Quantcast
Channel: Software – Trickbd.com
Viewing all 603 articles
Browse latest View live

[Laptop] গরম হয়ে যায় সমাধান এক্ষুনি।

$
0
0

আমরা যারা ল্যাপটপ ব্যবহারকারী যে সমস্যাটির সম্মুখীন হন সেটা হলো ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হওয়া। ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হওয়ার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই হার্ডডিস্ক সহ ল্যাপটপের অনেক যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে আরো বড় দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।আমাদের ল্যাপটপের অতিরিক্ত গরম হয়ে ওঠা নিয়ে যেসব ব্যবহারকারী অতিমাত্রায় চিন্তিত।তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি আশা করি উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।

 

Laptop অতিরিক্ত গরম হওয়ার সমাধান:-

১. ল্যাপটপ সমতলে রাখা।

অধিকাংশ ল্যাপটপের গরম হয়ে ওঠার পেছনে মূল কারণ ল্যাপটপ অসমতল কোন জায়গায় (যেমন: বিছানা বা বালিশের উপর) রেখে ব্যবহার করা। এর ফলে ল্যাপটপের নিচে বাতাস চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে যায় এবং ল্যাপটপের অভ্যন্তরে তৈরি হওয়া তাপ বের হওয়ার সুযোগ পায় না। ফলে ল্যাপটপটি গরম হয়ে যায়। সুতরাং ল্যাপটপকে ঠান্ডা রাখতে সর্বপ্রথম কাজ হলো কোন সমতল স্থানে রেখে ব্যাবহার করা। আর বালিশ বা বিছানার উপর রাখতে হলে ল্যাপটপের দুই পাশে দুইটি বই দিয়ে বায়ু চলাচলের জায়গাটা উন্মুক্ত রেখে তারপর ব্যাবহার করতে পারেন।

২. বিরত থাকুন অনবরত চার্জ দেওয়া থেকে।

অনেক ব্যবহারকারীই ধারনা যে ল্যাপটপ ব্যাবহার করার সময় ফুল চার্জড অবস্থায় থাকলেও বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে ব্যাবহার করা উচিত। কিন্তু ধারণাটি আসলে ভুল। ফুল চার্জ  অবস্থায় থাকলে সবসময়ই উচিত চার্জিং ক্যাবলটি খুলে ফেলা। এরকম অবস্থায় সব সময় চার্জিং কেবল লাগিয়ে রাখলে কার্যত ব্যাটারির আয়ু তো বাড়েই না বরং ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে যার ফলে ল্যাপটপটি গরম হয়ে যেতে পারে।

৩. অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বন্ধ রাখুন।

মাঝে মাঝেই আমরা কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার কাজে না লাগলেও চালু অবস্থায় মিনিমাইজ করে রাখি। ফলে অ্যাপটি ব্যাকগ্রাউন্ডে সচল থাকে এবং সিপিইউ এর উপর প্রভাব ফেলে। এতে করে অতিরিক্ত প্রেশার পড়ার ফলে গরম হয়ে যেতে পারে ল্যাপটপটি। এ কারণে সবসময়ই উচিত ল্যাপটপে যে কোন ধরনের কাজ করার সময় অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলোকে মিনিমাইজ করে না রেখে বন্ধ করে রাখা উচিত।

৪. ব্রাউজারের ট্যাব সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে।

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা স্লো ইন্টারনেট স্পিড বা বিভিন্ন কারণে একসাথে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অনেকগুলো ট্যাব ওপেন করে রাখি। এটা নিয়ে কারো কারো মধ্যে এরকম ভুল ধারনাও আছে যে যে ট্যাবটিতে কাজ করছি শুধুমাত্র সেটিই সচল অবস্থায় আছে। সত্য হলো ব্রাউজারে অনেক গুলো ট্যাব একসাথে ওপেন করলে প্রত্যেকটি ট্যাবই চালু থাকে এবং সিপিইউ এর উপর প্রভাব ফেলে। অপ্রয়োজনীয়ভাবে একসাথে অনেক গুলো ট্যাব খোলা রাখলে সিপিইউ এর উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে অতিরিক্ত গরম হয়ে যেতে পারে ল্যাপটপটি।

৫. কুলিং প্যাড ব্যবহারে।

অনেকের কাছেই ল্যাপটপে কাজ করার সময় কুলিং প্যাড ব্যাবহার করাটা বিরক্তিকর একটা ব্যাপার। আসলেই এটা একটা অতিরিক্ত ঝামেলা । তবে ল্যাপটপ দীর্ঘসময় ব্যাবহারের ক্ষেত্রে কুলিং প্যাড ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়াটা ল্যাপটপের জন্য বেশ কাজের। কুলিং প্যাড ল্যাপটপের মধ্যে থেকে গরম বাতাস বাইরে বের করে দেয় এবং ঠান্ডা বাতাস ভিতরে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়, ফলে ল্যাপটপ ঠান্ডা থাকে। এ কারণে ল্যাপটপের সুস্থতার কথা চিন্তা করে হলেও আমাদের উচিত কুলিং প্যাড ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়া। কুলিং প্যাডে অভ্যস্ত হতে সুবিধামত আকৃতির বিভিন্ন ধরনের কুলিং প্যাড নির্বাচন করতে পারেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

আবার দেখা হবে  পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 


[Fake Note] জাল টাকা চিনুন অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপ দিয়ে।

