সেটিংস্‌ মেনু এবং কন্টেক্স মেনু নতুন করে ডিজাইন করা হয়েছে । সেটিংসগুলোকে ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভাগ করা হয়াছে । সেকুরিটি আপডেট করা হয়েছে । Media Autoplay নামের নতুন ফিচার যোগ করা হয়েছে । Downloads এ পরিবর্তন আনা হয়েছে । সবমিলিয়ে মাইক্রোসফট এজ এখন একটি স্মার্ট ব্রাউজার ।

 

Windows Defender Becomes Windows Security

উইন্ডোজ ১০ এর এই আপডেটে Windows Defender Security Center নাম দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র Windows Security । মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার এর জন্য একটি নতুন সেকুরিটি গার্ড টুলস অ্যাড করা করা হয়েছে । এটি এখন আগের চেয়ে সহজ ও শক্তিশালী হয়েছে এবং এতে নতুন কয়েকটি ফিচার যেমন Block suspicious behaviors, Automatic sample submission ইত্যাদি যোগ করা হয়েছে ।

 

Improvements to Notepad

Windows 10 এর এই আপডেটে নোটপ্যাডে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে । লেখাগুলোকে CTRL+Mouse Wheel অথবা CTRL++ , CTRL+- প্রেস করে জুম-ইন এবং জুম-আউট করতে পারবেন । কোন একটি ওয়ার্ড বিং এর সাহায্যে সার্চ করতে পারবেন ।নোটপ্যাডের  কলামগুলোর নাম্বার শো করবে এই আপডেটে । এবং আগের চেয়ে দ্রুত বড় ফাইল্গুলো নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করা যাবে ।

 

Other’s Update

উপরের আপডেটগুলো ছাড়াও অন্যান্য আপডেটগুলো হচ্ছে ঃ-

 

 

  • Disk Cleanup is Now Deprecated
  • Free up Space Tools Released
  • Search in the Calendar
  • Magnifier Improvements
  • Mixed Reality Improvements
  • Protected Processes for Antivirus Software
  • Registry Editor Autocomplete
  • Task Manager Memory Reporting
  • Microsoft WebDriver Installation

 

উপরের মেজর আপডেটগুলো ছাড়া আরও অনেক আপডেট এসেছে উইন্ডোজ ১০ এর অক্টোবর আপডেটে । সবগুলো নিয়ে আলোচনা করা আমার পক্ষে সম্ভব না । প্রধান প্রধান আপডেটগুলো নিয়ে যথাসাধ্য আলোচনা করলাম । সকল ইনফরমেশন এবং সকল ইমেজ উইকিপিডিয়া এবং মাইক্রোসফট এর অফিসিয়াল সাইট এবং বিভিন্ন ইংরেজি ব্লগ থেকে সংগৃহীত ।

 

পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই একটি ভালো কমেন্ট করবেন ।

ধন্যবাদ,

আবার দেখা হবে ।

–আল্লাহ হাফেজ–

[Computer]পুরনো ও নতুন কম্পিউটার ফাস্ট রাখার উপায়সমূহ

$
0
0

কয়েক বছরের পুরনো কম্পিউটারে আর কাজ করতেই পারছেন না? অথবা নতুন কেনা ল্যাপটপ চালু হতেই ১০ মিনিট লেগে যায়? ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের এ রকম অনেক ধরনের সমস্যার অনেকটাই আপনি নিজে খুব সহজে মিটিয়ে ফেলতে পারেন। দরকার শুধু একটু নিয়মিত যত্ন আর চেকআপ।

(১)তাপমাত্রা:
সাধারণত আমরা খেয়াল করি না কম্পিউটারের ভিতরে কী চলছে। এক-দুই বছরের পুরনো হতে থাকে যখন কম্পিউটার, স্বাভাবিক ভাবেই সিপিইউ-এর উপর যে কুলার থাকে, সেখানে ধুলো জমে কুলিং-এর কাজে ব্যাঘাত ঘটায়। এ ছাড়াও ওই ফ্যানের নীচে আর সিপিইউ-এর মাঝে একটা পাতলা থার্মাল পেস্টের লেয়ার থাকে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেটাও কিছুটা শুকিয়ে আসে। ফলে সিপিইউ থেকে তাপ কুলার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না।

এখন থেকে কম্পিউটার চালিয়ে এইচডব্লিউ-মনিটর (HWMonitor) নামের সফটওয়্যার (বিনামূল্যে পাবেন) ব্যবহার করুন। মাঝে মাঝে খেয়াল করে দেখুন— কম্পিউটার যখন চালু করছেন, আর যখন খুব কাজ করছেন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কত। যদি দেখেন সাধারণভাবে ৩৫-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৭৫ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করছে, খুব একটা চিন্তার কারণ নেই। তাপমাত্রা যদি তার থেকে বেড়ে যায়, ভালো করে ভিতরের ধুলো পরিস্কার করুন। অনেক ক্ষেত্রে এতেই কাজ হয়ে যায়। কিন্তু তাতেও না হলে থার্মাল পেস্ট পাল্টাতে হতে পারে। নিজে না পারলে অভিজ্ঞ কারও সাহায্য নিন।

(২)হার্ড ডিস্ক স্লো:
কম্পিউটার চালু হতেই অনেক সময় নিচ্ছে? অথবা সামান্য একটা ফাইল খুলতে গেলে অনেক সময় লেগে যাচ্ছে? ভাল করে খেয়াল করে দেখুন, আপনার ল্যাপটপের হার্ড ডিস্কের স্পিড কত আরপিএম। যদি সেটা ৫,৪০০ রোটেশন প্রতি মিনিট হয়, তবে তা সাধারণ ৭,২০০ আরপিএম হার্ড ডিস্কের থেকে স্লো হবেই, কিছু করার নেই। এটা কেনার আগেই খেয়াল করবেন। কিন্তু আপনার যদি সাধারণ ৭,২০০ আরপিএম এর হার্ড ডিস্ক আগের থেকে স্লো হয়ে যায়, সেটাকে ডিফ্র্যাগ করুন। এর ফলে যত তথ্য রয়েছে হার্ড ডিস্কে, সব একটা নির্দিষ্ট অংশে থাকবে, হার্ড ডিস্ক জুড়ে ছড়িয়ে থাকবে না, ফলে আপনি যখন কোনও ফাইল খুজবেন, অনেক তাড়াতাড়ি সেটা খুঁজে পাবেন, খুলে ব্যবহার করতে পারবেন। যদি নতুন কম্পিউটার হয়ে থাকে, তাতে শুরুতেই বায়োস সেটিংস (BIOS Settings) ব্যবহার করে ফাস্ট বুট চালু করে দিন, উইনডোজ চালু হবে আরও তাড়াতাড়ি।

(৩)র‍্যামের যথাযথ ব্যবহার:
৮ জিবি র‍্যাম থাকা সত্বেও সামান্য কিছু ট্যাব খুলতেই প্রায় অর্ধেক র‍্যাম ভরে যাচ্ছে, তারপর ছবি বা ভিডিও এডিটের মত কাজ করার কোনও উপায় প্রায় থাকছেই না। এ ক্ষেত্রে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে কম্পিউটার শুরু হতেই পিছনে কী কী সফটওয়্যার চালু হয়ে গিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে একাধিক এ রকম সফটওয়্যারও চালু হয়ে যায়, যা আপনি হয়ত কোনও দিন ব্যবহারও করেননি, বা খুব অল্প ব্যবহার করেছেন। টাস্ক ম্যানেজার থেকে দেখুন স্টার্ট আপে কী কী সফটওয়্যার চালু হচ্ছে । অপ্রয়োজনীয় সবকটি সফটওয়্যার বন্ধ করুন। দেখুন অটো আপডেটে কী কী সফটওয়্যার রয়েছে, যার জন্যে আপনার কম্পিউটার এবং নেট স্লো হয়ে যেতে পারে, সব বন্ধ করুন। ম্যানুয়ালি আপডেট করুন নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী। খেয়াল রাখুন ক্যাশে মেমরি এবং টেম্প ফাইল, জাঙ্ক ফাইল নিয়মিত ক্লিয়ার করার কথা। শুধু র‍্যাম নয়, ফাস্ট হবে গোটা কম্পিউটার, লাভবান হবেন আপনি। সি-ক্লিনার (C Cleaner) এ রকমই একটা সফটওয়্যার, ফ্রি-তে পাবেন, আপনার জন্যে এ রকম সব কাজ একটা ক্লিকে করে দেবে।

(৪)প্রয়োজনীয় আপডেট:
সাধারণত কোনও আপডেট দেখলেই সেটা ‘রিমাইন্ড মি ল্যাটার’ করে রাখি আমরা। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এটা শুধু দরকারি তাই নয়, আপনার কম্পিউটারকে সুরক্ষিত রাখার জন্যও এটা ভাল। ওয়ানাক্রাই (Wanna Cry) বেশি দিন আগের কথা নয়। এটা এমন এক ভাইরাস, যা আপনার কম্পিউটারকে হ্যাক করে এমন অবস্থায় রেখে দেবে, দাবি অনুযায়ী টাকা না দেওয়া পর্যন্ত আপনি কিছু করতে পারবেন না ওই কম্পিউটারে। কিন্তু এই ভাইরাস আসার আগে আগেই উইনডোজ আপডেট দিয়েছিল সমস্ত ব্যবহারকারীর জন্যে, এবং যাঁরা আপডেট করে নিয়েছিলেন, তাঁদের কিন্তু কিচ্ছু হয়নি। আপডেটগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কোনও নতুন ফিচার বা পুরনো সমস্যা মেটানোর জন্যই, তাই আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলি আপডেট করে রাখুন ।

(৫)ক্লিন ফরম্যাট:
ডেস্কটপ ভর্তি আইকন, ফাইল, হার্ড ডিস্ক প্রায় ভর্তি, এ রকম অবস্থায় কম্পিউটার আগের থেকে স্লো চলবে, সেটাই স্বাভাবিক। সব থেকে ভাল, সমস্ত ফাইলের ব্যাকআপ নিন একটা হার্ড ডিস্কে, নিয়ে ক্লিন ফরম্যাট করুন। এটা ঠিক, তার পর সমস্ত সফটওয়্যার ইনস্টল করা, বুকমার্ক তৈরি করা, সব মেইল আইডি ধরে লগ ইন করা, হাজার ঝক্কি। কিন্তু যদি মনে করেন আগের থেকে একটু ভাল ভাবে কম্পিউটারটা চলুক, তা হলে হয় আপনার অগোছালো অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে, অথবা ক্লিন ফরম্যাট।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আরো অনেক ভাল,ভাল টিউটোরিয়াল আপনাদের উপহার দিতে পারি

 

(5 cool Website) ৫ টি আজব এবং মজার ওয়েবসাইট যেগুলো হয়ত আপনি এখনও ভিজিট করেননি ! (Part 2) . Dont Miss It

$
0
0

-আসসালামু আলাইকুম-

 

প্রথমেই Happy BirthDay GOOGLE . আজ থেকে বিশ বছর পূর্বে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয় এরকম একটি আজাইর‍্যা প্রতিস্টান । 🙂

 

ধারণা করা হয় বর্তমানে পৃথিবীতে ১.৫ বিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে । এক বিলিয়ন ১০০ কোটি । এর মধ্যে ২০০ মিলিয়নের বেশি ওয়েবসাইট সবসময় অ্যাক্টিভ রয়েছে । NetCraft এর এক সমিক্ষা অনুযায়ী  সর্বপ্রথম ১ বিলিয়ন ওয়েবসাইটের মাইলস্টোন হয় ২০১৪ সালের অক্টোবরে । আর ১৯৯১ সালে প্রথম ওয়েবসাইটটি তৈরি হয় । ১৯৯১ সাল থেকে ২০১৪ এর শেষ পর্যন্ত সময়ে ১ বিলিয়ন ওয়েবসাইট তৈরি হয় আর ২০১৫ থেক আজ পর্যন্ত মাত্র তিন বছরেই আরও এক বিলিয়ন ওয়েবসাইট এর মাইলস্টোন তৈরি হতে যাচ্ছে । বুঝতেই পারছেন ওয়েবের চাহিদা কত বাড়ছে ।

 

বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে । কিছু ওয়েবসাইট দরকারি, কিছু ওয়েবসাইট অদরকারি আবার কিছু ওয়েবসাইট মজার উদ্যেশ্যে তৈরি করা হয়েছে । এগুলোর মধ্যে এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পরিদর্শন করলে আপনি একটু হলেও অবাক হবেন । এইরকম পাঁচটি ওয়েবসাইট নিয়েই আজকের পোস্ট । ওয়েবসাইটগুলো পিসিতে ভালোভাবে চলবে ১০০% তবে মোবাইলেও ট্রাই করতে পারেন ।

১।  yourworldoftext

এই ওয়েবসাইটটি যেকোন ভিজিটর দ্বারা সম্পাদনকৃত টেক্সট এর একটি অসিম গ্রিড । ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করলে ইউনিকোড ফরমেটে লিখা অসংখ্য টেক্সট দেখতে পাবেন । আবার টেক্সট দিয়ে করা অনেক স্টাইলও দেখতে পাবেন । মজার বিষয় হল এখানে টেক্সটগুলোর কোন শেষ নেই । আপনি মাউস দিয়ে ড্রাগ করলে উপর নিচে ডানে বামে যেদিকেই যান না কেন টেক্সটগুলোর শেষ পাবেন না । আরও একটি মজার বিষয় হল আপনিও এখানে টেক্সট এডিট করতে পারবেন । সাইটটিতে প্রবেশ করে কোন এক জায়গায় মাউস পন্টার রেখে লিখা শুরু করে দিতে পারবেন । এই ওয়েবসাইট এর আরেকটি ফিচার হল আপনি এখানে আপনার টেক্সট ওয়ার্ল্ড তৈরি করতে পারবেন । এর জন্য এই লিঙ্কের শেষে আপনার নাম দিয়ে এন্টার দিন । যেমন http://yourworldoftext.com/forexample এখানে forexample এ আপনার কিওয়ার্ড দিলে নতুন একটা ব্ল্যাংক স্ক্রীন ওপেন হবে । এখানে আপনার টেক্সট ওয়ার্ল্ড তৈরি করতে পারবেন । তবে দুঃখের বিষয় আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে কোন টেক্সট কপি করতে পারবেন না ।

 

Visit Now

 

২।  Windows 93

আজ থেকে বিশ বছর আগের উইন্ডোজ কেমন ছিল আপনি হয়ত জানতে পারবেন কিন্তু ব্যাবহার করে দেখতে পারবেন কি ? এটার ISO ফাইল আপনি সচরাচর পাবেনই না । আর পেলেও নিশ্চয় আপনি আপনার কম্পিউটার এ ২০ বছর আগের উইন্ডোজ কখনও ইন্সটল করবেন না । কিন্তু আপনার মন জানতে চাইছে কেমন ছিল উইন্ডোজ ৯৩ । যদি ব্যাবহার করেই দেখতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখুন । মনে হবে যেন আপনি উইন্ডোজ ৯৩ এর কোন একটি কম্পিউটার এর সামনে বসে আছেন । একদম হুবহু উইন্ডোজ ৯৩ এর কম্পিউটার এক্সপেরিয়েন্স পাবেন । ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখলে অবশ্যই আপনার ভালো লাগবে ।

Visit Now

 

৩। Horses Unlimited Leg

বাস্তব জীবনেই হোক আর আপনার কম্পিউটারের ডিসপ্লেতেই হোক ঘোড়া আপনি অবশ্যই দেখেছেন । স্বভাবতই ঘোড়ার চারটি পা এবং পাগুলোর উচ্চতা বেশি হলে ৪ ফুট । কিন্তু এমন ঘোড়া কি কখনও দেখেছেন যার পার উচ্চতা আনলিমিটেড । বাস্তবে এমন ঘোড়া কস্মিনকালেও দেখতে পারবেন না । কিন্তু এই ওয়েবসাইটটিতে গেলে এমন একটি ঘোড়া দেখতে পারবেন যার পা অসিম  । পাগুলো থাকবে নিচের দিকে । আপনি আপনার মাউস দিয়ে স্ক্রল করতে থাকুন । স্ক্রলিং করতে করতে আপনার আঙুল ব্যাথা হয়ে যাবে কিন্তু ঘোড়ার ঘোড়ালি খুঁজে পাবেন না । একবার ভিজিট করে দেখতে পারেন । একটু হলেও বিনোদন পাবেন ।

 

Visit Now

 