$
0
0

জাল টাকা চেনা বেশ মুশকিলের ব্যাপার। কেনাকাটা কিংবা ব্যাংক লেনদেনেও কখন যে জাল টাকা ঢুকে যায় বোঝায় যায় না। তবে এখন থেকে স্মার্টফোনের অ্যাপে জাল টাকা চেনা যাবে।আসল টাকা শনাক্ত করা বেশ দুষ্কর ব্যাপার। যে কারণে কেনাকাটা হতে শুরু করে লেনদেনের ক্ষেত্রে আমাদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। জাল টাকার চেনার জন্য বিভিন্ন উপায় বাংলাদেশ ব্যাংক জানালেও জালিয়াত চক্র এই বিষয়গুলোও মাথায় রেখে কাজ করে। তাই খুব দক্ষ না হলে সাধারণের পক্ষে জাল টাকা চেনা কষ্টকর হয়ে পড়ে।

 

সাধারণত ঈদ ও বিভিন্ন আনন্দ উৎসবে জালিয়াতি চক্র আরও বেশি সক্রিয় হয়। কারণ উৎসবগুলোতে লেনদেন হয় অনেক বেশি। এই সময়টিতে জাল টাকার প্রভাব একটু বেশিই দেখা যায় বাজারে। তাই এমন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে হলে জেনে নিন কিভাবে বুঝবেন কোনটা আসল ও কোনটা নকল টাকা। সেজন্য আপনার স্মার্টফোনে ব্যবহার করতে পারেন Counterfeit Money Detector অ্যাপ (App Size=5.5 mb)

এই অ্যাপটিতে আসল টাকার সকল প্রকার বৈশিষ্ট্য ছবিসহ দেওয়া রয়েছে। যা থেকে আপনি সহজেই নকল টাকা এবং আসল টাকার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। যে কারণে কেও নকল টাকা দিলে অ্যাপটিতে ধরা পড়ে যাবে খুব সহজে।

কাজের ধাপসমূহ:-

১. ডাউনলোড করুন অ্যাপটি।

২. যেভাবে জাল টাকা পরীক্ষা করবেন:-

  • অ্যাপটি চালুর করার পর একটি বাটন দেখা যাবে। ওই বাটনে ক্লিক করে মোবাইলের ক্যামেরা চালু করুন। সন্দেহজনক টাকাটিকে সমতলভাবে বিছিয়ে নিয়ে এর সম্পূর্ণ ছবি তুলুন।

  • এরপর ডান পাশে পাবেন একটি আইকন, সেখানে ক্লিক করুন। এরপর টাকাটি স্ক্যাণ হবে। এরপর আপনাকে কিছুই করতে হবে না, অ্যাপটি জানিয়ে দেবে টাকাটি আসল নাকি নকল।

  • তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে ছবি তোলার সময় টাকার সম্পূর্ণ অংশ যেনো সঠিকভাবে আসে। কেনোনা সম্পূর্ণ ছবি না আসলে আসল টাকাটিও নকল দেখাবে। তাই ছবি তোলার সময় যতোটা কাছে সম্ভব এবং অবশ্যই টাকার সম্পূর্ণ অংশের ছবি তুলতে হবে। এভাবে এই অ্যাপের মাধ্যমে আসল টাকা চিনুন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

আবার দেখা হবে  পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

[Best] ছবি তুলে টাকা আয় করার ১০ টি ওয়েবসাইট।

$
0
0

আপনার কি ছবি তোলা শখ? তবে এই শখই থেকেই আপনি আয় করতে পারবেন।কি ভাবে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ছবি বিক্রি করে উপার্জন করতে পারবেন।আজকে আপনাদের দেখাব তেমন ১০টি  ওয়েব সাইট:-

১. আইস্টক (http://www.istockphoto.com)

প্রতিটি ডাউনলোডের জন্য ১৫ শতাংশ রয়্যালটি রেটে পেমেন্ট করা হয়। চাইলে আপনি এদের এক্সক্লুসিভ কন্ট্রিবিউটর হিসেবেও কাজ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আয়ের পরিমাণ অনেকটাই বেশি হবে। তবে এই সাইট ছাড়া অন্য সাইটে ছবি দিতে পারবেন না।

২. স্মাগমাগ (https://www.smugmug.com/features/sell-photos-online)

এই ওয়েবসাইট হল ছবির ইকমার্স সাইট। এখানে নিজেদের ছবি শোকেস করা যায়। নিজেই নিজের ছবির দাম ঠিক করে দিতে পারবেন। ডিজিটাল ডাউনলোড ছাড়াও ছবির হার্ড কপি এবং গ্রিটিংস কার্ডও বিক্রি করতে পারবেন।

৩. অ্যালামি (http://www.alamy.com)

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টক ফোটো লাইব্রেরি। ৬০ শতাংশ রয়্যালটি ফি পেমেন্ট করা হয় ফোটোগ্রাফারদের। সবচেয়ে বড় কথা এখানে এক্সক্লুসিভ ইমেজ রাইট দেওয়ার জন্য কোনও রকম চাপ দেওয়া হয় না। অর্থাৎ এই সাইটে দেওয়া ছবি অন্য সাইটেও দিতে পারবেন।

৪. ফ্লিকর-গেটি (http://www.gettyimages.co.uk/?sunset=flickrimagerequest)

২০১০ সালে ফ্লিকর এবং গেটি ইমেজেস হাত মিলিয়ে তৈরি করে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ফোটোগ্রাফাররা রয়্যালটি-ফ্রি ছবিও বিক্রি করতে পারবেন আর তাদের কপিরাইটও নিয়ন্ত্রণ করা হবে। ইমেজ শেয়ারিং এবং স্টক ছবি বিক্রি—দুই মিলিয়েই তৈরি হয়েছে গেটি ইমেজেস কল ফর আর্টিস্টস গ্রুপ। এখানে ছবি দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে অ্যাপ্রুভালের জন্য। প্রতিটি ছবি বিক্রির জন্য ২০ শতাংশ রয়্যালটি পাবেন। তবে এই মুহূর্তে নতুন ছবি নেওয়া বন্ধ রয়েছে। কয়েক সপ্তাহ পর থেকে আবার চালু হবে।

৫. ফটোলিয়া (https://www.fotolia.com)

৪০ লক্ষেরও বেশি ক্রেতা রয়েছেন এঁদের লুপে। রয়্যালটির পরিমাণও খুব ভাল। প্রত্যেকটি ছবি বিক্রির ২০ শতাংশ থেকে ৬৩ শতাংশ পর্যন্ত রয়্যালটি পাওয়া যায়। টাকা সঙ্গে সঙ্গে জমা পড়ে যাবে আপনার ফোটোলিয়া অ্যাকাউন্টে।

৬. ড্রিমসটাইম (http://www.dreamstime.com)

অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিজের তোলা ছবি পাঠিয়ে আবেদন করতে হয়। এডিটর সম্মতি দিলে সাইট মারফত বিক্রি করতে পারেন ছবি। প্রত্যেকটির জন্য ২৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ রয়্যালটি পাওয়া যায়। যদি শুধুই এদের জন্য কাজ করার চুক্তি সই করেন তবে আরও ১০ শতাংশ বেশি রয়্যালটি পাওয়া যাবে।

৭. ফোটোশেল্টার (http://www.photoshelter.com)

ছবি বিক্রির পুরো প্রক্রিয়াটা যদি নিজের হাতের মুঠোয় রাখতে চান এবং নিজেই নিজের ছবির দাম ধার্য করে সবচেয়ে বেশি মুনাফা করতে চান তবে ফোটোশেল্টার মারফত একটি বিল্ট-ইন ইকমার্স প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফি সাইট খুলে নিতে পারেন। সাইটগুলি দেখতে দারুণ হয়, সঙ্গে সিকিওর ক্লাউড স্টোরেজও থাকে। বিক্রি এবং লাইসেন্সিং সবই সহজ হয়ে যায়।

৮. শাটারস্টক (http://www.shutterstock.com)

অন্যতম প্রধান স্টক ফোটো সাইট। প্রত্যেকটি ছবি বিক্রির জন্য ০.২৫ ডলার থেকে ২৮ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। নির্ভর করছে কী ধরনের লাইসেন্স রয়েছে তার উপরে।

৯. ওয়ানটুথ্রিআরএফ (http://www.123rf.com)

কত ছবি আপলোড করছেন প্রতিদিন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কত শতাংশ রয়্যালটি পাবেন। যারা সারাদিন ছবি তোলেন, তাঁদের পক্ষে খুবই ভাল। ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ রয়্যালটি পেতে পারেন।

১০. ক্যান স্টক ফটো (http://www.canstockphoto.com)

সদস্য হলে খুব সহজেই ফোটো সাবমিট করতে পারবেন। একসঙ্গে প্রায় ১০০টি ইমেজ আপলোড করতে পারবেন। প্রায় ৫০ শতাংশ রয়্যালটি পেতে পারেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

আবার দেখা হবে  পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

[Computer] ফাংশনাল কী এর সম্পন্ন ব্যবহার।

$
0
0

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি, তারা সবাই F1 থেকে F12 এই কী গুলোর সাথে খুবই পরিচিত। এই কী-গুলোকে বলা হয় ফাংশনাল কী? এই কী-গুলোর বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার আছে, যার সাথে হয়তো আমরা সবাই পরিচিত নয়।আজকে আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

 

ফাংশনাল কী (F1-F12) এর ব্যবহার:-

F1 এর ব্যবহার

এই কী টি সাধারণত সাহায্যকারী কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেকোন প্রোগ্রাম চালানোর সময় এই কী প্রেস করা হলে, ওই প্রোগ্রাম এর সাহায্যকারী উইন্ডো খুলবে।

 

F2 এর ব্যবহার

এই কী টি কোন ফাইল বা ফোল্ডার পুন:নামকরণের জন্য ব্যবহার করা হয়। আপনি যে ফাইল বা ফোল্ডারটি পুন:নামকরণ করতে চান, সেটিকে নির্বাচন করে, এই কী টি চাপলে আপনি ওই ফাইল বা ফোল্ডারটি পুন:নামকরণ করতে পারবেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড – এ Alt+Ctrl+F2 চেপে আপনি একটি নতুন ডকুমেন্ড চালু করতে পারবেন। Ctrl+F2 চাপা হলে আপনাকে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখানো হবে।

 

F3 এর ব্যবহার

এই কী সাধারণত সার্চ অপশন টি চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আপনি এই কী প্রেস করলে একটি সার্চ উইন্ডো আসবে সেখানে ইচ্ছামত সার্চ করতে পারবেন। অন্যান্য প্রোগ্রামও আপনাকে এই সুযোগ দিতে পারে।