৪। Cats Rain

মানে বিড়ালের বৃষ্টি ? হ্যা , বাস্তবে আমরা পানির বৃষ্টি দেখি । কিন্তু বিড়াল বৃষ্টিও হয় নাকি ? হ্যা হয় কিন্তু বাস্তবে না এই ওয়েবসাইটে । এই ওয়েবসাইট টিতে প্রবেশ করলে দেখতে পাবেন উপর থেকে কিছু বিড়াল পরছে । উপরের কোণায় লিখা আছে Make It Rain ওটাতে ক্লিক করলেই বিড়াল বৃষ্টি দেখতে পারবেন । আবার আপনি মাউস দিয়ে ক্লিক করে বিড়ালগুলোকে ক্যাচ করতে পারবেন , ড্রাগ করতে পারবেন । জোরে ড্রাগ করে ছেড়ে দিয়ে বিরাল্গুলোকে ছুরে ফেলে দিতে পারবেন । জাস্ট ফান । শুধু  মজার জন্যই তৈরি করা হয়েছে এই ওয়েবসাইটটি । আশা করি ভিজিট করে দেখলে আপনার অবশ্যই ভাল লাগতে পারে ।

 

Visit Now

৫। 100,000 Stars

কখনো ভেবে দেখেছেন এই সম্পূর্ণ বিশ্বজগতের তুলনায় আপনি বা আমি ঠিক কতটা ছোটো ? আমাদের মানুষের কথা বাদই দিলাম। আমাদের এই পৃথিবীটা এই সম্পূর্ণ বিশ্বজগতের তুলনায় কতটা ছোটো ভেবে দেখেছেন ? ভেবে দেখেন আর নাই বা দেখেন, এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করলে আপনি কিছুটা হলেও ধারনা পাবেন যে আমরা আসলে কতটা ক্ষুদ্র। এই ওয়েবসাইটটি আপনাকে সম্পূর্ণ ইউনিভার্সের মধ্যে আপনার জায়গাটা ঠিক কোথায় সেটাই দেখাবে। মাউস কার্সর এর সাহায্যে জুম ইন, জুম আউট করে দেখতে পারবেন সব এবং অবশ্যই ভাল লাগবে। অবসর সময়ে ভিজিট করে দেখতে পারেন ওয়েবসাইটটি।

 

Visit Now

 

Part 1 Link :- LINK

আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে ভালো লাগলে ভালো ফিডব্যাক দিবেন ।

ধন্যবাদ ।

–আল্লাহ হাফেজ–

(5 Best Game) ৫ টি সেরা জনপ্রিয় গেইম যেগুলো আপনি অনলাইনেই খেলতে পারেন সহজেই। Must See It

$
0
0

-আসসালামু আলাইকুম-

গেম খেলতে সবাই পছন্দ করি । যেকোন বয়সের লোক সহজেই তার পছন্দের গেমে আসক্ত হয়ে যেতে পারে । তবে সব গেমই আবার ভালো লাগে না । ভালো লাগার মত গেম হলে সেটাতে যেরকম গ্রাফিক্স আর যেরকম সাউন্ড কোয়ালিটিই হোক না  কেন আসক্তি জন্মাবেই । এমন আসক্তি জন্মানোর মত সেরা পাঁচটি গেম নিয়েই আজকের এই পোস্ট । তবে মজার ব্যাপার হল সবগুলো গেমই আপনি অনলাইনে খেলতে পারবেন । আমি আমার পিসি দিয়ে গেমগুলো খেলেছি ।  তবে আপনি আপনার মোবাইলেও খেলতে পারবেন । তাহলে বেশি কথা না বলে শুরু করছি ঃ-
১। Doodle Jump
Lima Sky গেম কোম্পানির Doodle Jump অনেক জনপ্রিয় একটা গেম । যে কারও কাছে নেশা ধরে ফেলতে পারে এই গেইম । গুগল প্লে স্টোরে অ্যান্ড্রয়েড এর জন্য এবং আইওএস এর জন্যও এই গেম ইন্সটল করতে পারবেন, এমনকি পিসিতেও ইন্সটল করে খেলতে পারবেন । প্লে স্টোরে গেলেই বুঝতে পারবেন গেমটির জনপ্রিয়তা কতটুকু । তবে এই গেমটি খেলার জন্য আপনার কোন প্রকার ইন্সটলের প্রয়োজন হবে না । কারণ এই ওয়েবসাইটটিতে গেলে আপনি ফ্রিতেই হুবহু মূল গেমের মতই খেলতে পারবেন । পিসির জন্য Arrow Key দিয়েই গেমটি খেলা যাবে । আর মোবাইল এর জন্য রোটেশন আর ট্যাপ করে গেমটি কন্ট্রোল করা যাবে।
 
২। Tetris
অনেক ছোট বেলার কথা । আমার আব্বার একটা বাটন মোবাইলে Tetris গেমটা ছিল । সর্বনাশ এত্ত নেশা জন্মেছিল যে রাত্রে গেমটাকে নিয়ে স্বপ্নও দেখতাম । আসলেই অনেক মজার এবং জনপ্রিয় একটা গেম এই Tetris . প্রায় ফিচারড ফোনেই এই গেমটি প্রি-ইন্সটল হিসেবে পাওয়া যায় । জাভা ফোনগুলোতে জার ফাইল ডাউনলোড করেও গেমটি খেলা যায় । প্লে স্টোরে গেমটির apk ফাইল রয়েছে । সেখান থেকে ইন্সটল করেও খেলতে পারবেন । পিসিতেও .exe ইন্সটলার ফাইল পাওয়া যায় । তবে এই ওয়েবসাইটটিতে গেলে আপনাকে কোন প্রকার ইন্সটল করতে হবে না । মূল গেমটি থেকেও আরও অনেক ভালো লাগবে এই ওয়েবসাইটটিতে গেমটি খেলে । একবার ঢুঁ মারতে পারেন নিচের লিঙ্ক থেকে ।
৩। Flappy Bird
Flappy Bird কতটা জনপ্রিয় এবং আসক্তিকর গেম তা আশা করি বলতে হবে না । গেমটি এত্ত Addictive যে প্লে স্টোর এবং আইওএস প্লাটফর্ম থেকে গেমটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে । অনেক ফিচার্ড ফোনেও এই গেম প্রি-ইন্সটল করা পাওয়া যায় । প্লে ষ্টোর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে চিন্তার কোন কারণ নেই কারণ এই ওয়েবসাইটটিতে আপনি একদম মূল গেমের মতই এক্সপেরিয়েন্স পাবেন । পিসিতে Up Arrow অথবা Space কি চেপে গেমটি কন্ট্রোল করা যাবে । এবং মোবাইলের জন্য জাস্ট ট্যাপ করে করেই গেমটি খেলা যাবে । সত্যিই মজার একটা গেম । নিচের লিঙ্ক থেকে গেমটি অনলাইনেই খেলতে পারবেন ফ্রিতে । এই গেমটি আরও অনেক ওয়েবসাইটেই খেলতে পারবেন । তবে এই ওয়েবসাইটটির সুবিধা হল এখানে কোন বিজ্ঞাপন নেই ।
৪। Snake
নোকিয়ার রাজত্ত করার একটা স্পেশাল অবদান এই গেমকে দিতে হবে । একসময় গেমটা এত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল যে শুধুমাত্র গেমটা খেলার জন্য মানুষে নকিয়ার ১১০০ মোবাইল গুলো কিনত । নকিয়ার সেই সাদা কালো স্নেক গেমটা দেখে আরও কয়েক হাজার মোড গেম তৈরি করে অন্যান্য গেম ডেভেলপাররা । গেমটিকে ছাড় দেয়নি গুগলও । গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন google snake লিখে তাহলে সার্চ রিজাল্টেই গেমটি খেলতে পারবেন অথবা নিচের Play Now লিঙ্কটিতে গিয়েও খেলা যাবে । গুগল মানেই সামথিং স্পেশাল । তাই এই গেমটিও অন্যান্য স্নেক গেমের চেয়ে একটু স্পেশাল । অন্যান্য স্নেক গেমের চেয়ে এটা স্মুথ এবং আরও বেশি ফিচার সমৃদ্ধ । গেমটি খেলতে অবশ্যই ভুল করবেন না । কম্পিউটার এবং মোবাইল দুটোতেই খেলতে পারবেন ।
৫। Pacman
বাবার Tetris মোবাইলটার আগে আরেকটা ফিচার্ড স্যামসাং মোবাইল ছিল । মডেলটা এত খেয়াল নেই । সেই মোবাইলটিতে এই প্যাকমেন গেমটা ছিল । Pacman গেমটাও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে । আসক্তি জন্মানোর মতই গেম এটি । প্লে স্টোর বা আইওএস এর জন্য পাওয়া যায় কিনা সঠিক জানি না । তবে সে নিয়ে আপনাকে একদম ভাবতে হবে না । কারণ Google নিজেই অনলাইনে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে মজার গেম Pacman কে । তবে যতটুকু মনে আছে গুগল এর প্যাকমেন  স্যামসাং মোবাইলের প্যাকমেনের মত না ।  যাই হোক গেমটি খেলতে চাইলে সিমপ্লি গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন Google Pacman লিখে । তাহলে সার্চ রিজাল্টেই গেমটি খেলতে পারবেন । অথবা নিচের Play Now তে ক্লিক করলেও গেমটি খেলা যাবে । অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন ।
আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি আপনার ভালো লেগেছে ।
ভালো একটা লাইক দিবেন । বেশি ভালো লাগলেও একটাই দিবেন । দুইটা দেওয়ার দরকার নেই ।
আমার ফেসবুক আইডি  Rakib . এর আগে কয়েকজন আমার ফেসবুক আইডি চেয়েছিলেন । সঙ্গত কারণেই ফেসবুক লিঙ্ক দিতে পারি নি । তার জন্য এক্সট্রিমলি সরি ।
আজকের পোস্টে Giveaway হিসেবে থাকছে একটা গানের লিংক । হাসবেন না কিন্তু । গানটি হচ্ছে দারুচিনি দ্বীপ ছায়াছবির মন চায় মন চায় যেদিকে চোখ যায় সেদিকে যাব হারিয়ে । হুহ হুহু হুহ হুহু হুহু হু হুহু । পোস্টটি লিখার সময় শুনছিলাম । ভালো লাগছিল ।
–আবার হবে ত দেখা এ দেখাই শেষ দেখা নয় ত–
 
–আল্লাহ হাফেজ —

চার্জ Transfer করুন Android টু Android.

$
0
0
ফোনে চার্জ নিয়ে কম-বেশি বিপদে পড়তে হয় প্রায় সবাইকে। যদিও এখন সব জায়গায়ই চার্জার পাওয়া যায় বলা যায়। অনেকে পাওয়ার ব্যাংকও রাখেন। তবে এ দু’টোর কোনটি যদি না থাকে তাহলে? তখন আপনি অন্য একটি ফুল চার্জ মোবাইল থেকে আপনার ফোনে চার্জ দিতে পারবেন।
প্রথমে জেনে নেই কী কী লাগবে:-
১. একটি ফুল চার্জ করা ফোন এবং OTG সাপোর্ট থাকা অবশ্যক।
 ২. একটি OTG ক্যাবল।
৩. একটি USB ক্যাবল।
৪. কম চার্জের আরেকটি ফোন (যেটায় আপনি চার্জ দিবেন)।
কার্য পদ্ধতিঃ
১.প্রথমে OTG ক্যাবলটি ফুলচার্জ যুক্ত ফোনে সংযুক্ত  করুন।
২. তারপর USB ক্যাবল দিয়ে OTG ক্যাবলের সাথে সংযুক্ত করুন।
৩. USB ক্যাবলের অপর মাথা কম চার্জিত ফোনে সংযুক্ত  করুন।  এবার দেখুন আপনার ফুল চার্জ দেওয়া ফোনটি কীভাবে পাওয়ার ব্যাংকের কাজ করে।
অর্থাৎ, আপনি যেখানেই যান সঙ্গে একটি OTG ক্যাবল ও একটি USB ক্যাবল রাখুন। চরম বিপদের মুহূর্তে সামান্য চার্জ দিতে বন্ধু, পরিচিতজন বা অপরিচিত কারও কাছ থেকেও আরেকটি ফুল চার্জ ফোন পেয়ে যেতেই পারেন।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 


World Cricket Championship 2 Latest (MOD) 2.8.2 [UPDATED] ডাউনলোড করুন।

$
0
0

আজকের পোস্টের বিষয় সর্ম্পকে আপনারা অবশ্যই জানেন।আমরা যারা ক্রিকেট পাগল তারা আমাদের প্রিয় ক্রিকেট গেম WCC2 গেমটি আমাদের মোবাইলে খেলি কিন্তু অনেক কিছু লক অবস্থায় থাকে তাই আমরা বেশি ওভার ও ভাল grounds এ খেলতে পারিনা ও অনেক কিছু আমরা লক অবস্থায় পাই।তাই আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব World Cricket Championship 2 Latest (MOD) 2.8.2.apk সর্ম্পকে এই মোড অ্যাপটির মাধ্যমে আপনারা পাবেন Unlimited Coins ও অনেক কিছু আনলক অবস্থায় পাবেন গেমটিতে।

কাজের ধাপ বা করণীয়ঃ-

(1)প্রথমে WCC2 Unlimited Coins ও অনেক কিছু আনলক পেতে এখান থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করুে ইন্সটল করুন।

বা, WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.rar ফাইল Extract করে install করতে পারবেন।

(2)WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.rar ফাইল ডাউনলোড করুন এখান থেকে।

(3)ডাউনলোড কৃত WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.rar ফাইল Extract করুন।Extract করতে es file explorer apk ব্যবহার করতে পারেন।

(4)Extract করা ফাইল টি Install APK,place data folder in SDcard/Android/obb/ and play game.মানে wcc2 apk যে storage ইন্সটল হয়ছে সেই storage গিয়ে  Extract করা ফাইল থেকে com.nextwave.wcc2 ফোল্ডার কপি করুন।

(5)কপি করা com.nextwave.wcc2 ফোল্ডার SDcard/Android/obb ফোল্ডারে Past করুন।

 

যদি না বুঝেন তাহলে নিচে দেখুনঃ-

আমাদের কাজ শেষ এখন আপনি গেমটি খেলতে পারবেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

900+ Emoji ও অসাধারণ থিম সমৃদ্ধ বর্ণ বাংলা কিবোর্ড।

$
0
0

Android এ আসলো দারুণ সব স্টাইলিশ থিম আর Emoji সাপোর্ট নিয়ে নতুন বাংলা কিবোর্ড Borrno Bangla Keyboard ডাউনলোড করে নিন এখনই।

আমরা যারা অনলাইনে বাংলা লেখাটাকে পছন্দ করি তারা সাধারণত কমন কিছু বাংলা কিবোর্ড ব্যবহার করি। কিন্তু এইসকল কিবোর্ডগুলির একটা সমস্যা হলো কিবোর্ড থিম বা ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করা যায় না। আর গেলেও সাধারণত ২/৩ টার বেশি ব্যাকগ্রাউন্ড থাকেনা। তাছাড়া যারা একটু সৌখিন তারা নানা রকম বাহারি ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি ব্যাবহার করতে পছন্দ করেন।

তাদের জন্য এই কিবোর্ডে আছে প্রায় ২০টির মতো থিম যেমন:-

 

এছাড়া আরো অনেক থিম পাবেন।

যারা প্রায়ই ইমুজি ব্যাবহার করেন তাদের জন্য এই কিবোর্ডে থাকছে ৯০০+ ইমোজি সহ বিশাল ইমোজি লাইব্রেরী।এতো ইমোজির মধ্যে যেগুলি রিসেন্টলি ব্যবহার করেছেন সেগুলির থাকছে আলাদা ভিউ । তাই ডাউনলোড করে নিন তাড়াতাড়ি।

App size=5.2 mb

অ্যাপটি তুলনামূলক কম ব্যবহৃত হচ্ছে।এই অ্যাপসে আপনারা অনেক থিম ও ইমোজি পাবেন।তাই আপনাদের ডিফল্ট কিবোর্ড হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।আশা করি ধীরে,ধীরে হলেও ভাল লাগবে।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

অ্যান্ড্রোয়েড A টু Z

$
0
0

প্রতিনিয়ত অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা অ্যান্ড্রোয়েড তো ব্যবহার করি ঠিকই, কিন্তু এখনো অনেকই অ্যান্ড্রোয়েড সম্পর্কিত বহুল ব্যবহৃত বিভিন্ন শব্দাবলী জানেন না। বিশেষ করে নতুন অ্যান্ড্রোয়েড ব্যবহারকারীরা, যারা অ্যান্ড্রোয়েড সম্পর্কে ততটা জানেন তাদের জন্য এই মেগা পোষ্ট। আসুন এবার শুরু করা যাক।

Android কি ?