 

F4 এর ব্যবহার

এই কী ব্যবহার করে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ সর্বশেষ কাজটির পুনরাবৃত্তি করতে পারবেন। (২০০০ + শব্দ)। আপনার কম্পিউটারের সকল চালুকৃত প্রোগ্রাম একইসাথে বন্ধ করার জন্য আপনি প্রেস করতে পারেন Alt+F4। আপনার কম্পিউটারের সকল চালুকৃত উইন্ডো বন্ধ করতে আপনি প্রেস করতে পারেন Ctrl+F4।

 

F5 এর ব্যবহার

এই ১২ টি ফাশংন কী এর মাঝে এই কী-টির সাথেই সবাই বেশি পরিচিত। কারণ এই কী-টি দিয়েই সবাই কম্পিউটারকে সহজেই রিফ্রেশ করতে পারি। এই কী দ্বারা আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজার এর পেজ রিফ্রেশ করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ এই কী প্রেস করলে খুজে পাবেন “Find, Replace, Go To” এই মেনুটি। মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টে এই কী চাপলে স্লাইড শো আরম্ভ হবে।

 

F6 এর ব্যবহার

ইন্টারনেট ব্রাউজ এর সময় এড্রেস বার এর এড্রেস এডিট করার জন্য এই কী ব্যবহার করতে পারেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ কাজ করার সময় আপনি যদি একাধিক ডকুমেন্ট নিয়ে কাজ করেন, তখন একটিতে কাজ করার সময় যদি অন্যটিতে যাওয়ার প্রযোজন হয় তাহলে শুধু Ctrl+Shift+F6 প্রেস করুন।

 

F7 এর ব্যবহার

মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করার সময় এই কী প্রেস করে আপনি “Create Browsing” চালু ও বন্ধ করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ এই কী-টি প্রেস করলে প্রোগ্রাম আপনার লিখার “Spelling and Grammars” চেক করবে। আপনি যদি Shift+F7 প্রেস করেন তাহলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ডান সাইটে একটি “Research Menu” আসবে।

 

F8 এর ব্যবহার

আপনি কম্পিউটার চালু করার সময় যদি সেইফ মুডে “Safe Mode” আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে চান তাহলে আপনাকে এই কী প্রেস করতে হবে।

 

F9 এর ব্যবহার

এই কী “Quark 5.0.” এ “Measurement Toolbar” চালু করে।

 

F10 এর ব্যবহার

এই কী প্রেস করা হলে, তা আপনার চালুকৃত প্রোগ্রাম বা উইন্ডো এর মেনুবার খুজে বের করবে। আপনি যদি Shift+F10 প্রেস করেন, তবে তা আপনার মাউসের ডান বাটনের কাজ করবে। F10 কী আপনাকে Hidden recovery partition এ এক্সেস দিবে। (শুধুমাত্র HP & Sony এর কম্পিউটার সমূহের জন্য)।

 

F11 এর ব্যবহার

এই কী আপনাকে ওয়েব ব্রাউজ করার সময় আপনার ব্রাউজারকে ফুলস্ক্রিন মুডে নিয়ে যাবে। Ctrl+F11 কী প্রেস করলে আপনি Hidden Recovery Partition এ এক্সেস পাবেন। (ডেল এর কম্পিউটার এর জন্য প্রযোজ্য)।

 

F12 এর ব্যবহার

এই কী প্রেস করলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Save as মেনু ওপেন হয়। Shift+F12 প্রেস করলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা ডকুমেন্টটি সরাসরি সেভ করা যায়। Ctrl+Shift+F12 প্রেস করলে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের যেকোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট করতে পারবেন

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

আবার দেখা হবে  পোস্টের মাধ্যমে যদি সামান্য উপকৃত ও কিছু জানতেশিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ

 

World Cricket Championship 2 Latest (MOD) 2.8.2.1 [UPDATED VIP] ডাউনলোড করুন।

$
0
0

আজকের পোস্টের বিষয় সর্ম্পকে আপনারা অবশ্যই জানেন।আমরা যারা ক্রিকেট পাগল তারা আমাদের প্রিয় ক্রিকেট গেম WCC2 গেমটি আমাদের মোবাইলে খেলি কিন্তু অনেক কিছু লক অবস্থায় থাকে তাই আমরা বেশি ওভার ও ভাল grounds এ খেলতে পারিনা ও অনেক কিছু আমরা লক অবস্থায় পাই।তাই আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব World Cricket Championship 2 Latest (MOD) 2.8.2.1 apk সর্ম্পকে এই মোড অ্যাপটির মাধ্যমে আপনারা পাবেন Unlimited Coins ও অনেক কিছু আনলক অবস্থায় পাবেন গেমটিতে।

কাজের ধাপ বা করণীয়ঃ-

(1)প্রথমে WCC2 Unlimited Coins ও অনেক কিছু আনলক পেতে এখান থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করুে ইন্সটল করুন।

বা, WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.1 rar ফাইল Extract করে install করতে পারবেন।

(2)WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.1 rar ফাইল ডাউনলোড করুন এখান থেকে। Size=268

(3)ডাউনলোড কৃত WCC2-MOD-APK+DATA-2.8.2.1 rar ফাইল Extract করুন।Extract করতে es file explorer apk ব্যবহার করতে পারেন।

(4)Extract করা ফাইল টি Install APK,place data folder in SDcard/Android/obb/ and play game.মানে wcc2 apk যে storage ইন্সটল হয়ছে সেই storage গিয়ে  Extract করা ফাইল থেকে com.nextwave.wcc2 ফোল্ডার কপি করুন।

(5)কপি করা com.nextwave.wcc2 ফোল্ডার SDcard/Android/obb ফোল্ডারে Past করুন।

 

যদি না বুঝেন তাহলে নিচে দেখুনঃ-

আমাদের কাজ শেষ এখন আপনি গেমটি খেলতে পারবেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে একটু ঘুরে আসবেন এবং কৃপণতা না করে প্লিজ সাবস্ক্রাইব করবেন।

[Hot]নিয়ে নিন Web Development করার জন্য কিছু ফ্রি টুলস এবং সাথে কিছু তথ্য

$
0
0

এই সংখ্যায় একজন ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইট ডেভেলপারের প্রাত্যহিক কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার্য সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করা হল। ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করতে অসংখ্য সাহায্যকারী সফটওয়্যার পাওয়া যায়। তারমধ্যে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের কেবলমাত্র একটি সফটওয়্যার নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল। উল্ল্যেখিত প্রত্যেকটি সফটওয়্যারই ওপেন সোর্স এবং ইন্টারনেট থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যায়।

অপারেটিং সিস্টেম: উবুন্টু
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের জন্য লিনাক্স হচ্ছে আদর্শ একটি অপারেটিং সিস্টেম। এর নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ভাইরাসের প্রভাব থেকে মুক্ত, উন্নতমানের সফটওয়্যারের বিনামূল্যে প্রাপ্যতা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের জন্য লিনাক্স অত্যন্ত জনপ্রিয়। ইন্টারনেটে বেশিরভাগ সার্ভার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে চালানো হয়। তাই নিজের কম্পিউটারে সার্ভারের আমেজ পেতে ওয়েব ডেভেলপাররা মূলত লিনাক্স ব্যবহার করে থাকে। লিনাক্সের রয়েছে শত শত সংস্করণ, যার মধ্যে উবুন্টু হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। বলা বাহুল্য, উবুন্টু ওয়েব ডেভেলপার ছাড়াও সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে সমান জনপ্রিয়। অপারেটিং সিস্টেমটি www.ubuntu.com সাইট থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করা যায়, অথবা shipit.ubuntu.com এ গিয়ে আবেদন করলে উবুন্টুর একটি সিডি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আবেদনকারীর ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।

ওয়েবসাইট ব্রাউজার: ফায়ারফক্স
ওয়েবসাইট ডেভেলপারদের কাছে মজিলা ফায়ারফক্স (Firefox) ব্রাউজার প্রথম পছন্দ। দ্রুত এবং নিরাপদ ব্রাউজার হিসেবে ফায়রাফক্স দিনে দিনে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ফায়ারফক্সের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটিকে ব্যবহারকারীর নিজের ইচ্ছে মত পরিবর্তন করা যায়। ফায়ারফক্সের ওয়েবসাইট থেকে Add-ons বা অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইন্সটল করে এটিকে একটি শক্তিশালী ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টুলে পরিণত করা যায়। যা দিয়ে একটি ওয়েবসাইটে HTML, CSS, Javascript এর বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজে এবং সাথে সাথে সমাধান করা যায়। ওয়েব ডেভেলপমেন্টে সাহায্যকারী কয়েকটি উল্লেখযোগ্য Add-ons হচ্ছে – Firebug, Web Developer, FireFTP, Console², ColorZilla ইত্যাদি।

কোড এডিটর: জীনি
প্রোগ্রামিং করার জন্য জীনি (Geany) হচ্ছে খুবই ছোট এবং হালকা একটি IDE বা কোড এডিটর। এটি খুব দ্রুত কাজ করে, ফলে যে কোন গতির কম্পিউটারে জীনিকে সহজেই চালানো যায়। এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে – সিনট্যাক্স হাইলাইটিং অর্থাৎ কোডকে বিভিন্ন রঙের ফন্টে দেখার ব্যবস্থা , কোড ফোল্ডিং বা বড় কোডকে সংক্ষিপ্ত আকারে দেখা, অটো কমপ্লিশন বা বিভিন্ন ভেরিয়েবল সয়ংক্রিয়ভাবে লেখা, কোডকে কম্পাইল এবং এক্সিকিউট করার ব্যবস্থা, সাধারণ প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। www.geany.org সাইট থেকে লিনাক্স এবং উইন্ডোজ উভয় প্লাটফরমের জন্য জীনি ডাউনলোড করা যায়।

এফটিপি ক্লায়েন্ট: ফাইলজিলা
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সার্ভারে অপলোড করতে প্রয়োজন একটি এফটিপি (FTP) ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার। নেটে অনেক ধরনের এফটিপি ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়, যার মধ্য Filezilla নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার সফটওয়্যার। এর ইন্টারফেস বা বাহ্যিক চেহারা বেশ সহজ সরল এবং উন্নতমানের। ফাইলজিলার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সার্ভারের সাথে একসাথে সর্বোচ্চ ১০ টি সংযোগ স্থাপন করতে পারে, ফলে ফাইল আদান-প্রদান হয় দ্রুতগতিতে। উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্সের চালু হতে সক্ষম এই সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.filezilla-project.org সাইট থেকে। উবুন্টু ব্যবহারকারীরা সাইন্যাপটিক প্যাকেজ ম্যানেজার সফটওয়্যার থেকে সরাসরি এটি ইন্সটল করতে পারবেন।