অ্যান্ড্রোয়েড হচ্ছে গুগলের একটি অপারেটিং সিস্টেম। আমরা কম্পিউটারে যেমন উইন্ডোজ, উবুন্টু, লিনাক্স ম্যাক ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করি, তেমনি স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট ডিভাইসের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই অ্যান্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম। উইন্ডোজের যেমন এক্সপি, ভিসতা, ৭ ও ৮ ইত্যাদি সংস্করণ রয়েছে, ঠিক তেমনি অ্যান্ড্রোয়েডেরও বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। জনপ্রিয়তা পাওয়া সর্বশেষ কয়েকটি সংস্করণের নাম গুলোঃ-

A দিয়ে শুরুঃ-
AGPS: এ-জিপিএস মূলত অ্যাসিসটেড জিপিএস এর সংক্ষিপ্ত রুপ। এই প্রযুক্তি যেসব ডিভাইসে রয়েছে সেসব ডিভাইসের জিপিএস দ্রুত অবস্থান নির্ণয় করতে পারে। এ কাজের জন্য প্রযুক্তিটি মোবাইল নেটওয়ার্কের সাহায্য নেয়া। মোবাইল টাওয়ারের অবস্থান জেনে জিপিএস স্যাটেলাইটগুলো সহজেই ডিভাইসের সম্ভাব্য অবস্থান নির্ণয় করতে পারবে।
APK: অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইসের ইন্সটলযোগ্য ফাইল এক্সটেনশন। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা যেমন .exe ফাইল ব্যবহার করে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইন্সটল করে থাকেন, ঠিক তেমনি অ্যান্ড্রয়েডে .apk ফাইল ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশান ইন্সটল করা হয়।
ADB: অ্যান্ড্রোয়েড ডিবাগ সেতু. এটি বহুল ব্যবহৃত একটি টুল যা একটি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার থেকে আপনার অ্যান্ড্রোয়েড ফোনকে সংযোগ করে ও কমান্ড পাঠায়।
Android Market: অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপ্লিকেশনের জন্য Google-এর সংগ্রহস্থলের জন্য আসল নাম। মার্চ 2012 সালে এটি Google Play Store নামে পরিবর্তিত হয়।
AOKP: AOKP এর পূর্ণরুপ হচ্ছে Android Open Kang Project. অন্যতম কাস্টম রম ডেভেলপার গ্রুপ। যে গ্রুপটি অ্যান্ড্রোয়েডের ওপেন সোর্স ডেভেলপ ও কাস্টোমাইজ করে বিভিন্ন সেটের উপযোগী কাস্টম রম রিলিজ করে।
Apps: Apps হচ্ছে অ্যাপ্লিকেশান এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যা আপনি ডাউনলোড করে আপনার স্মার্টফোনে চালান। এটা ফ্রী বা কিনতে পাওয়া যায়।
B দিয়ে শুরুঃ-
Bootloader: বুটলোডার হচ্ছে ফোনের ইন্টারনাল মেমোরির একটি অংশ যা ফোনের অপারেটিং সিস্টেমকে চালু করে। অ্যান্ড্রোয়েডের ক্ষেত্রে, ডিভাইসের (হার্ডওয়্যার) অপারেটিং সিস্টেম (অ্যান্ড্রোয়েড) চালু করায় যা তাই বুটলোডার। অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার আগেই ছোটখাট পরিবর্তন আনার জন্য ডিভাইস রুট করা হয়ে থাকে। এছাড়াও কাস্টম রম ব্যবহারের জন্য বুটলোডার আনলক করার দরকার হয়। সাধারণত এই কাজে ডিভাইসের ওয়ারেন্টি বাতিল হয়। তবে অনেক ডিভাইসই আবার বুটলোডার লক করে আনরুট করে ওয়ারেন্টি ফিরিয়ে আনা যায়।
Brick: Brick এর অর্থ হচ্ছে ইট। আর ফোন বা ডিভাইস ব্রিক করা মানে একে অনেকটা ইটে রূপান্তরিত করা। মূলত রুট বা এ জাতীয় অ্যাডভান্সড কাজ করার সময় অসাবধানবশত ফোন ব্রিক হয়ে যেতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রিক হওয়া ফোন ঠিক করা যায়। তবে হার্ড ব্রিক হলে সে ফোন ঠিক হওয়ার সুযোগ কমই থাকে। সাধারণত হার্ডওয়্যারে সমস্যা হলে, যেমন মাত্রাতিরিক্ত ওভারক্লকিং-এর ফলে সিপিইউ অনেক গরম হয়ে বন্ধ হয়ে গেলে ফোন হার্ড ব্রিক হয়ে থাকে।
Bug: Bug শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে পোকা। আর স্মার্টফোনে Bug এর মানে হচ্ছে কোন ভুল বা ত্রুটি। সহজ ভাষায় কোন Apps ঠিকমতো কাজ না করাকে স্মার্টফোনে Bug বলা হয়ে থাকে।
C দিয়ে শুরুঃ-
Custom: সাধারণত ডিভাইসের সঙ্গে আসেনি এমন জিনিসগুলোকেই কাস্টম বলা হয়। যেমনঃ- যে রম ডিভাইসে দেয়া থাকে না তাকে কাস্টম রম বলে। রম সম্পর্কে জানতে ডকে দেখুন।
Custom Rom: গুগল তথা অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কতৃক ব্যতীত অন্য যেসব রম ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহারকারীরা ব্যবহারের সুবিদা পেয়ে থাকেন, সেগুলোকে কাস্টম রম বলে। উল্লেখ্য যে, সাধারণত কোম্পানি কতৃক দেয়া রম থেকে কাস্টম রমে অনেক সুযোগ সুবিদা থাকে।
Customize: নিজের মতো করে আলাদাভাবে বিভিন্ন সেটিংস ঠিকঠাক করা ও সাজানো। আপনার ডিভাইসের সিপিইউ কত দ্রুত বলে হিসেব করা হয়। ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে সিপিইউ’র এই ক্লক স্পিড নিজের ইচ্ছেমতো বাড়ানো-কমানো যায়। এ নিয়ে নিচে ওভারক্লক ও আন্ডারক্লক বিষয়ে দেখুন।
CPU: সিপিইউ আপনার ডিভাইস পরিচালনার মূল কাজটি করে থাকে। এটিই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার ডিভাইস কতটা দ্রুত কাজ করতে পারবে, কতটুকু কাজের ভার একসঙ্গে নিতে পারবে ইত্যাদি।
CaynozenMod/CM: সায়ানোজেন মূলত একজন রম ডেভেলপারের নাম যিনি অ্যান্ড্রোয়েড ব্যবহারকারীদের মাঝে সর্বাধিক জনপ্রিয়। বর্তমানে তিনি তার কিছু নিবেদিত ডেভেলপারদের সঙ্গে এক হয়ে সায়ানোজেনমড নামের এই কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। সংক্ষেপে একে সিএম বলেও ডাকা হয়। এর বিভিন্ন সংস্করণ একটি সংখ্যা দিয়ে বোঝানো হয় সেটি অ্যান্ড্রয়েডের কোন সংস্করণের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। যেমনঃ আইসক্রিম স্যান্ডউইচের জন্য CM9, জেলি বিনের জন্য CM10, কিটক্যাটের জন্য CM11 ইত্যাদি।
D দিয়ে শুরুঃ-
Device: যে কোন গ্যাজেট বা প্রযুক্তি পণ্যকেই ডিভাইস বলা যেতে পারে। একটি ঘড়ি যদি অ্যান্ড্রোয়েডে চালিত হয় তাহলে আমরা ঘড়িটিকে ডিভাইস বলতে পারি। তবে স্বাভাবিক অর্থে ডিভাইস বলতে স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট পিসিকে বোঝানো হয়ে থাকে। এটি নির্ভর করে কি ধরনের ডিভাইসের কথা বলা হচ্ছে এর উপর।
Dalvik Cache: রাইটেবল ক্যাশ যাতে আপনার অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইসের সকল এপিকে ফাইলের বাইটকোড অপটিমাইজ করা থাকে। আপনার সকল অ্যাপ্লিকেশান দ্রুত লোড নিতে ও ভাল পারফর্ম করতে এই ক্যাশে সকল ইনফর্মেশন দেয়া থাকে।
দিয়ে শুরুঃ-
External: এর অর্থ আলাদা। যেমন এক্সটারনাল মেমোরি স্লট বলতে বোঝায় আলাদা মেমোরি কার্ড লাগানোর জায়গা।
F দিয়ে শুরুঃ-
Flash: ফ্ল্যাশ করা বলতে কাস্টম রম, রিকোভারি ইমেজ ইত্যাদি ফোনের ইন্টারনাল মেমোরিতে থাকা রম বা কোন সফটওয়্যারের অংশকে বদলে ইন্সটল করার পদ্ধতিকে বঝানো হয়।
Factory Reset: ফ্যাক্টরি রিসেট করলে এটি আপনার সকল যাবতীয় ইনফরমেশন ওয়াইপ বা মুছে ফেলবে। সাধারণত ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় যখন ফোন অনেক স্লো, কোন কিছু ক্র্যাশ এবং প্যাটার্ন লক না খোলা গেলে। ফ্যাক্টরি রিসেট সেটিং বা রিকভারি মড থেকে করা যায়।
Fastboot: বুটলোডারের আরেকটি মোড, যা কিনা আপনি নিজেই ম্যানুয়ালি এর বিভিন্ন কাস্টমাইজ করে ফ্ল্যাশ দিতে পারবেন।
FC: FC এর পূর্নরুপ হচ্ছে force close. যখন কোন অ্যাপ ক্র্যাশ করে অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যায় তখন এই লেখাটা আসে।
Firmware: ফার্মওয়্যার হল কোন একটি অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইসের সকল গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের সমষ্ঠি। ফোনের সকল System Ui, System Apps, Settings সবকিছুই এই ফার্মওয়্যারের অংশ। এককথায় ফার্মওয়্যার অ্যান্ড্রোয়েডের প্রাণ। এই ফার্মওয়্যার এর কোন ফাইলে সমস্যা হলে ফোন স্লো হয়ে যায় বা ল্যাগ করে। তখন ডিভাইসের যেকোন কাজ করতে অসুবিধা হয়। যখন এই সমস্যাটা হয় তখন উচিত ফোন রিস্টোর দেয়া অথবা ফার্মওয়্যার আপডেট দেয়া।
Froyo: অ্যান্ড্রোয়েড ফ্রোয় (২.২). এটা গুগল ১০মে ২০১০ সালে তাদের নেক্সাস ওয়ান ডিভাইসে রিলিজ করার মাধ্যমে ঘোষণা করে।
G দিয়ে শুরুঃ-
Google: আমাদের আধুনিক প্রযুক্তির বস এবং অ্যান্ড্রয়েড মালিক।
GPU: জিপিইউ হচ্ছে “গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট”- এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর কাজ হল আপনার ডিসপ্লেতে যেসব জিনিস আসবে তা প্রসেস করা, কিছুটা বলতে পারেন আরেকটি প্রসেসর যার কাজ শুধু গ্রাফিক্স যেমন মুভি, গেম গ্রাফিক্স এসব প্রসেস করা। জিপিইউ শক্তিশালী হলে উন্নতমানের গেমস এবং এইচডি মুভি চালাতে কোন সমস্যা হবে না।
Gingerbread: অ্যান্ড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড (২.৩-২.৪), অ্যান্ড্রোয়েডের বহুল আলোচিত ও ব্যবহৃত অ্যান্ড্রয়েড ভার্শন। যেটা প্রথম নেক্সাস এস এ রিলিজ দেয়া হয়েছিল।
G1: এটি অ্যান্ড্রয়েডের প্রথম স্মার্টফোন, যা HTC T-mobile এর জন্য ২০০৮ সালে বাজারে রিলিজ করে। এটি HTC Dream নামেও পরিচিত।
Galaxy: স্যামসাং এর অ্যান্ড্রোয়েড বেসড স্মার্টফোন সিরিজ।
Gmail: গুগল ওয়েব বেসড ইমেইল সেবা।
Google Play: মুভি, অ্যাপস, গেমস এবং বই বিক্রির গুগলের অনলাইন শপ। এটি ২০১২ সালের মার্চ এর ৬ তারিখ যাত্রা শুরু করে। এটি মূলত অ্যান্ড্রোয়েড মার্কেটের পরিবর্তিত রূপ যা প্লে ষ্টোর নামে বহুল পরিচিত।
Google Now: আপনার বা আপনার কাঙ্খিত যেকোন অবস্থান নির্ভুলভাবে নির্ণয় করতে অ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন এর গুগল সার্চ অ্যাপ এটি।
Google Wallet: প্লে ষ্টোর সহ গুগলের বিভিন্ন সেবা কেনাকাটা করতে আপনার ভার্চুয়াল মানিব্যাগ এটি।
Gorilla Glass: CORNING থেকে তৈরি একটি স্ক্র্যাচ প্রতিরোধী কাচ যা এখন বেশিরভাগ স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এ ব্যবহৃত হচ্ছে।
GPS: জিপিএস হচ্ছে গ্লোবাল পজিশানিং সিস্টেম। আপনার ফোনে থাকা জিপিএস স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আপনি পৃথিবীর যেই প্রান্তে থাকুন না কেন সে আপনার অবস্থান খুজে বের করবে।
Gyros/Gyroscope: জায়রোস্কোপ হলো কৌণিক অক্ষে নড়াচড়া বুঝতে পারে এমন একটি সেন্সর। এটি কৌণিক ত্বরণের উপর ভিত্তি করে কোন কিছুর অবস্থান নির্ণয় বা পরিমাপ করতে পারে। এক্সেলেরমিটারের কিছু সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়। অ্যাক্সেলেরোমিটার ছয়টি অক্ষে অর্থাৎ ডানে বামে সামনে পিছনে উপরে নিচে পজিশন নির্ণয় করতে পারলেও কৌণিক অক্ষ নিরূপণ করতে ব্যর্থ। অন্যদিকে অ্যাক্সেলেরোমিটার এবং জায়রোস্কোপ একত্রে ব্যবহারের ফলে একটি স্মার্টফোনে মোট ৬ টি অক্ষে মোশন সেন্স করতে পারে যা শুধুমাত্র অ্যাক্সেলেরোমিটারের তুলনায় কিছুটা বেশি সূক্ষ্ম ফলাফল দিতে সক্ষম।
H দিয়ে শুরুঃ-
Hack/Hacking: অ্যান্ড্রোয়েডে হ্যাকিং বলতে অ্যান্ড্রোয়েড সিস্টেমে নতুন কাস্টমাইজেশান যুক্ত করকে বুঝায়।
Hard Reset: এটি একটি প্রক্রিয়া যার।মাধম্যে আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম ফ্যাক্টরিতে বানানোর পর যেমন ছিল সে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া। এটি করলে আপনার ফোনের সকল ড্যাটা ,লগিনইনস এবং পাসওয়ার্ড মুছে যাবে।
Honeycomb: অ্যান্ড্রয়েড হানিকম্ব (৩.২), শুধুমাত্র ট্যাবলেট পিসির জন্য বানানো রম বিশেষ। এটিই প্রথম ভার্শন যা ফুল ডুয়েল কোর প্রসেসর সাপোর্টেড। হানিকম্ব সংবলিত প্রথম ট্যাব হল Motorola Xoom.
দিয়ে শুরুঃ-
iOS: অ্যাপলের আইফোন, আইপড টাচ ও আইপ্যাডের বিভিন্ন সংস্করণে ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। একে গুগলের অ্যান্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেমের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ধরা হয়।
Internal: ফোনের সঙ্গে বিল্টইন থাকা মেমোরি যা থেকে ফোনকে আলাদা করা যায় না।
Ice Cream Sandwich: গুগল জিঞ্জারব্রেডের পর হানিকম্ব-এ ব্যাপক ফিচার যুক্ত করে কিন্তু হানিকম্ব বানানো হয়েছিল ট্যাবের জন্য। তাই স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীদের সন্তুষ্ট করেতে গুগল প্রায় একই ফিচার সংবলিত অ্যান্ড্রোয়েড আইসক্রিম স্যান্ডউইচ (৪.০) রিলিজ করে। আইসক্রিম স্যান্ডউইচ সংবলিত প্রথম স্মার্টফোন হল Samsung Galaxy Nexus.
IMEI: আইএমআইই হচ্ছে “ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকিউপমেন্ট আইডেন্টি”। মূলত প্রত্যেক ফোনে একটি করে ইউনিক আইডেন্টফিকেশান দেয়া থাকে ফোনটিকে শনাক্ত করতে।
IPS: আইপিএস হচ্ছে “ইন-প্লেন সুইচিং”, মুলত.এটি উন্নত প্রযুক্তির স্মার্টফোন ডিসপ্লে বিশেষ। এটি আপনাকে সবচেয়ে ভাল এঙ্গেল ভিউ ও কালার দিবে। এটি সর্বপ্রথম আইফোনে ব্যবহৃত হয়েছে, পরবর্তীতে এখন অ্যান্ড্রোয়েড বেসড সকল হাই রেঞ্জের স্মার্টফোনে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে।
J দিয়ে শুরুঃ-
Jelly Bean: অ্যান্ড্রয়েড জেলি বিন (৪.১, ৪.২, ৪.৩), অ্যান্ড্রয়েডের আরেকটি বহুল আলোচিত ও ব্যবহৃত অ্যান্ড্রোয়েড ভার্শন। এতে অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সেবা Google Now ও Project Butter সংযোজন করে বাজারে রিলিজ করা হয়।
 দিয়ে শুরুঃ-
Kernel: কম্পিউটার ও বিভিন্ন ডিভাইসে কার্নেল হচ্ছে সে জিনিস যা অ্যাপ্লিকেশান বা অপারেটিং সিস্টেম এবং হার্ডওয়্যারের মধ্যে সমন্বয় সৃষ্টি করে। মোবাইলের ক্ষেত্রে, আপনি যখন কোনো অ্যাপ্লিকেশান টাচ করেন, তখন সেই টাচ কোথায় হয়েছে এবং তার কী কমান্ড রয়েছে সেই নির্দেশটি হার্ডওয়্যারে পৌছানোর কাজটিই এই কার্নেল করে থাকে। অ্যান্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোন ও ট্যাবলেট লিনাক্সের বিভিন্ন কার্নেলের উপর তৈরি করা হয়ে থাকে।
দিয়ে শুরুঃ-
Launcher: অ্যান্ড্রোয়েডে Launcher হচ্ছে সেই জিনিস যা আপনার মোবাইলের “Main View’ প্রদর্শন করে। আপনার ফোনের বিভিন্ন Features কে মোবাইলের Home Screen ফুটিয়ে তুলতেই মূলত Launcher ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন- ADW Launcher, Launcher Pro, Go Launcher, SPB Shell 3D Regina 3D, Launcher 7 ও Next Launcher 3D।
Linux: কম্পিউটারের চারটি অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে লিনাক্স একটি। এই অপারেটিং সিস্টেমটি ওপেন সোর্স ভিত্তিক। বহুল আলোচিত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড এই লিনাক্স কমান্ড দিয়েই তৈরি। অ্যান্ড্রয়েড ওপেন সোর্স ভিত্তিক বলে আমরা এটির সোর্স কোড বের করে ইচ্ছে মত কাস্টমাইজ করতে পারি।
Live wallpapers: এনিমেটেড ওয়ালপেপার যা অ্যান্ড্রয়েডের অন্যতম ফিচার। এটি অ্যান্ড্রয়েড ২.২ থেকে ব্যবহার শুরু হয়েছে।
 দিয়ে শুরুঃ-
Malicious: ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম যা ডিভাইসের তথ্য হ্যাকারদের কাছে পাচার করতে পারে অথবা ডিভাইসের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের দখলে দিয়ে দিতে পারে।
MiUi: অ্যান্ড্রয়েডের জনপ্রিয় কাস্টম রম গুলোর মধ্যে MiUi নিঃসন্দেহে অন্যতম। MiUiএর পূর্ণনাম XiaoMI User Interface। এটির নির্মাতা হল চাইনিজ অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার ও স্মার্টফোন.ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি Xiaomi Tech। এটির এত জনপ্রিয়তার মূল কারণ হল Xiaomi অ্যান্ড্রয়েডের স্টক রমকে কাস্টমাইজ করে এতে অ্যাপেল এর ios ও স্যামসাং এর টাচওয়িয (TouchWiz) এর মিলিত UI সংযোজন করে চমক দেখিয়েছে। এই রমটি i-phone রম নামেও পরিচিত কারণ এটির ইউজার ইন্টারফেস i-phone রম বেসড।
দিয়ে শুরুঃ-
NFC: নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এই প্রযুক্তির ফলে কোন প্রকার ইন্টারনেট বা ব্লুটুথ সংযোগ ছাড়াই দু’টি এনএফসি-এনাবলড ডিভাইস পাশাপাশি রেখে রেডিও সিগন্যালের মাধম্যে ফাইল ট্রান্সফার করা যায়। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস থ্রি’র বিজ্ঞাপনে অনেকে এই প্রযুক্তির ব্যবহার দেখে থাকবেন।
Nexus: নেক্সাস গুগলের নিজস্ব স্মার্টফোন। (যার ম্যানুফ্যাকচারার হল LG, তবে Samsung এবং HTCও ২/১টি সেট বের করেছে) এটি “Pure Google” ডিভাইস নামেও পরিচিত মানে নেক্সাস ইউজে আসল অ্যান্ড্রয়েডের অনুভুতি পাওয়া যায় এবং অ্যান্ড্রয়েডের যেকোন আপডেট বা আপগ্রেড প্রথম নেক্সাস ডিভাইসে পাওয়া যায়। নেক্সাসের সিরিজের ডিভাইসগুলো হল Nexus One, Nexus S, Nexus 4, Nexus 7, Nexus 10, Galaxy Nexus.
দিয়ে শুরুঃ-
OS: ডিভাইসের মূল সিস্টেম সফটওয়্যার। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেমই হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড। অন্য কোথায়, অ্যান্ড্রয়েডই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। তবে এর বিভিন্ন সংস্কণের বিভিন্ন নাম রয়েছে। যেমনঃ জিঞ্জারব্রেড, আইসক্রিম স্যান্ডউইচ, জেলি বিন ইত্যাদি।
Overclock: প্রসেসরের গতিকে স্বাভাবিকের চেয়ে বাড়িয়ে তোলাকে ওভারক্লক বলা হয়। তবে একটি নির্দিষ্ট সীমার বেশি ওভারক্লক করলে ডিভাইস স্থায়ীভাবে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
OTG: OTG এর পূর্নরুপ হচ্ছে On The Go। এক বিশেষায়িত কেবল, যার সাহায্যে ওটিজি সাপোর্টেড অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে কীবোর্ড, মাউস, পেনড্রাইভ ও গেমপ্যাড চালানো যায়।
 দিয়ে শুরুঃ-
Processor: সিপিইউকেই প্রসেসর বলে ডাকা হয়ে থাকে। তবে আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে, ডিভাইসের যাবতীয় কাজ যে হার্ডওয়্যার সম্পন্নকরে তাকেই প্রসেসর বলে।
PIN: PIN এর পূর্নরুপ হচ্ছে Personal Identification Number. যাতে চারটি ডিজিট থাকে।
Pixel: ডিসপ্লের প্রতিটি ফোটাকে (ডট) পিক্সাল বলে। এই পিক্সালের জন্যই আমরা ডিসপ্লেতে বিভিন্ন ইমেজ ও টেক্সট দেখতে পারি।
দিয়ে শুরুঃ-
QR Code: এটি ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট বারকোড যখন স্মার্টফোনের মাধ্যমে এটি দিয়ে স্ক্যান করবেন তখন এটি ওয়েব লিঙ্ক ওপেন করতে পারবে, অ্যাপ্লিকেশানটির ডাউনলোডেড মার্কেট ওপেন করতে পারবে, ইত্যাদি।
 দিয়ে শুরুঃ-
Retina Display: রেটিনা ডিসপ্লে এমন ধরনের ডিসপ্লে যা মানুষের সাধারন চোখ দিয়ে পিক্সেলগুলোকে আলাদা করা বোঝা সম্ভব
নয়। এর ছবির কোয়ালিটি,শার্পনেস খুবই উন্নত মানের।
Root:
ডিভাইসের পূর্ণ কর্তৃত্ব হাতে নেয়ার প্রক্রিয়া।
Rom: রম হচ্ছে রিড অনলি মেমোরির সংক্ষিপ্ত রূপ। অ্যান্ড্রয়েড জগতে রম দুই ধরনের হয়ে থাকে। স্টক রম ও কাস্টম রম। এগুলো হচ্ছে ফোনের ইন্টারনাল মেমোরিতে থাকা কিছু ড্যাটা যা অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে লোড হয়ে থাকে। মূলত এটিই পুরো ডিভাইসের ইন্টারফেসকে নিয়িন্ত্রন করে। স্টক রম হচ্ছে যেটি দিভাইসটির প্রস্তুতকারক কোম্পানি দিয়ে থাকে, আর কাস্টম রম হচ্ছে যেটি ব্যবহারকারীরা আলাদা ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারেন।
Reset: এটি ফোনকে পুনরায় বুট করে। রিসেট দু ধরনের সফট ও হার্ড। সফট রিসেট হল শুধুমাত্র ফোনকে অন অ্যান্ড অফ করার মাধম্যে ব্যাটারি পুল করে। আর হার্ড রিসেট ফ্যাক্টরি রিসেট নামেও পরিচিত। ফ্যাক্টরি রিসেট করলে এটি আপনার সকল যাবতীয় ইনফরমেশন ওয়াইপ বা মুছে ফেলবে। সাধারণত ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় যখন ফোন অনেক স্লো, কোন কিছু ক্র্যাশ এবং প্যাটার্ন লক না খোলা গেলে। ফ্যাক্টরি রিসেট সেটিং বা রিকভারি মড
থেকে করা যায়।
Resolution: রেজুলেশান বুঝাতে কত সংখ্যক নিজস্ব পিক্সাল ডিসপ্লেতে আছে। সবচেয়ে কমন ফোন রেজুলেশান হল ১২৮০ বা ৭২০ পিক্সাল। ৭২০পি হল সর্ট ডাইমেনশান আর ১২৮০পি হল লং। যদি আপনার ডিসপ্লেতে উজ্জ্বল ও ঝঁকঝকে ছবি পেতে পার ইঞ্চি পিক্সাল ডিসপ্লেতে প্রচুর পরিমানে থাকা বাঞ্ছনীয়।
Recovery Mode: এডমিনিস্ট্রেশান সংক্রান্ত ফোন বা ট্যাবের যেকোন কাজ সম্পান্দন করতে রিকভারি মড ব্যবহার করা হয়। ফোন বা ট্যাব চালুর শুরুতে রিকভারি মড বুট করতে হয়। সাধারণত আনলক বুটলোডারে একটি সিম্পল রিকভারি মড দেয়া থাকে। তবে বেশি কাজ সম্পান্দনে কাস্টম রিকভারি মডই ব্যবহৃত হয়। জনপ্রিয় দুটি রিকভারি মড হল TeamWin Recovery Project (TWRP) এবং Clockwork (CWM)।
দিয়ে শুরুঃ-
Stock: ফোন বা ডিভাইসের সাথে ডিফল্ট যেসব থাকে সেগুলোকে স্টক বলে। যেমনঃ স্টক ব্রাউজার, স্টক রম ইত্যাদি।
SDK: SDK এর পূর্নরুপ হচ্ছে Software Development Kit. এটি একটি বিশেষায়িত টুল কিট যার মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্মের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশান ডেভেলপ করা যায়।
Super AMOLED: ডিসপ্লে জগতে এমোলেড অনন্য। আর সুপার এমোলেড তার পরবর্তী সংযোজন। এটি এমোলেড থেকে উজ্জ্বল, অধিক ব্যাটারি সাশ্রয়ী এবং কম আলো প্রতিফলিত করে। উল্লেখ্য স্যামসাংই প্রথম এমোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করে।
Super AMOLED Plus: পূর্ববর্তী এমোলেডের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়ে সুপার এমোলেড প্লাস এর আগমন, যাতে ৫০% এরও বেশি সাব পিক্সাল এবং আরজিবি মেট্রিক্স সংযোজন করা হয়েছে। ফলে এটি এখন পাতলা, উজ্জ্বল এবং আরো কার্যকরী. স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৪ এর অন্যতম আকর্ষণ হল এই সুপার এমোলেড প্লাস ডিসপ্লে।
দিয়ে শুরুঃ-
Tweak: ডিভাইসের কোন।সেটিংসে ছোটখাটো পরিবর্তন আনা।
TouchWiz: স্যামসাং এর নিজস্ব লউনচার বা ইউজার ইন্টারফেস।
দিয়ে শুরুঃ-
Underclock: প্রসেসরের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে আনাকে আন্ডারক্লক বলে। ফোন যখন অলস পড়ে থাকে সেই সময়ে প্রসেসরের কাজ কমিয়ে এনে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানোর প্রক্রিয়াকে আন্ডারক্লক বলা হয়।
Unroot: রুট করে সুপারইউজার পারমিশন পাওয়া যায়। এই পারমিশনকে বাতিল করে ডিভাইসকে আগের মতো লক করার পদ্ধতিকে বলে আনরুট।
Unlock Root: একটি পিসি অ্যাপ যার সাহায্যে অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস এক ক্লিকে রুট করা যায়।
USB: USB = Universal Serial Bus. যার মাধ্যমে ফোন বা ট্যাবকে পিসির সাথে সংযোগ করা যায়।
দিয়ে শুরুঃ-
Vanilla: একটি টিম যা স্টক অ্যান্ড্রয়েডকে বর্ণনা করে।
Vroot: একটি পিসিঅ্যাপ্স যার সাহায্যে Android ডিভাইস Root করা যায়।
দিয়ে শুরুঃ-
Widget: ওইগেট হল কোন অ্যাপের সর্টকার্ট আইকন যা হোমস্ক্রিন বা ফোন’স ডেক্সটপ সেট করে ঐ অ্যাপকে দ্রুত এক্সেস করা যায়।
Wipe: ডিভাইসের কোন ইনফো মুছে ফেলাই হল ওয়াইপ।
দিয়ে শুরুঃ-
XDA: এক্সডিএ হলো অ্যান্ড্রোয়েড-ভিত্তিক ডেভেলপারদের সবচেয়ে বড় ফোরাম। বেশিরভাগ কাস্টম রমসহ বিভিন্ন অ্যাডভান্সড বিষয়ে এখানেই আলোচনা করা হয়।
Xperia: সনি এর অ্যান্ড্রোয়েড বেসড স্মার্টফোন সিরিজ।
 দিয়ে শুরুঃ-
YouTube: গুগল ওয়েব বেসড ভিডিও স্ট্রিমিং সেবা। স্টক রমে ইউ টিউব অ্যাপটি দেয়াই থাকে, না থাকলে প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করে নেয়া যায়, কিন্তু এটি দিয়ে কোন ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না।
দিয়ে শুরুঃ-
z4root:
একটি পিসি অ্যাপ যার সাহায্যে অনেক অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইস এক ক্লিকে রুট করা যায়