সাবভার্সন ক্লায়েন্ট: রেপিড এসভিএন
সাবভার্সন (Subversion) হচ্ছে একটি জনপ্রিয় ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম। একই প্রজেক্টে যখন একাধিক প্রোগ্রামার কাজ করে তখন সাবভার্সন ব্যবহার করে কাজ করাটা অপরিহার্য হয়ে উঠে। এই পদ্ধতিতে মূল প্রজেক্টটি একটি সার্ভারে জমা থাকে। কাজ শুরু করতে প্রত্যেক প্রোগ্রামার সার্ভার থেকে প্রজেক্টের একটি কপি নিজের কম্পিউটারে নিয়ে আসে এবং কাজ শেষ হলে তা সার্ভারে জমা দেয়। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে একজনের কোড দিয়ে অন্য আরেকজনের কোড প্রতিস্থাপন হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। প্রয়োজনবোধে পূর্ববর্তী যে কোন ভার্সনের কোডকে ফেরত পাওয়া যায়। এই সাবভার্সনকে গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের মাধ্যমে ব্যবহার করতে একটি চমৎকার ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে রেপিড এসভিএন (RapidSVN)। নতুনদের জন্য এটি একদিকে যে রকম সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে, অন্যদিকে অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদেকে সাবভার্সনের সকল ফিচার ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়। www.rapidsvn.org সাইট থেকে সকল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য রেপিড এসভিএন ডাউনলোড করা যায়।

ডিফ ও মার্জ: মেল্ড

মেল্ড (Meld) হচ্ছে একটি ভিজুয়্যাল ডিফ ও মার্জ (Diff & Merge) সফটওয়্যার। অর্থাৎ এই সফটওয়্যার দিয়ে দুটি একই ধরনের ফাইলের পার্থক্যগুলো দেখা যায় এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা যায়। এটিকে রেপিড এসভিএন সফটওয়্যারের সাথেও সংযুক্ত করা যায়। একই ফাইলকে দুইজন প্রোগ্রামার পরিবর্তন করলে এই সফটওয়্যারটি খুব সহজেই প্রত্যেকের কোডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে দেয়। এই পদ্ধতিতে সাবভার্সনের কনফ্লিক্টকে সহজেই সমাধান করা যায়।

ভার্চুয়াল মেশিন: ভার্চুয়ালবক্স
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে যারা কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সাহায্যকারী একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ভার্চুয়ালবক্স (VirtualBox) নামক এই ভার্চুয়াল মেশিন সফটওয়্যারটি। এর মাধ্যমে যে কোন অপারেটিং সিস্টেমকে লিনাক্সের মধ্যেই চালানো যায়। প্রায় সময় দেখা যায় একই ওয়েবসাইটকে ভিন্ন ভিন্ন ব্রাউজার ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রদর্শন করে। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সকল জনপ্রিয় ব্রাউজারে দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফায়ারফক্স কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই একটি ওয়েবসাইটকে প্রদর্শন করে। কিন্তু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে CSS ও Javascript এর কোডকে সঠিকভাবে প্রদর্শন করতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার যেহেতু লিনাক্সে চালু হয় না তাই ভার্চুয়ালবক্সের মাধ্যমে উইন্ডোজ ইন্সটল করে তাতে ওয়েবসাইট পরীক্ষা করে দেখা যায়।

ইমেইজ এডিটর: গিম্প
আমাদের দেশে ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যার বলতে সবাই ফটোশপকেই বোঝে। অথচ ফটোশপের বিকল্প অত্যন্ত শক্তিশালী সফটওয়্যার হচ্ছে গিম্প (Gimp)। এটি উবুন্টু লিনাক্সের সাথে ইন্সটলকৃত সফটওয়্যার হিসেবে পাওয়া যায়। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা www.gimp.org সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। একটি আধুনিক ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যারে যে সকল ফিচার থাকা প্রয়োজন তার সবই গিম্পে রয়েছে। ইন্টারনেটে অসংখ্য টিউটোরিয়াল রয়েছে যা দিয়ে একজন নতুন ব্যবহারকারী সহজেই শিখতে পারবে।

ফেইসবুক আমি

[requested] ডার্ক ওয়েব ( A to Z ) যাচাই করুন আপনি কতটুকু যানেন ? আর কোথাও পাবেন না [ Part 1 ]

$
0
0

ডার্ক ওয়েব

❇ ইন্টারনেটের অন্ধকার জগত

ডার্ক ওয়েব হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের একটি উপাদান যা ডার্ক নেটে বিদ্যমান। এটি পাবলিক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একধরনের লুকায়িত নেটওয়ার্ক । এতে প্রবেশ করতে নির্দিষ্ট সফটওয়্যার, কনফিগারেশন বা অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। ডার্ক ওয়েব মূলত ডিপ ওয়েবের একটি অংশ। এই অংশে সাধারন সার্চ ইঞ্জিন প্রবেশ করতে পারে না। যদিও কখনও কখনও ভুল করে “ডিপ ওয়েব” শব্দটি ডার্ক ওয়েবকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।