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

ওয়াইফাই Speed বাড়াতে চান নাকী!

$
0
0

আমরা অনেকেই ইন্টারনেটের ধীর গতি নিয়ে বিরক্ত বোধ করি। ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলেও অনেক সময় দেখা যায় সংযোগ রয়েছে কিন্তু গতি একেবারেই নেই। অর্থাৎ ইন্টারনেট স্পিড নেই। তবে এই সমস্যা হতে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে! চলুন জেনে নেওয়া যাক। কিভাবে ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়াবেন:-

১. রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন করুণ:

ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না। যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।

২. ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:

অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করতে পারেন। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।

 

৩.ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করুণ:

আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসাবে কাজ করবে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন।

৪. ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করা:

অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি স্লো হতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। তাহলে দেখবেন ইন্টারনেটের স্পিড আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাছাড়াও অনেক সময় ইন্টারনেটের গতি কমে গেলে রাউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে নিলেও কাজ হয়। রাউটারটি রিস্টার্ট দিলে আবার গতি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

৫. ওয়্যারলেস ডিভাইসে একটি উন্নতমানের এন্টেনা যোগ (অভিমুখি):

কিছু কিছু ওয়্যারলেস ডিভাইসে উন্নতমানের এন্টেনা প্রতিস্থাপন করে উন্নত গতি অর্জন করতে পারেন। অবশ্যই এটা স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের জন্য একটু কঠিন, কিন্তু ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে সহজেই এক্সটারনাল এন্টেনা যুক্ত করে ওয়াইফাই সংবেদনশীলতা এবং পরিসীমা বৃদ্ধি করা সম্ভব।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

X-plore Android file manager full review (প্রথম পর্ব)

$
0
0

আসসালামুয়ালাইকুম, সবাই কেমন আছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। অনেকদিন পর Trickbd.com- তে একটা পোস্ট নিয়ে আসলাম। এখন অনেক নুতুন টিউনার আছে যারা প্রতিনিয়তো টিউন করে যাচ্ছে। আপনাদের সমর্থন পেলে এই ট্রিকটা ধারাবাহিক ভাবে পোস্ট করে যাবো। কারন অনেক সফটয়ার আছে যেগুলার সম্পর্কে না যেনে আমরা উক্ত সফটয়ারটি আনইন্সটল করে দেই। আমার আগের পোস্ট গুলো দেখতে এখানে চলুন
আজ আপনাদের কাছে যে ট্রিকটা নিয়ে আসছি সেটা সম্পর্কে হয়তো বা অনেকের ধারনা আছে। এই সফট্যারটির Lonely Cat Games -এর ”X-plore” মূলত এটা file manager হলেও এই সফটওয়্যারটির দিয়ে অনেক কাজ করা যায়। সেই নকিয়া সিম্বিয়ানে ২০১০/১২ সালে কিছু কিছু ফ্রিনেট এটা দিয়ে মোডিফাই করা হত। কাল ক্রমে সফট্যারটি নকিয়ার সিম্বিয়ানকে বিলুপ্ত করে আজ Android OS দখল করে নিয়েছে। প্লেস্টরে সফটায়ারটি ১ কোটিরও বেশী ডাউনলোড করেছে। Apps purchases-দেখে অনেকেই আনইন্সটল করে দেন। এখান থেকে দেখে আসতে পারেন ।
এই সফট্যারটি হয়তো অনেকে ব্যবহার করেন কিন্তু সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে হবে সবাই জানেননা। আজ আপনাদের ধারাবাহিক পোস্টে এই সমাধান দিবো। এটা দিয়ে যে কাজ গুলো করা যায় তা নিচে দেওয়া হলোঃ

1) Dual-pane tree view
2) Root, FTP, SMB1 / SMB2, Sqlite, Zip, Rar, 7zip, DLNA/UPnP explorer
3) Disk Map – see which files consume most space on your disk
4) Cloud storage access: Google Drive™, Dropbox, Box, Amazon cloud drive, ОБЛАКО.mail.ru, Mega.co, OneDrive, Flickr, Webdav, Yandex.disk, MediaFire, IDrive, Owncloud, PCloud, SugarSync, Dump Truck, pCloud, Picasa
5) SSH File Transfer (SFTP) and SSH Shell
6) App manager
7) USB OTG
8) PDF viewer (on Android 5.0+)
9) WiFi file sharing
10) Manage files from a PC web browser
11) Favorite folders
12) Built-in viewers for images, audio, text
13) Video player with subtitles
14) Hex viewer
15) Fast Image viewer with zoom and slide to previous/next images
16) Thumbnails for images and video as well as for various file types (depending on associated application)
17) Multi-selection – always available, yet not disturbing
18) View APK files as ZIP
19) Share – send files by Bluetooth, email, or whatever the device supports, from any location
20) Configurable buttons and key shortcuts
21) Seamless work with Zip (as if it was normal folder)
22) Vault for encrypting sensitive files

বিস্তারিত পরে জানবো আগে সফটয়ারটি ডাউনলোড করে নেন। যারা Offers in-app purchases সহ মানে টাকা দিয়ে বা ডেভেলোপার কে টাকা দান করবেন তারা এখান থেকে ডাউনলোড করেন।
আমরা বাঙ্গালী সবসময়ই ফ্রি খুজি। সফট্যারটি ফ্রিতে মানে Offers in-app purchases না করে ব্যবহার করতে চাইলে এখান থেকে ডাউনলোড করেন।

ডাউনলোড ক্রা শেষ এখন ইন্সটল দিন। নিচের স্কিনসট সেখুন

ইন্সটল হচ্ছে।

ALLOW  করে দিবেন।

Install করে ওপেন করলে এ রকম দেখবে ।

মনে রাখবেন এখানে Dual-pane tree view দুই পার্শে একই দেখাচ্ছে। এই ফাইল ম্যানেজারটি দুই পার্শে সাপোর্ট করবে। দুই পার্শে একই কাজ, কপি মুভ করতে অনেক সুবিধা হয়।

এখন Show ক্লিক করুন

 

তারপর সব গুলাতে unmark করে দেই এখানে unmark করার অর্থ হলো unmark করা কাজ গুলো এখন করবো না।

এই কাজটি দুই পার্শে করতে হবে

তারপর তিন ফোটা তে চাপুন। এই কাজটি দুই পার্শে করতে হবে

Configuration-চাপিয়ে Root access Disable এবং নিচে  Use Recycle bin Disable করে দিবেন। আর ফিংগার প্রিন্ট দিতে চাইলে টিক দিবেন।

 

 

আজ এই পর্যন্ত আরো কিছু জানার থাকলে এবং ভালো লাগলে কমেক্ট করে জানাবেন সমাধান করার চেষ্টা করবো । পরবর্তী পর্বে Dual-pane tree view কি এবং কি ভাবে কাজ করে সে বিষয়ে কথা হবে। যাবার আগে আমার ফেসবুক Add করতে ভুলবেন না আমার ফেসবুক আইডি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

 

[Kali Linux] কালি লিনাক্স হ্যাকিং পর্বঃ ১

$
0
0

আজকের পোস্টটা মূলত একটা অনুরোধের প্রেক্ষিতে করা হচ্ছে।আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সামান্য কিছু হলেও শিখতে পারবেন তবে শুরু করা যাকঃ-

  • যারা কম্পিউটারে ব্যাবহার করে থেকে তারা হয়ত বা Kali Linux সম্পর্কে শুনে থাকবেন। বেশিরভাগ মানুষ যারা এ সম্পর্কে শুনেছেন তারা ভাবে এটি একটি হ্যাকিং টুল যা ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকাররা কারো ইনফরমেশন হ্যাক করতে ব্যাবহার করে। আসলে এটি কোনো খারাপ টুল না বরং এটি উইন্ডোজ xp বা 7 বা 8 অথবা 10 এর মত এক প্রকার অপারেটিং সিস্টেম যা কম্পিউটারে ব্যাবহার হয়ে থাকে। মাটি আহার্নি,ডেভান কেয়ার্ন্স এবং রাফায়েল হার্টজগ ছিলেন এর প্রধান ডেভেলপার। এটি পরিচালনা ও অর্থদান করে “অফেন্সিভ সিকিউরিটি লিমিটেড।” এটি কম্পিউটারের পাশাপাশি অ্যান্ড্রোয়েডে ব্যাবহার করা যায়। লিনাক্স নেটহান্টার সাহায্যে কালি লিনাক্স কিছু অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইসেও চালানো যায়। কালি ব্যাবহারকারীদের কমিউনিটি ও অফেন্সিভ সিকিউরিটি সিস্টেমের যৌথ উদ্যোগে নেটহান্টার তৈরি হয়েছে।
  • কালি লিনাক্স শুধুমাত্র হ্যাকারদের জন্যই তৈরি কারন এখানে কিছু বিশেষ টুল’স রয়েছে যার সাহায্যে তারা কোডিং অর্থাৎ কমানন্ডের সাহায্যে কোনো ওয়েবসাইটের দূর্বল দিকগুলো বের করতে পারে যেখান থেকে তাদের (ওয়েবসাইটকে) হ্যাক করা যেতে পারে । এর একটি ভালো ব্যাবহার আছে আর এক খারাপ ব্যাবহার আছে। ভালো ব্যাবহার হল আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বা অন্যের ওয়েবসাইটের দূর্বল দিকগুলো ধরে তাদেরকে  বলতে পারেন যে এখান থেকে তারা হ্যাক হতে পারে। আর খারাপ ব্যাবহার আপনি অন্যের ওয়েবসাইট হ্যাক করতে পারেন এবং তাদের ইনফরমেশন লিক করতে পারেন ইত্যাদি।
    নরমাল উইন্ডোজে কিছু সিম্পল টুল’স থাকে যেমন  পেইন্ট, ক্যাললকুলেটর বা ওয়ার্ডপ্যাড ইত্যাদি। এই সকল টুল’স থাকার কারন আমরা উইন্ডোজ ঘরে বা অফিসে সাধারন কাজে ব্যাবহার করি। কিন্তু kali linux এ কি কি থাকে? কিসের মাধ্যমে হ্যাক করা যায়? এখানে অবশ্যই কিছু বিশেষ সফটওয়্যার থাকে। এখানে তো আর নোটপ্যাড থাকবে না কারন হ্যকাদের নোটপ্যাড লাগে না, তারা কমান্ডিং এর মাধ্যমে তাদের কাজ করে থাকে। এখানে বিভিন্ন হ্যাকিং টুল, ব্রুইফোর্স আ্যাটাক করা যায় অথবা কারোর পাসওয়ার্ড  দিয়ে কিছু করা ইত্যাদি টুল ‘স থাকে। এ সম্পর্কে কেউ বেশি কিছু বলে না কারন এর ফলে বিভিন্ন ক্রাইম হতে পারে।
  • কোন হ্যাকার যেন বেশি কষ্ট না করতে হয় তার জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয় টুল’স এখানে বিল্ড ইন থাকে। kali Linux ইন্সটল করার পর এডভান্স হ্যাকিং শুরু করা যায়। অবশ্য উইন্ডোজেও হ্যাকিং করা যায় কিন্তু সেখানে বেশ কষ্ট হয়ে পরবে। উইন্ডোজে হ্যাকিং করতে হলে নিজে থেকে সফটওয়্যার বানিয়ে হ্যাক করতে হয়। অপরদিকে Kali Linux এ এসকল আপ্লিকেশন আগে থেকে থাকে যা ইথিকাল হ্যাকার কমিউনিটি বা লিনাক্স থেকে তৈরি। আরো যারা এডভান্সড তারা তাদের কাজের জন্য আরো কিছু সফটওয়্যার ব্যাববহার করে থাকে।
    Kali Linux অপারেটিং সিস্টেম আপনি ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন। অবশ্যই লাপটপ বা কম্পিউটার  ব্যবহার করা হয়।
  • আমরা শুনি থাকি kali Linux এটা,সেটা আরো কত কি। মূলত এটি একটি অপারেটিং সিস্টেম যা শুধু মাত্র হ্যাকারা ব্যবহার করে থাকে।
  • >এখন আসি Kali Linux এ কী কী সফটওয়্যার দেখতে পাই এবং এর কাজগুলো কী?

এডভান্স হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে এরা কালি লিনাক্স এর  ভূমিকা:-

*আমরা আপ্লিকেশনসে (মেনু) ক্লিক করলে দেখতে পারব। আমরা যে সকল আপ্লিকেশন দেখতে পারব তা কোনো গ্রাফিকাল আ্যাপ না। কালি লিনাক্সের প্রায় সকল আ্যাপ-ই কমান্ড ফ্রম সিস্টেমেই দেখা যায়। এখানে বেশি ছবি দেখতে পারব না। সব কিছু কমান্ড ল্যাংগুয়েজে দেখতে পারব।

১.information gathering- এই ক্যাটাগরির কিছু আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সার্ভারের ইনফরমেশন জানতে পারব।

2.Vulnerabilities analysis- এই ক্যাটাগরির ৮ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সার্ভারের দূর্বল দিক বের করা যায়।

৩.web application analysis- এই ক্যাটাগরির ৯ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো web application এর সিকিউরিটির বিশ্লেষণ করা যায়। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা ইত্যাদি।

৪.detabase assessment- এই ক্যাটাগরির ১০ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সারবারের ডেটা বেস রিলেটেড কাজ করে থাকে। স্ক্যান বা ইনফরমেশন নেওয়া যায়।

৫.password attack – নাম দেখে সবাই হয়ত বুঝেই গিয়েছেন এটার কি কাজ। এটা অবশ্যই illegal আ্যাপ। আমি শুধু মাত্র আপনাদের শেখার জন্য জানাচ্ছি। এই আ্যাপের সাহায্যে অন্যের পাসওয়ার্ডের উপর আ্যাটাক করা যায়।

৬.wireless attack- এর মাধ্যমে ওয়াই ফাই আ্যাটাক করা সম্ভব হয়।

৭.reverse engineering– এক অপারেশন করার মধ্য অন্য দিকে কি রি-আ্যাকশন হয় তা দেখা। এটি এডভান্স ফিচার।

৮.sniffing &spoofing– বিভিন্নভাবে ধোকা দেওয়ার সিস্টেম।

৯.forensic– এটার মাধ্যমে কারো কম্পিউটারের উপর নজর রাখা যায়। এটা শুধুমাত্র হাই লেভেলের হ্যাকাররাই পারে।

*এছাড়া আরো কিছু টুল’স থাকে।

বি:দ্র: শুধু মাত্র শেখার জন্য লেখা। কেউ দয়া করে অসৎ কজে জন্য উৎসাহী হবেন না।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

[Kali Linux] কালি লিনাক্স হ্যাকিং পর্বঃ ২

$
0
0

কেমন আছেন সবাই অবশ্যই আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন।আজকে [Kali Linux] কালি লিনাক্স হ্যাকিং পর্বঃ ২ আমাদের কালি লিনাক্স হ্যাকিং এ আজকের পোস্টের বিষয় জানার প্রয়োজন।

A

  • apropos : Search Help manual pages (man -k)
  • apt-get : Search for and install software packages (Debian/Ubuntu)
  • aptitude : Search for and install software packages (Debian/Ubuntu)
  • aspell : Spell Checker
  • awk : Find and Replace text, database sort/validate/index

B

  • basename : Strip directory and suffix from filenames
  • bash : GNU Bourne-Again SHell
  • bc : Arbitrary precision calculator language
  • bg : Send to background
  • break : Exit from a loop
  • builtin : Run a shell builtin
  • bzip2 : Compress or decompress named file(s)

C

  • cal : Display a calendar
  • case : Conditionally perform a command
  • cat : Concatenate and print (display) the content of files
  • cd : Change Directory
  • cfdisk : Partition table manipulator for Linux
  • chgrp : Change group ownership
  • chmod : Change access permissions
  • chown : Change file owner and group
  • chroot : Run a command with a different root directory
  • chkconfig : System services (runlevel)
  • cksum : Print CRC checksum and byte counts
  • clear : Clear terminal screen
  • cmp : Compare two files
  • comm : Compare two sorted files line by line
  • command : Run a command – ignoring shell functions •
  • continue : Resume the next iteration of a loop •
  • cp : Copy one or more files to another location
  • cron : Daemon to execute scheduled commands
  • crontab : Schedule a command to run at a later time
  • csplit : Split a file into context-determined pieces
  • cut : Divide a file into several parts

D

  • date : Display or change the date & time
  • dc : Desk Calculator
  • dd : Convert and copy a file, write disk headers, boot records
  • ddrescue : Data recovery tool
  • declare : Declare variables and give them attributes •
  • df : Display free disk space
  • diff : Display the differences between two files
  • diff3 : Show differences among three files
  • dig : DNS lookup
  • dir : Briefly list directory contents
  • dircolors : Colour setup for `ls’
  • dirname : Convert a full pathname to just a path
  • dirs : Display list of remembered directories
  • dmesg : Print kernel & driver messages
  • du : Estimate file space usage

E

  • echo : Display message on screen •
  • egrep : Search file(s) for lines that match an extended expression
  • eject : Eject removable media
  • enable : Enable and disable builtin shell commands •
  • env : Environment variables
  • ethtool : Ethernet card settings
  • eval : Evaluate several commands/arguments
  • exec : Execute a command
  • exit : Exit the shell
  • expect : Automate arbitrary applications accessed over a terminal
  • expand : Convert tabs to spaces
  • export : Set an environment variable
  • expr : Evaluate expressions
Related  PHP Cheat Sheet Free Download

F

  • false : Do nothing, unsuccessfully
  • fdformat : Low-level format a floppy disk
  • fdisk : Partition table manipulator for Linux
  • fg : Send job to foreground
  • fgrep : Search file(s) for lines that match a fixed string
  • file : Determine file type
  • find : Search for files that meet a desired criteria
  • fmt : Reformat paragraph text
  • fold : Wrap text to fit a specified width.
  • for : Expand words, and execute commands
  • format : Format disks or tapes
  • free : Display memory usage
  • fsck : File system consistency check and repair
  • ftp : File Transfer Protocol
  • function : Define Function Macros
  • fuser : Identify/kill the process that is accessing a file

G

  • gawk : Find and Replace text within file(s)
  • getopts : Parse positional parameters
  • grep : Search file(s) for lines that match a given pattern
  • groupadd : Add a user security group
  • groupdel : Delete a group
  • groupmod : Modify a group
  • groups : Print group names a user is in
  • gzip : Compress or decompress named file(s)

H

  • hash : Remember the full pathname of a name argument
  • head : Output the first part of file(s)
  • help : Display help for a built-in command
  • history : Command History
  • hostname : Print or set system name

I

  • iconv : Convert the character set of a file
  • id : Print user and group id’s
  • if : Conditionally perform a command
  • ifconfig : Configure a network interface
  • ifdown : Stop a network interface
  • ifup : Start a network interface up
  • import : Capture an X server screen and save the image to file
  • install : Copy files and set attributes

J

  • jobs : List active jobs
  • join : Join lines on a common field

K

  • kill : Stop a process from running
  • killall : Kill processes by name

L

  • less : Display output one screen at a time
  • let : Perform arithmetic on shell variables
  • ln : Create a symbolic link to a file
  • local : Create variables
  • locate : Find files
  • logname : Print current login name
  • logout : Exit a login shell
  • look : Display lines beginning with a given string
  • lpc : Line printer control program
  • lpr : Off line print
  • lprint : Print a file
  • lprintd : Abort a print job
  • lprintq : List the print queue
  • lprm : Remove jobs from the print queue
  • ls : List information about file(s)
  • lsof : List open files
Related  C and C++ Cheat Sheet

M

  • make : Recompile a group of programs
  • man : Help manual
  • mkdir : Create new folder(s)
  • mkfifo : Make FIFOs (named pipes)
  • mkisofs : Create an hybrid ISO9660/JOLIET/HFS filesystem
  • mknod : Make block or character special files
  • more : Display output one screen at a time
  • mount : Mount a file system
  • mtools : Manipulate MS-DOS files
  • mtr : Network diagnostics (traceroute/ping)
  • mv : Move or rename files or directories
  • mmv : Mass Move and rename (files)

N

  • netstat : Networking information
  • nice Set : the priority of a command or job
  • nl Number : lines and write files
  • nohup : Run a command immune to hangups
  • notify-send : Send desktop notifications
  • nslookup : Query Internet name servers interactively

O

  • open : Open a file in its default application
  • op : Operator access

P

  • passwd : Modify a user password
  • paste : Merge lines of files
  • pathchk : Check file name portability
  • ping : Test a network connection
  • pkill : Stop processes from running
  • popd : Restore the previous value of the current directory
  • pr : Prepare files for printing
  • printcap : Printer capability database
  • printenv : Print environment variables
  • printf : Format and print data •
  • ps : Process status
  • pushd : Save and then change the current directory
  • pwd : Print Working Directory

Q

  • quota : Display disk usage and limits
  • quotacheck : Scan a file system for disk usage
  • quotactl : Set disk quotas

R

  • ram : ram disk device
  • rcp : Copy files between two machines
  • read : Read a line from standard input
  • readarray : Read from stdin into an array variable
  • readonly : Mark variables/functions as readonly
  • reboot : Reboot the system
  • rename : Rename files
  • renice : Alter priority of running processes
  • remsync : Synchronize remote files via email
  • return : Exit a shell function
  • rev : Reverse lines of a file
  • rm : Remove files
  • rmdir : Remove folder(s)
  • rsync : Remote file copy (Synchronize file trees)

S

  • screen : Multiplex terminal, run remote shells via ssh
  • scp : Secure copy (remote file copy)
  • sdiff : Merge two files interactively
  • sed : Stream Editor
  • select : Accept keyboard input
  • seq : Print numeric sequences
  • set: Manipulate shell variables and functions
  • sftp : Secure File Transfer Program
  • shift : Shift positional parameters
  • shopt : Shell Options
  • shutdown : Shutdown or restart linux
  • sleep : Delay for a specified time
  • slocate : Find files
  • sort : Sort text files
  • source : Run commands from a file `.’
  • split : Split a file into fixed-size pieces
  • ssh : Secure Shell client (remote login program)
  • strace : Trace system calls and signals
  • su : Substitute user identity
  • sudo : Execute a command as another user
  • sum : Print a checksum for a file
  • suspend : Suspend execution of this shell
  • symlink : Make a new name for a file
  • sync : Synchronize data on disk with memory
Related  The Linux Command Line eBook Free Download

T

  • tail : Output the last part of file
  • tar : Tape ARchiver
  • tee : Redirect output to multiple files
  • test : Evaluate a conditional expression
  • time : Measure Program running time
  • times : User and system times
  • touch : Change file timestamps
  • top : List processes running on the system
  • traceroute : Trace Route to Host
  • trap : Run a command when a signal is set(bourne)
  • tr : Translate, squeeze, and/or delete characters
  • true : Do nothing, successfully
  • tsort : Topological sort
  • tty : Print filename of terminal on stdin
  • type : Describe a command

U

  • ulimit : Limit user resources
  • umask : Users file creation mask
  • umount : Unmount a device
  • unalias : Remove an alias
  • uname : Print system information
  • unexpand : Convert spaces to tabs
  • uniq : Uniquify files
  • units : Convert units from one scale to another
  • unset : Remove variable or function names
  • unshar : Unpack shell archive scripts
  • until : Execute commands (until error)
  • uptime : Show uptime
  • useradd : Create new user account
  • userdel : Delete a user account
  • usermod : Modify user account
  • users : List users currently logged in
  • uuencode : Encode a binary file
  • uudecode : Decode a file created by uuencode

V

  • v : Verbosely list directory contents (`ls -l -b’)
  • vdir : Verbosely list directory contents (`ls -l -b’)
  • vi : Text Editor
  • vmstat : Report virtual memory statistics

W

  • wait : Wait for a process to complete
  • watch : Execute/display a program periodically
  • wc : Print byte, word, and line counts
  • whereis : Search the user’s $path, man pages and source files for a program
  • which : Search the user’s $path for a program file
  • while : Execute commands
  • who : Print all usernames currently logged in
  • whoami : Print the current user id and name (`id -un’)
  • wget : Retrieve web pages or files via HTTP, HTTPS or FTP
  • write : Send a message to another user

x

  • xargs : Execute utility, passing constructed argument list(s)
  • xdg-open : Open a file or URL in the user’s preferred application.

Y

  • yes Print a string until interrupted.

বি:দ্র: শুধু মাত্র শেখার জন্য লেখা। কেউ দয়া করে অসৎ কজে জন্য উৎসাহী হবেন না।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 


কালি লিনাক্স ইন্সটল করুন [Kali Linux Android] কালি লিনাক্স হ্যাকিং পর্বঃ ৩

$
0
0

আজকের পোস্টটা মূলত একটা অনুরোধের প্রেক্ষিতে করা হচ্ছে।আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সামান্য কিছু হলেও শিখতে পারবেন তবে শুরু করা যাকঃ-

কালি লিনাক্স একটি অপারেটিং সিস্টেম যা সাধারণত হ্যাকিং এর কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

কালি লিনাক্স ইন্সটল দিতে যা প্রয়োজন:-

  1. Rooted অ্যান্ড্রোয়েড মোবাইল।
  2. মোটামুটি ১ জিবি RAM.
  3. ROM মোটামুটি  ক্লিয়ার থাকতে হবে।
  4. ইন্টারনেট সংযোগ বা wifi.

 

  1. Full Kali linux Iso =Download 2.2GB All Tools
  2. Kali linux Basic==Download 723 MB only Demo
  • আপনি ডাউনলোড ফাইলকে SD CARD এ Extract করুন।
  • Extrac করার পর আপনি ২ টি ফাইল পাবেন ২ টি ফাইল ভিন্ন-ভিন্ন ফোল্ডারে রাখুন।
  • মনে রাখবেন আপনি যে ফাইল Extract করবেন Extract করার পর ফাইলটির সাইজ বেশি হবে।তাই অবশ্যই আপনার SD CARD এ পর্যাপ্ত Capacity ফাঁকা থাকতে হবে।

বিঃদ্রঃ ফাইল Extract করার পর সাইজ কেমন বেশি হবে তা Archive এর উপর নির্ভরশীল।

১. busybox install করুন।

২. linux deploy ওপেন করুন এবং স্কিনশর্ট অনুসরণ করুন।

৩. এখন ইন্সটল এ ক্লিক করুন।

 
৪. এখন ইন্সটল শুরু হয়ে যাবে দেখুন ইন্সটল সম্পন্ন হতে বেশ কয়েক মিনিট লাগবে।আসলে সময়ের ব্যাপারটা আপনার ইন্টারনেট Speed এর উপর নির্ভরশীল।

 

৫. ইন্সটল সম্পন্ন হলে Reconfiger এ ক্লিক করুন।

৬. তার পর Start এ ক্লিক করুন দেখুন এই রকম আসলে বুঝবেন Kali Linux ইন্সটল হয়েছে।

[Kali Linux Android] কালি লিনাক্স Run

১. VNC অপেন করুন।

২. এখন এই রকম আসবে Connect এ ক্লিক করুন।

৩. Connect e ক্লিক করার পর Password চাইবে।password যেখানে পাবেন।linux deploy তে setting থেকে সংগ্রহ করুন।

৪. এখানে password দেওয়ার সাথে সাথে আমাদের কাজটি সম্পন্ন হবে।

৫. এখন আপনার মোবাইলে কালি লিনাক্স ব্যবহার করতে পারবেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

[Mobile] মোবাইল কিনতে চাইলে দেখুন

$
0
0

আগে থেকে ধারণা না থাকায় অনেকেই স্মার্টফোন কিনতে গিয়ে বিপদে পড়ে যান।আমি নিজে দুইবার পড়েছি আবার স্বাদের ফোনটির জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ খরচ করলেও অনেক সময় এটি বেশি দিন টিকে না। তখন কপাল চাপড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কাজেই নিজের পছন্দমতো সেটটি কিনতে যখন প্রয়োজনীয় অর্থ খরচ করছেন তখন ভালোটা কিনতে দোষ কোথায়?

স্মার্টফোন কেনার আগে করণীয় বিষয় সমূহ জেনে নিন :

ডিজাইন:

যে কোনো স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর ডিজাইন। তাই আগে থেকেই মনস্থির করুন কোন ডিজাইনের স্মার্টফোন ভালো লাগে। বাজারের সব স্মার্ট ফোনের নজরকাড়া ডিজাইন রয়েছে। কাজেই নিজের ব্যক্তিগত চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী ডিজাইন পছন্দ করাই ভালো।

ওজন :

স্মার্টফোন কিনতে যাওয়ার আগে কেমন ওজনের মোবাইল ফোনসেট কিনবেন তা একবার ভেবে নিবেন। কারণ মোবাইল ফোনসেট যত বড় হয় সাধারণত এর ওজনও তত বেশি হয়। তবে ফোনসেটে ব্যাটারি লাগানোর কারণেও সোবাইলের ওজন বেশি হয়।

পর্দার আকার:

বড় স্ক্রিনের মোবাইল বেশি জনপ্রিয় হলেও সহজে বহন করতে চাইলে ছোট পর্দার মোবাইল নেওয়া উচিত। এক্ষেত্রে চার ইঞ্চি বা সাড়ে চার ইঞ্চি বা পাঁচ ইঞ্চি পর্দার মোবাইল ফোনেরও বেশ চাহিদা রয়েছে।

ডিসপ্লের মান:

স্মার্টফোন কেনার সময় পর্দার গুণগত মান দেখে নেওয়াটা অনেক বেশি প্রয়োজনীয় । সবচেয়ে ভালো মানের ডিসপ্লে ১০৮০পি (১৯২০ x ১০৮০ পিক্সেলস) ফোনের দাম বেশ চড়া। এক্ষেত্রে কেনার আগে খেয়াল করে দেখতে হবে ভিন্ন ভিন্ন কোণ থেকে দেখলে ছবি পরিষ্কার দেখা যায় কিনা। তবে সাধারণ মানের মোবাইলের ডিসপ্লে ৭২০পি-এর কম হয়ে থাকে।

অপারেটিং সিস্টেম:

এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ৭, উইন্ডোজ অন্যতম। এক্ষেত্রে স্মার্টফোন কেনার আগে পছন্দেরটি বেছে নিন। কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করেই গোটা ফোনের সব কার্যক্রম নির্ধারিত হয়।

দাম :

এমনিতেই মোবাইল ফোনসেটের দাম যত বেশি হবে, তার সবকিছুই তত ভালো হবে। তবে মোবাইল ফোনসেট কেনার আগে একই মডেলের অন্য কোনো সংস্করণ খুব শিগগিরই বাজারে আসলে তা থেকে কোনো সুবিধে পান কিনা কেনার আগে তা অবশ্যই ভেবে নিন।

ব্যাটারির শক্তি:

মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে ব্যাটারির শক্তি নির্ধারিত হয়। তবে বড় মাপের স্ক্রিনের জন্য শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হয়। আর এখন ৩০০০ এমএএইচ সবচেয়ে বেশি শক্তির ব্যাটারি হিসেবে বাজারে চালু রয়েছে।

ব্লু টুথ/LAN:

ব্লু টুথ/LAN  ছাড়া অন্য কোনো মোবাইলের সঙ্গে কিছুই লেনদেন করতে পারবেন না। তাই কেনার আগে এই সব আছে কিনা তা একবার যাচাই করে নিন।

র‌্যামের ক্ষমতা :

ফোনের কার্যক্রমে দ্রুততা এনে দেয় র‌্যাম। কাজেই ফোন কিনতে গেলে ২ জিবি র‌্যাম নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত। তবে আধুনিক মোবাইলগুলো ৩ জিবি পর্যন্ত র‌্যাম নিয়ে বাজারে আসছে।

ওয়্যারলেস চার্জিং:

তার ছাড়া চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা অবশ্য খুব প্রয়োজনীয় কিছু নয়। তবে যেখানে সেখানে প্লাগ পয়েন্ট না থাকার সমস্যায় ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম বেশ ভালো।

থ্রি-জি নাকি ফোর-জি: 

দেশে সবেমাত্র থ্রি-জি কানেকশন চালু হয়েছে। ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। আরো দ্রুত কানেকশন দেয় ফোর-জি। এ যুগের স্মার্টফোনের জন্য থ্রি-জি কানেকশন নিতে পারে এমন মোবাইল সাধারণত বেশি ভালো।

পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইট ব্যবহার করুন: ইন্টারনেট থাকলে নানা সাইটে ঢুঁ মারতেই হয়। তবে ম্যালওয়্যারের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পপুলার রিভিউ ও রেটিং সাইটে ঘোরাফেরা করবেন।

অ্যাক্সেসরিজ:

অ্যাক্সেসরিজ সব মোবাইলের সঙ্গেই দেওয়া হয়। তবে অ্যাক্সেসরিজ দেখে ফোন পছন্দ করার দরকার নেই। স্মার্ট অ্যাক্সেসরিজ বেশ আকর্ষণীয় দেখায়। আর ভালো মানের ফোনের অ্যাক্সেসরিজও বেশ ভালো হয়।

সফটওয়্যার আপডেট রাখা:

ফোনের সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। যদি নিজের ফোনের সফটওয়্যারগুলো আপডেট রাখেন তাহলে যন্ত্রটি সুন্দরমতো কাজ করবে। একইসঙ্গে ফোনটিও আরো অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

কন্ট্রাক্ট ফোন নেওয়ার জন্য: ইউরোপ-আমেরিকাতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিভিন্ন শর্তের ভিত্তিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের দেশেও অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলো এমন অফার দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি সুবিধা দিচ্ছে এবং মোবাইলগুলোর মডেলের সঙ্গে দাম ও সুবিধাগুলোর তুলনা করে নিজের পছন্দ অনুযায়ী নেবেন।

অ্যাপ্লিকেশন:

মোবাইল ফোনসেটটি যেসব অ্যাপস সাপোর্ট করে তাই ব্যবহার করুন। আর যেসব অ্যাপস মোবাইলের জন্য নয় তা অবশ্যই কাজে লাগানোর চেষ্টা করবেন না। তা ছাড়া মোবাইল ফোনসেট অনুযায়ী আলাদাভাবে অ্যাপসের কালেকশন ইন্টারনেটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকেই ফোনটির জন্য অ্যাপস বাছাই করে নেওয়া উচিত।