 

 

ডার্ক ওয়েবকে গঠনকারী ডার্কনেটে থাকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফ্রেন্ড-টু-ফ্রেন্ড, পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক, সেইসাথে থাকে ফ্রিনেট, আইটুপি ও টরের মতো বড় বড় নেটওয়ার্ক, এবং এসব নেটওয়ার্ক পরিচালিত হয় পাবলিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের দ্বারা। ডার্ক ওয়েব ব্যবহারকারীরা তাদের এনক্রিপশনবিহীন প্রকৃতির কারনে সাধারন ওয়েবে ক্লিয়ারনেট হিসাবে পরিচিত। টর নেটওয়ার্ক অনিয়ন ল্যান্ড হিসাবেও পরিচিত, এর কারন ডিপ ওয়েবের একটি উচ্চ পর্যায়ের ডোমেইন সাফিক্স ডট অনিয়ন এবং নিজেকে আড়াল করে ইন্টারনেট ব্যবহার করার পদ্ধতি অনিয়ন রাউটিং।

 

## Intro :

ডার্ক ওয়েবকে প্রায়ই ডিপ ওয়েব ভেবে বিভ্রান্ত হতে হয়, যে অংশ সার্চ ইঞ্জিন দিয়ে অনুসন্ধান করা যায় না। এই বিভ্রান্তি কমপক্ষে ২০০৯ পর্যন্ত ছিল। তারপর থেকে, বিশেষ ভাবে সিল্ক রোডের উপর প্রতিবেদনের পর, দুটি বিষয়ই গুলিয়ে ফেলাহয়েছিল, সুপারিশ সত্ত্বেও যে তারা আলাদা বিষয়

 

 

## শুরু করলামঃ

 

ডার্কনেট ওয়েবসাইট গুলো শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট নেটওয়ার্ক যেমন টর (“অনিয়ন রাউটার”) এবং আইটুপি (“অদৃশ্য ইন্টারনেট প্রজেক্ট”)। টর ব্রাউজার এবং টর-অ্যাক্সেসযোগ্য সাইটগুলো ডার্কনেট ব্যবহারকারীদের দ্বারা ব্যাপক ভাবে ব্যবহারিত হয় এবং যা “.onion” ডোমেইন দ্বারা সনাক্ত করা সম্ভব।  টর ব্যবহারকারীদের অজ্ঞাতপরিচয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ প্রদানের উপর গুরুত্ব প্রদান করে এবং আইটুপি অজ্ঞাতপরিচয়ে ডার্কনেটে ওয়েবসাইট হোস্টিং এর উপর গুরুত্ব দেয়। ডার্কনেট ব্যবহারকারীদের পরিচয় এবং অবস্থান স্তরবিশিষ্ট এনক্রিপশন সিস্টেমের কারনে নির্ণয় করা সম্ভব নয়। ডার্কনেট এনক্রিপশন প্রযুক্তি তথ্যকে বড় সংখ্যক মাধ্যমিক সার্ভারের মধ্য দিয়ে যায়, যা ব্যবহারকারীর পরিচয় গোপনের সুরক্ষা প্রদান করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় নিশ্চিতা দেয়। প্রেরিত তথ্য শুধুমাত্র পরিকল্পনাতে একটি পরবর্তী নোডের মাধ্যমে ডিক্রিপ্ট করা যায় যা প্রস্থান নোডের দিকে যায়। একটি জটিল সিস্টেম নোড পুনর্গঠন এবং লেয়ার বাই লেয়ার মেনে চলে তথ্য ডিক্রিপ্ট করা প্রায় অসম্ভব করে তোলে। উচ্চ স্তরের এনক্রিপশনের কারনে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর আইপি এবং ভূঅবস্থান ট্র্যাক করতে সক্ষম হয় না এবং ব্যবহারকারীও হোস্টের ক্ষেত্রে একই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেতে হয়। এইভাবেই ডার্কনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যকার যোগাযোগ যেমন কথা বলা, ব্লগিং এবং ফাইল আদান প্রদান অত্যন্ত নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তার সাথে সম্পন্ন করা হয়।

 

 

ডার্কনেট বিভিন্ন অবৈধ কার্যকলাপ যেমন অবৈধ বাণিজ্য, ফোরাম, পেডোপিলিসদের (একজন ব্যক্তি যিনি শিশুদের প্রতি যৌন আকৃষ্ট হন) জন্য মিডিয়া বিনিময় এবং সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতেও ব্যবহার করা হয়।

 

 

একই সময়ে, কিছু প্রথাগত ওয়েবসাইট টর ব্রাউজারের জন্য বিকল্প প্রবেশপথ তৈরি করে, এর মাধ্যমে ডার্কনেটের ব্যবহারকারীদের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়া যায়। যেমন, প্রোপাব্লিকা নামে একটি সংবাদপত্র টর ব্যবহারকারীদের জন্য তাদের ওয়েবসাইটের একটি নতুন সংস্করণ চালু করে।

 

 

## সেরা কন্টেন্টসমুহঃ

 

 

জানুয়ারি ২০১৫ এ ওয়েব নির্ভর লুকায়িত সেবাসমূহঃ

বিভাগ শতকরা হারঃ

গাম্বলিং=> ০.৪

 

বন্দুক=>১.৪

 