শক্তপোক্ত ফোন:

পর্দাতে সহজে দাগ যেন না পড়ে কিংবা হাত থেকে পড়ে গেলেও যেন ভেঙে বা ফেটে যাবে না এমন শক্তপোক্ত ফোনই বাছাই করা উচিত।

যাচাইকরণ:

মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই সিম,মেমোরি সংযুক্ত করে কথা বলে নিবেন এবং ইয়ারফোন,চার্জার ইত্যাদি সব দেখে নিবেন।

যে কোন মোবাইল আসল নকল জানতে https://www.imei.info/?imei=এই সাইটে গিয়ে IMEI নম্বার দিন।নিম্ম মানের ব্রান্ডে কাজ নাও করতে পারে কিন্তু আমি winmax দিয়েও ট্রাই করছি এবং সফল হইছি।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

[Android Nougat] চালান আপনার ললিপপ অথবা মার্শম্যালো ভার্সনের মোবাইলে।

$
0
0

আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে অ্যানড্রয়েড N এর ফির্চাস কে ললিপপ এবং মার্শম্যালো মোবাইলে ব্যবহার করবেন। অ্যানড্রোয়েড N August 22, 2016 তে রিলিজ হয়েছে। অ্যানড্রোয়েড N অনেক কিছু পাবেন।


যদি আপনার ফোন ললিপপ অথবা মার্শম্যালো ভার্শনে রান করে তাহলে আপনিও অ্যানড্রোয়েড N ব্যবহার করতে পারবেন। 

Xposed Framework এর সাহায্যে আমরা অ্যান্ড্রোয়েড N ভার্সনকে ব্যবহার করতে পারব। এই module কে ব্যবহার করে যে কেউ অ্যান্ড্রোয়েড N ফির্চাস কে ব্যবহার করতে পারবে। যদি আপনি স্টক অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইস ব্যবহার করেন যেমন Nexus এবং motorola তাহলে এই module খুব সহজেই কাজ করবে।

অ্যান্ড্রয়েড N এর ফির্চাস

■ অ্যান্ড্রয়েড N এর মতন টাস্ক বার।

■ Easter Egg সেটিং এ অ্যান্ড্রোয়েড N এর লোগো Change করতে পারবেন।

লিমিটেশন

■ মাল্টিটাস্কিং ব্যবহার করতে পারবেন না।

Requirements : অ্যান্ড্রয়েড N কে ললিপপ এবং মার্শম্যালোতে ব্যবহার করার জন্য:-

■আপনার মোবাইলটি Root করুন।

■ আপনার ডিভাইসে Xposed Framework ডাউনলোড করুন।

■ANDROID LOLLIPOP 5.0 আর 5.1 তে XPOSED FRAMEWORK Install করবেন

 

 Android N-ify অ্যাপ ডাউনলোড করুন

কিভাবে অ্যানড্রয়েড N OS কে ললিপপ এবং মার্শম্যালোতে ব্যবহার করবেন।

সবথেকে প্রথমে উপরের দেওয়া requirements গুলি আপনার অ্যানড্রোয়েড ফোনে কমপ্লিট করুন।

১. Xposed Installer অপেন করুন।

২. Xposed অ্যাপ থেকে modules এ প্রবেশ করুন।

৩. Xposed অ্যাপ থেকে N-ify module কে অ্যাক্টিভ করুন।

  •  এখন আপনার ফোনটি restart করুন।

  • এখন অ্যানড্রয়েড N-ify অ্যাপকে ওপেন করে সেটিং করুন।

স্ক্রিনশট :

অ্যানড্রোয়েড N এ এমনই কিছু ফির্চাস আছে যা আপনার অনেক ভালো লাগবে। এই পোস্টে অ্যানড্রোয়েড ফোনে অ্যানড্রোয়েড N কে কিভাবে ব্যবহার করবেন সেই বিষয়  আলোচনা করা হয়েছে।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

ফিরে দেখুন [Android Apps] ৫ টি বেস্ট মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ পর্বঃ ১

$
0
0

আমাদের সবারই গান শুনতে ভালো লাগে। আমরা সবাই অবসর সময় কাটানোর জন্য বা শখ করেই গান শুনি। আর এখনকার যুগে তো আর গান শুনতে ডিভিডি প্লেয়ার বা ক্যাসেট প্লেয়ারের দরকার হয়না। এখন আমরা আমাদের ফোনেই হাজার হাজার গান স্টোর করে রেখে যখন ইচ্ছা হেডফোন কানে দিয়ে গান শুনতে পারি। আর জোরে গান শোনার জন্য তো সাউন্ড বক্স, স্পিকার ইত্যাদি দানবীয় যন্ত্র তো আছেই। কিন্তু বেশিরভাগ সময় আমরা আমাদের স্মার্টফোনেই গান শুনে থাকি। কারণ, এটাই সবথেকে সহজভাবে গান শোনার সবথেকে উপযোগী ডিভাইস।আর এই গান শোনার জন্যই দরকার হয় বিভিন্ন মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ। অ্যান্ড্রয়েডে সাধারনত যে ডিফল্ট মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ প্রি ইন্সটল করা থাকে সেটা হয়তবা বোরিং হয় বা হয়ত অনেক বেশি ফিচারস থাকেনা বা অনেকের এমনিতেই ভালো লাগেনা। তাই আমরা সবাই প্রায় গান শোনার জন্য ভালো একটি থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ ইন্সটল করে রাখি এবং সেটাই সবসময় গান শোনার জন্য ব্যাবহার করি।

থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ারের কথা বলতে হলে প্রায় সব অ্যান্ড্রোয়েড ইউজারেরই গান শোনার জন্য পারসোনাল ফেভারিট একটি অ্যাপ থাকে যেটি সে সব স্মার্টফোনেই ইন্সটল করে। কিন্তু আপনার যদি আগে থেকেই পারসোনাল ফেভারিট মিউজিক প্লেয়ার না থাকে বা এখনও খুঁজে না পেয়ে থাকেন, তাহলে আজকের লেখাটি আপনার জন্য। আজকে আমার দেখা বেস্ট কয়েকটি থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ার নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলোর মধ্যে কোনো কোনোটি আপনারও ভালো লাগতে পারে। তো, আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক, আমাদের ফিরে দেখুন [Android Apps] এর প্রথম পর্ব

Musixmatch

থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ার হিসেবে সম্ভবত এটি সবথেকে জনপ্রিয় অ্যাপ। কারণ, যারা থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ ব্যাবহার করেন, তাদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানুষের প্রথম পছন্দ এটি। কারণ, এই অ্যাপটিতে শুধুমাত্র গান শোনা ছাড়াও আরও অনেক ফিচারস রয়েছে যেগুলো আপনি অন্যান্য থার্ড পার্টি মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপে পাবেন না। লিরিক্স-প্রেমীদের কাছে এই মিউজিক প্লেয়ারটি ফার্স্ট চয়েজ। যারা গান শুনতে শুনতে স্ক্রিনে গানের লিরিক্স দেখতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য বেস্ট মিউজিক প্লেয়ার এটি। আপনার স্টোরেজে থাকা গানগুলোর ট্যাগ ইনফরমেশন সঠিক হলে, আপনি গান প্লে করার সময় স্ক্রিনে গানটির লিরিক্স দেখতে পাবেন। এছাড়াও, অ্যাপটিকে পারমিশন দিলে অন্যান্য মিউজিক প্লেয়ারে গান প্লে করার সময়ও এটি চ্যাট হেডের মত একটি ফ্লোটিং উইন্ডোরে লিরিক্স দেখাবে। এছাড়া আপনি যেকোনো গানের লিরিক্স অনেকগুলো ভাষায় ট্রান্সলেট করেও দেখতে পারবেন। যেমন, আপনি একটি ইংরেজি গানের লিরিক্স চাইলে বাংলায়ও দেখতে পারবেন এই অ্যাপের সাহায্যে।

এখানেই শেষ নয়, আপনি চাইলে ইউটিউবে কোনও মিউজিক ভিডিও প্লে করার সময়ও ভিডিওর নিচে ফ্লোটিং উইন্ডোতে লিরিক্স দেখতে পারবেন। একটি নাম না জানা গান প্লে করলে এই অ্যাপটি আপনাকে নোটিফিকেশন বারের সাহায্যে জানিয়ে দেবে যে গানটির নাম কি এবং গানটি কার গাওয়া। এর থেকেও আরও ইন্টারেস্টিং ফিচার হচ্ছে, লিরিক্স কার্ড তৈরি করা। আপনি চাইলে কোনও গানের লিরিক্স এর সাহায্যে একটি আর্টওয়ার্ক তৈরি করতে পারবেন এবং সেটা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ারও করতে পারবেন। এছাড়া, গানের ট্যাগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে এডিট করা, গানের কভার আর্ট চেঞ্জ করা এসব ফিচারতো থাকছেই। এবং এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসও অনেক সুন্দর। কিন্তু এই মিউজিক প্লেয়ারটির একটি অসুবিধা হচ্ছে, অ্যাডস। কিন্তু অ্যাড ফ্রি ভার্শনও আছে। কিন্তু সেটি পেতে হলে আপনাকে গুনতে হবে প্রায় ১২০০ টাকা প্রতি বছর। কিন্তু অ্যাপটির ফিচারসগুলো কনসিডার করে কিছু পপআপ অ্যাডস মেনে নেওয়াই যায়।যদি আপনি এই সব মেনে নিতে না পারেন তবে ট্রিকবিডিতে অনেক টিপস আছে যা দেখে নিবেন বা Premium অ্যাপস ব্যবহার করবেন।

ডাউনলোড লিংক : এখানে

Premium ডাউনলোড লিংক

আপনি যদি পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ব্যাবহার করে থাকেন, তাহলে আপনি নিশ্চই এই নামটির সাথে পরিচিত। Groove Music হচ্ছে মাইক্রোসফট এর অফিশিয়াল মিউজিক প্লেয়ার। অর্থাৎ, এই মিউজিক প্লেয়ারটি মাইক্রোসফটের তৈরি। যদিও এই মিউজিক প্লেয়ারটির খুব বেশি ফিচারস নেই, কিন্তু আপনি যদি আপনার ডেস্কটপের মিউজিক প্লেয়ার এবং স্মার্টফোনের মিউজিক প্লেয়ারের মধ্যে মিল রাখতে চান, তাহলে  আপনার জন্য এই মিউজিক প্লেয়ারটিই বেস্ট হবে। কারণ, এই মিউজিক প্লেয়ারটিতে আপনি পাবেন আপনার পিসির মিউজিক প্লেয়ারের মত এক্স্যাক্ট সেম ইউজার ইন্টারফেস। অর্থাৎ, এই অ্যাপটিকে উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট মিউজিক প্লেয়ারের মোবাইল ভার্শন বলা যায়।

এই অ্যাপটি আমার কাছে ফেভারিট দুটি কারণে। প্রথমটি হচ্ছে এর এই ফ্যামিলিয়ার ইউজার ইন্টারফেস এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে এর ওয়ানড্রাইভ ইন্টারগ্রেটেশন। আপনার যদি একটি মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনার ওয়ানড্রাইভে ৫ জিবি স্পেস রয়েছে। আপনি যদি ওয়ানড্রাইভের এই ৫ জিবি স্পেসের মধ্যে কোনও মিউজিক আপলোড করে রাখেন, তাহলে আপনি Groove Music প্লেয়ারে গানগুলো যেকোনো সময় স্ট্রিম করে শুনতে পাবেন এবং সেটা শুনতে পাবেন আপনার যেকোনো ডিভাইসে যেটিতে Groove Music ইন্সটল করা আছে এবং আপনার মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট লগিন করা আছে। আপনাকে লোকাল স্টোরেজে সব গান রাখার দরকার হবেনা। তবে হ্যাঁ, স্ট্রিম করার জন্য আপনার ওয়াইফাই কানেকশন দরকার হবে। এই ফিচারটি আমার মতে Groove Music এর সবথেকে বড় অ্যাডভান্টেজ। আর হ্যাঁ, মাইক্রোসফট-এর অফিশিয়াল অ্যাপ হওয়ায় এটি সম্পূর্ণ ক্লিন এবং অ্যাডফ্রি একটি অ্যাপ।

কিন্তু, এই অ্যাপটি ১০০% ফ্রি হলেও আপনি প্লে স্টোরে এটি পাবেন না। কারণ, এই অ্যাপটি বাংলাদেশে এভেইলেবল নয়। তবে আপনাদের সুবিধার্থে আমি অ্যাপটির ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিলাম। আপনি এই লিংক থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিতে পারবেন।

Retro Music

এই মিউজিক প্লেয়ারটি মূলত ভালো লাগে এর অসাধারণ ইউজার ইন্টারফেসের জন্য। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন যে এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেস বা ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে অনেকটা গুগল প্লে মিউজিক এবং অ্যাপল মিউজিক প্লেয়ার ডিজাইন ল্যাঙ্গুয়েজ একসাথে মিশিয়ে। অর্থাৎ, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোনের ডিজাইন দুটি একসাথে করে এই মিউজিক প্লেয়ারটি তৈরি করা হয়েছে। যার ফলে, এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেস অন্যান্য মিউজিক প্লেয়ারের থেকে আলাদা এবং দেখতেও বেশ ভালোই লাগে অন্যান্য মিউজিক প্লেয়ারের তুলনায়। এর ডিজাইনটি কেমন, তা নিচের স্ক্রিনশটগুলা দেখলেই ধারণা পাবেন।

এছাড়া, এই অ্যাপটিতে কোনও মিউজিক প্লে করলে ওই গানটি এবং আর্টিস্টের সম্পর্কে ডিটেইলড ইনফরমেশন পাবেন গানের নামের নিচে। এছাড়া অ্যাডভান্সড ট্যাগ এডিট করার সুবিধাও থাকছে এই অ্যাপে। আপনি যেকোনো গানের এ্যালবাম নেম, আর্টিস্ট নেম, কভার আর্ট নিজের ইচ্ছামত চেঞ্জ করতে পারবেন। এই অ্যাপটি থার্ড পার্টি ডেভেলপারের তৈরি হলেও কোনও ধরনের বিরক্তিকর অ্যাডস নেই এই অ্যাপে। বিরক্তিকর অ্যাড নেই না বলে কোনও রকম অ্যাডই নেই বলা ভালো। কারণ এই অ্যাপটি সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি। এছাড়া এই অ্যাপে কিছু এক্সট্রা ইউআই কাস্টোমাইজেশন ফিচারসও রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে আপনি অ্যাপটি একেবারে নিজের ইচ্ছামত সাজাতে পারবেন। অ্যাপের থিম, কালার এবং প্রায় সবকিছুই আপনি নিজে চেঞ্জ করতে পারবেন। এছাড়া অ্যাপটি বেশ লাইটওয়েট এবং ফাস্ট।

ডাউনলোড লিংক : এখানে

Phonograph

এই অ্যাপটিকে বলা যেতে পারে গুগল প্লে মিউজিকের একটি বেটার ভার্শন। কারণ, এই মিউজিক প্লেয়ারটির ডিজাইনের সাথে গুগল প্লে মিউজিকের অনেক মিল রয়েছে। কিন্তু, এই অ্যাপটিতে গুগল প্লে মিউজিকের থেকে বেশি ফিচারস রয়েছে এবং এটি গুগল প্লে এর মত এত হেভি এবং ল্যাগি অ্যাপ নয়। এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসটিও যথেষ্ট সুন্দর। Retro Music এর মত এই অ্যাপটিও থার্ড পার্টি ডেভেলপারের তৈরি হলেও এতে একটিও অ্যাড নেই। এই অ্যাপটিও সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি। এই অ্যাপটির ডিজাইন এবং বিহেভিয়র অনেক সিম্পল এবং সহজ। এছাড়া, আগের অ্যাপটির মত এই অ্যাপটির সাহায্যেও যেকোনো গানের ট্যাগ এডিট করা যাবে এবং কভার আর্ট, আর্টিস্ট পিকচার ইত্যাদি চেঞ্জ করা যাবে। অনেক অ্যান্ড্রয়েড কাস্টম রমে এই অ্যাপটি ন্যাটিভ মিউজিক প্লেয়ার হিসেবেও ব্যাবহার করা হয়। এই অ্যাপটিতে তেমন খুব বেশি ইন্টারেস্টিং ফিচারস নেই, যেহেতু এই অ্যাপটির লক্ষ্যই হচ্ছে সিমপ্লিসিটি। তবুও এই অ্যাপটিতে অনেক ইউজার ইন্টারফেস কাস্টোমাইজ করার সুযোগ রয়েছে যার সাহায্যে আপনি এটিকে নিজের ইচ্ছামত করে কাস্টোমাইজ করে ব্যাবহার করতে পারবেন।

ডাউনলোড লিংক : এখানে

 

Listenit

নামটা সম্ভবত আপনার কাছে পরিচিত মনে হতে পারে। আমরা সবাই প্রায় ফোনে Shareit ব্যাবহার করি ফাইল শেয়ার করার কাজে। এই অ্যাপটি এই Shareit কর্পোরেশনের তৈরি। অর্থাৎ, যে ডেভেলপার Shareit অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে, ওই একই ডেভেলপারের তৈরি মিউজিক প্লেয়ার এটি। এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসও বেশ মিনিমাল এবং অ্যাপটিও বেশ লাইটওয়েট। এই অ্যাপটির সাহায্যে আপনি আপনার ফোনের স্টোরেজের গানগুলো নিশ্চিতভাবেই প্লে করতে পারবেন। তাছাড়া, এই অ্যাপটির একটি বড় অনলাইন মিউজিক লাইব্রেরিও আছে যেখান থেকে আপনি আপনার ইচ্ছামত গান স্ট্রিম করে শুনতে পারবেন। কিন্তু, তাই বলে এটা ভাববেন না যে এদের অনলাইন লাইব্রেরি Spotify বা Saavn এর মত এত বড়। ৫০% সময়ই আপনি অনলাইন লাইব্রেরিতে আপনি যে গানটি খুঁজছেন সেটি পাবেন না। কিন্তু মোটামুটি প্রায় সব জনপ্রিয় গানই পাবেন। এছাড়া সাপ্তাহিক ট্রেন্ডিং সংগুলোও স্ট্রিম করতে পারবেন। কিন্তু অনলাইন মিউজিক প্লেয়ার হিসেবে এটি আমার মতে খুব একটা ভালো নয়।। এছাড়া, বাকি ফিচারগুলোর কথা বলতে হলে, আপনি আগেরগুলোর মতই মিউজিক ট্যাগ এডিট করতে পারবেন, থিম এবং ইউজার ইন্টারফেস কাস্টোমাইজ করতে পারবেন নিজের ইচ্ছামত এবং এই অ্যাপে আপনি একটি বিল্ট ইন মিউজিক ইকুয়ালাইজারও পাবেন যার সাহায্যে আপনি মিউজিক নিজের ইচ্ছামত টিউন করতে পারবেন। আরও একটি ভালো ফিচার হচ্ছে, এই অ্যাপে আপনি গান থেকে রিংটোনও তৈরি করতে পারবেন। কিন্তু এই অ্যাপটির বড় একটি ডিসঅ্যাডভান্টেজ হচ্ছে, এটি অ্যাডফ্রি অ্যাপ নয়।

ডাউনলোড লিংক : এখানে

Premium ডাউনলোড লিংক

আমি জোর দিয়ে বলছিনা যে এগুলোই অ্যান্ড্রোয়েডের বেস্ট মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ। এই পাঁচটি হচ্ছে আমার দেখা কয়েকটি মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ যেগুলো আমার কাছে ভালো মনে হয়েছে। প্লে স্টোরে এর থেকেও আরও অনেক ভালো মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপ থাকতে পারে। আপনি এমন কোন মিউজিক প্লেয়ারের নাম জেনে থাকলে বা ব্যাবহার করে থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

ফিরে দেখুন [Android Apps] ৫ টি দরকারি অ্যাপ পর্বঃ ২

$
0
0

অ্যাপস তো আমরা সবাই চিনি এবং প্রত্যেকদিনই ব্যবহার করি। অ্যাপস ছাড়া একটি অপারেটিং সিস্টেম কল্পনাই করা যায় না। টেকনিক্যালি বলতে গেলে অ্যাপসই হচ্ছে একটি অপারেটিং সিস্টেমের প্রাণ। একটি অপারেটিং সিস্টেমে বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন রকম অ্যাপস থাকে। নেট ব্রাউজ করার জন্য ব্রাউজার অ্যাপস, গান শোনার জন্য মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপস, ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা গুগল ডক, ছবি এডিট করার জন্য ফটো এডিটর অ্যাপস এবং এমন শত শত কাজের জন্য হাজারো অ্যাপস থাকে একটি  অপারেটিং সিস্টেমে। আর অপারেটিং সিস্টেমটি যদি হয় অ্যান্ড্রোয়েড, তাহলে তো কথাই নেই, প্লে স্টোরে একই কাজের জন্য কমপক্ষে ১০০ রকমের অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপস পাবেন। যাইহোক, আর বেশি ভূমিকা না করে কাজের কথায় আসি। আজকে আমাদের বেস্ট অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপস সিরিজের দ্বিতীয় পর্বে আরো ৫ টি এমন অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপস শেয়ার করবো যেগুলো আপনার বা আমার জন্য প্রয়োজনীয় হতে পারে।

১. Canva

এই অ্যাপটি মূলত শুধুমাত্র একটি অ্যাপ নয়। এটি একটি অনলাইন সার্ভিস। অনলাইনে সহজে ইলাস্ট্রেশন ডিজাইন বা যেকোনো রকমের ডিজাইন করার জন্য Canva ওয়েবসাইটটি বেশ জনপ্রিয়। আপনি হয়তো চিনেও থাকবেন এই ওয়েবসাইটটি। কিন্তু আগে এই ডিজাইনিং সার্ভিসটি বা ওয়েব অ্যাপটি শুধুমাত্র পিসি/কম্পিউটার এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। ইন্টারনেট কানেকশন এবং পিসি ব্রাউজার ছাড়া এই ওয়েব অ্যাপটি এক্সেস এবং ব্যবহার করা যেত না। তবে কিছুদিন আগেই Canva তাদের অ্যান্ড্রোয়েড এবং আইওএস অ্যাপ রিলিজ করেছে। আর এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি আমার মতে স্মার্টফোনের জন্য বেস্ট এবং সবথেকে সহজ ইলাস্ট্রেশন ডিজাইনিং অ্যাপ। ইলাস্ট্রেশন এর কথা বললাম বলে এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে এই অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি অ্যাডোব ইলাস্ট্রেটর এর মত হাই কোয়ালিটি ইলাস্ট্রেশন তৈরী করতে পারবেন। কারণ, এই অ্যাপটি কোনোরকম প্রফেশনাল কাজ করার জন্য ফোকাস করা নয়। তবে খুব দ্রুত একটি বেসিক ডিজাইন বা কোনো টাইপোগ্রাফি তৈরী করার জন্য আমার মতে এর থেকে ভালো অ্যাপ আপনি প্লে স্টোরে পাবেন না। এখানে আপনি হাজারো রকমের প্রি বিল্ট টেমপ্লেট পাবেন যেগুলো নিজের ইচ্ছামতো এডিট করে আপনি আপনার মনের মতো ডিজাইন তৈরী করতে পারবেন। এখানে আপনি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের জন্য কভার ইমেজ, আপনার ব্লগের জন্য ব্যানার, পোস্ট ইমেজ,  আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কভার আর্ট, ইনস্টাগ্রাম পোস্টের জন্য টাইপোগ্রাফি বা ইমেজ ইত্যাদি প্রায় সব রকম ইমেজ কন্টেন্ট খুবই সহজে তৈরী করতে পারবেন। সবথেকে বড় কথা হচ্ছে, এই অ্যাপটির কয়েকটি প্রিমিয়াম ফিচার এর জন্য পে করতে হলেও অধিকাংশ ফিচারই সম্পূর্ণ ফ্রি এবং এই অ্যাপটি সম্পূর্ণ অ্যাড ফ্রি। আমার মতে স্মার্টফোনে সবসময় ইনস্টল করে রাখার মতো অ্যাপ এটি।

অ্যাপটি পাবেন : এখানে

 

 

 

২. TickTick

এটি একটি টাস্ক ম্যানেজার অ্যাপ। আপনার ফোনের টাস্ক ম্যানেজার নয়, বরং আপনার নিজের টাস্ক ম্যানেজার। আমার মতো যাদের সবকিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আছে তাদের জন্য এটি অন্যতম প্রয়োজনীয় একটি অ্যাপ। এটি মূলত আপনাকে আপনার কাজগুলোকে মনে করিয়ে দিতে সাহায্য করবে। আপনাকে শুধুমাত্র প্রত্যেকদিন সকালে উঠে এই অ্যাপটি ওপেন করে Add Task অপশন থেকে আপনার ঐদিনের সকল কাজ পরপর অ্যাড করতে হবে কাজটির টাইটেল এবং যে সময় আপনি কাজটি করতে চান সেই সময়ের সাথে। তাহলে এই অ্যাপটি আপনাকে আপনার প্রত্যেকটি কাজের নির্ধারিত সময়ে আপনাকে নোটিফিকেশন দিয়ে কাজটি করতে রিমাইন্ড করবে। এবং আপনি চাইলে কাজটির জন্য অ্যালার্মও সেট করে রাখতে পারেন। এছাড়া এই অ্যাপটির একটি ওয়েব ক্লায়েন্টও আছে। আপনি https://ticktick.com এ গিয়েও আপনার সব টাস্ক অ্যাড/রিমুভ/এডিট করতে পারবেন এবং চাইলে আপনার কাজের রিমাইন্ডার এর জন্য ব্রাউজার নোটিফিকেশনও ও করে নিতে পারবেন যাতে আপনি কোনোভাবেই আপনার কাজের রিমাইন্ডার মিস না করে যান। এই অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেসটিও অনেক সুন্দর এবং আগের অ্যাপটির মতো এই অ্যাপটিও সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি।

অ্যাপটি পাবেন : এখানে

 

 

 

৩. Tapet

এটি একটি ওয়ালপেপার অ্যাপ। কিন্তু অ্যান্ড্রোয়েড এর অন্যান্য ওয়ালপেপার অ্যাপগুলোর সাথে এই অ্যাপটির কিছুটা পার্থক্য আছে। অন্যান্য ওয়ালপেপার অ্যাপগুলোতে ওয়ালপেপার তাদের অনলাইন সার্ভার থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে হয়। তাই সেই ওয়ালপেপার অ্যাপগুলো অফলাইনে ব্যবহার করা যায়না বললেই চলে। তবে এই ওয়ালপেপার অ্যাপটিতে কোনো ওয়ালপেপার আপনাকে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে হবেনা। এখানে সব ধরণের ওয়ালপেপার আপনার স্মার্টফোনেই জেনারেট হবে। এক্ষেত্রে কোনো ধরণের ডেটা কানেকশন দরকার হবেনা। বিভিন্ন কালার, প্যাটার্ন, ইফেক্ট এবং প্যাটার্ন কম্পিনেশনের মাধ্যমে আপনার ফোনে অটো জেনারেট হবে এই হাই কোয়ালিটি ওয়ালপেপারগুলো।  আপনি এখানে রাইট সোয়াইপ করে নতুন নতুন ওয়ালপেপার জেনারেট করতে পারবেন, লেফট সোয়াইপ করে জেনারেট হওয়া ওয়ালপেপারগুলোতে বিভিন্ন ধরণের কালার কম্বিনেশন এপলাই করতে পারবেন এবং একই কালার কম্বিনেশন ব্যবহার করে নতুন নতুন প্যাটার্ন এর সাহায্যেও নতুন ওয়ালপেপার তৈরী করতে পারবেন এবং হোমস্ক্রিন এবং লকস্ক্রিনে সহজেই সেট করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি কোন কোন প্যাটার্ন এবং কোন কোন কালার কম্বিনেশনের ওয়ালপেপার বেশি দেখতে চান এবং কোন কোন কালার দেখতে চান না সেটাও নিজের ইচ্ছামতো সেট করতে পারবেন। আর হ্যা, এই অ্যাপটিও সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি।

অ্যাপটি পাবেন : এখানে

 

 

৪. MEGA

এটি মূলত একটি ক্লাউড স্টোরেজ অ্যাপ। অ্যাপ বা বলে এটিকে সার্ভিস বলতে হবে। এই সার্ভিসটির অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নিয়েই আলোচনা করা হচ্ছে এখানে। MEGA ক্লাউড স্টোরেজ হিসেবে অনেক জনপ্রিয় এবং অনেকে সেকেন্ডারি ক্লাউড স্টোরেজ হিসেবে মেগাকেই বেশি প্রিফার করেন। কারণ, ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসগুলোর মধ্যে একমাত্র এটিই ফ্রি ভার্সনে প্রত্যেকটি ইউজারকে ৫০ জিবি স্টোরেজ দেয়। কোনো ফ্রি ক্লাউড সার্ভিসে আপনি এমনা প্রাইমারিলি ৫০ জিবি স্টোরেজ পাবেন না। মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভে আপনি পাবেন ৫ জিবি ফ্রি স্টোরেজ। গুগল ড্রাইভে পাবেন ১৫ জিবি এবং ড্রপবক্সে পাবেন মাত্র ২ জিবি। একমাত্র মেগাতেই আপনি ৫০ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাবেন। ক্লাউড স্টোরেজ কি এবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, আশা করি এটা আপনারা সবাই খুব ভালো করেই জানেন। তাই আমার আর বিশেষভাবে বলার দরকার হবেনা। অন্যান্য ক্লাউড সার্ভিসের প্রায় ৮০% ফিচারসই আপনি মেগাতে পাবেন। যেমন, পিসি সিংক, ক্যামেরা আপলোড, রিসাইকেল বিন ইত্যাদি প্রায় সব মেজর ফিচারসই এখানে পাবেন। এই অ্যাপটিকে মূলত এই লিস্টে ইনক্লুড করলাম শুধুমাত্র এর ফ্রি ৫০ জিবি স্টোরেজ সুবিধার কারণে। আর হ্যা, এটিও সম্পূর্ণ অ্যাডফ্রি।

অ্যাপটি পাবেন : এখানে

 

 

৫. Appsales

লিস্টের অন্যান্য অ্যাপগুলোর থেকে এই অ্যাপটি একটু ভিন্ন। এই অ্যাপটিকে মূলত ব্যবহার করতে হবে অন্য অ্যাপ ডাউনলোড করার কাজে। অনেক অ্যাপস এবং গেমের ডেভেলপাররা অনেকসময় তাদের পেইড অ্যাপটি বা প্রিমিয়াম অ্যাপটি লিমিটেড সময়ের জন্য প্লে স্টোরে ফ্রি করে দেয়। কিন্তু অ্যাপটি ফ্রি ডাউনলোড করার অফারটি লিমিটেড টাইম যেমন ২ দিন বা ৩ দিন এমন অল্প সময়ের হয় বলে বেশি মানুষ অ্যাপগুলোর ব্যাপারে জানতে পারেনা এবং ডাউনলোড করতে পারেনা। Appsales মূলত এই ধরণের লিমিটেড সময়ের জন্য ফ্রি অ্যাপগুলোকে খুঁজে এনে দেয় আপনার সামনে। এই অ্যাপটি ওপেন করলেই আপনি দেখবেন সেই সকল পেইড অ্যাপগুলোর লিস্ট যেগুলো ঠিক ওই সময়ে প্লে স্টোরে ফ্রি আছে। এরপর আপনি সেখান থেকে আপনার পছন্দের কোনো একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারবেন প্লে স্টোর থেকে। এছাড়া আপনি এখানে সেই সকল পেইড অ্যাপগুলোও দেখতে পাবেন যেগুলোর প্রাইস কমানো হয়েছে লিমিটেড সময়ের জন্য। আপনি চাইলে সেখান থেকে কম দামে অ্যাপ কিনতেও পারবেন। আপনি চাইলে উইশলিস্টেও পেইড অ্যাপ অ্যাড করে রাখতে পারবেন যেগুলো কোনো একদিন প্লে স্টোরে ফ্রি করে দেওয়া হলে সাথে সাথেই যেনো আপনি নোটিফিকেশন পান অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য। মনে রাখবেন, এগুলো কোনোভাবেই কোনো ক্র্যাক অ্যাপস বা অবৈধ অ্যাপ নয়। কারণ, অ্যাপগুলো ফ্রি থাকলেও আপনাকে প্লে স্টোর থেকেই ডাউনলোড করতে হবে।

অ্যাপটি পাবেন : এখানে

 

এই ছিল আজকের ৫ টি অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপ যেগুলো আপনার কাছে প্রয়োজনীয় হতে পারে।

পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

Viewing all 603 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>