চ্যাট=>২.২

 

নতুন(এখনো ইনডেক্স করা হয়নি)=>২.৪

 

নির্যাতন=>২.২

 

বই=>২.৫

 

ডিরেক্টরি=>২.৫

 

ব্লগ=>২.৭৫

 

Porn =>২.৭৫

 

সেবা=>৩.৫

 

হ্যাকিং=>৪.২৫

 

সার্চ=>৪.২৫

 

নামহীনতা=>৪.৫

 

ফোরাম=>৪.৭৫

 

নকল=>৫.২

 

ফাঁস=>৫.২

 

উইকি=>৫.২

 

মেইল=>৫.৭

 

বিটকয়েন=>৬.২

 

প্রতারণা=>৯

 

মার্কেট=>৯

 

মাদক=>১৫.৪

 

 

 

ফেব্রুয়ারি ২০১৬ এ ওয়েব নির্ভর লুকায়িত সেবাসমূহঃ

বিভাগশতকরা হার:

 

সহিংসতা=>০.৩

 

অস্ত্র=>০.৩

 

সামাজিক=>১.২

 

হ্যাকিং=>১.৪

 

অবৈধ পর্নোগ্রাফি=>২.৩

 

যোগসূত্র=>২.৩

 

চরমপন্থা=>২.৭

 

অজানা=>৩.০

 

অন্যান্য অবৈধ=>৩.৮

 

ফাইন্যান্স=>৬.৩

 

মাদক=>৮.১

 

অন্যান্য=>১৯.৬

 

কোনটি না=>৪৭.৭

বাকিটুকু পরের part এ দিব… ➡➡➡↘

Till then,Good BYE.

*** আপনার মতামত নিচে লিখবেন আর ভালো লাগলে অবশ্যই like দিবেন ।

## কিছু শিখাতে পারলে নিজেকে সার্থক মনে করব ।
🎓🎓🎓 মানুষ মাত্রই ভুল।কোনো ভুল হলে ক্ষমা করবেন ।

*** ধন্যবাদ ***

## small request:

( Like দিতে কেউ ভুলবেন না )

একটু ট্রিক কাটালেই এন্টিভাইরাস এর থেকে ভালো কিছু পেতে পারেন ছোট সফটওয়্যার Sandboxie দিয়ে । একটি অন্যরকম কম্পিউটার সফটওয়্যার ।

$
0
0

ছোট জিনিসের কদর করতে আমরা কেউই জানি না । কিন্তু একটা কথা আছে ‘স্মল ক্যান মেইক এয়োজোম’- মানে ছোট জিনিসও অসাধারণ কিছু করতে জানে ।

 

কম্পিউটার এর জন্য কোন এন্টিভাইরাস ভালো হবে সে নিয়ে অভিজ্ঞদের কাছ থেকে হেল্প নিয়ে অবশেষে আমরা এভাস্ট এর মত সফটওয়্যারগুলো ইন্সটলও করে ফেলি । এই টাইপের সফটওয়্যারগুলো একটু ভারি হয় যা লো কনফিগারেশনের একটা কম্পিউটারকে রীতিমত ঘামায় । আর ক্র্যাক প্যাক ইউজ করে অনেক সময় নিরাপত্তার বদলে উলটো ফল পেতে হয় ।

 

কিন্তু  একটু ট্রিক কাটালেই ছোট সফটওয়্যারগুলো দিয়েও এন্টিভাইরাস এর থেকে ভালো কিছু পেতে পারি । এমন একটা সফটওয়্যার হচ্ছে Sandboxie ।  Sandboxie হচ্ছে একটা ছোট এবং লাইটওয়েট সফটওয়্যার । এর ইন্সটলার সাইজ মাত্র আট এম্বির মত । এরকম একটা সফটওয়্যার ব্যাকগ্রাউন্ডে সবসময় রান হলেও কম্পিউটারের এক্সপেরিয়েন্স এর উপর কোন এফেক্ট পরবে না ।

 

Sandboxie কম্পিউটার এর অন্যান্য প্রোগ্রামগুলোকে একটা আইসোলেটেড স্পেসের মধ্যে রান করে । যার ফলে ঐ প্রোগ্রামগুলো কম্পিউটার এর পার্মানেন্ট কোন চেঞ্জ করতে পারে না । বিষয়টা একটু ক্লিয়ারভাবে বলি । মনে করুন আপনার ঘরে একটা বেলুন আছে । বেলুনের ভিতর বিষাক্ত গ্যাস ভর্তি করা আছে । এখন কথা হচ্ছে ঐ বিষাক্ত গ্যাসটি যদি বেলুন হতে নাই বের হতে পারে তাহলে গ্যাসটি  ত আপনার ঘরের কোন ক্ষতি করতে পারবে না । এখানে ঘরটি হচ্ছে আপনার কম্পিউটার আর বেলুনটি হচ্ছে Sandboxie আর গ্যাস হচ্ছে কম্পিউটার এর অন্যান্য সফটওয়্যারগুলো । আশা করি আমি কি বুঝাতে চেয়েছি তা আপনি বুঝতে পেরেছেন । মানে Sandboxie দিয়ে কোন প্রোগ্রাম চালালে ঐ প্রোগ্রামে কোন ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম যেমন ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার থাকলেও তা Sandboxie থেকে বের হতে পারবে না এবং আপনার কম্পিউটার এর কোন ক্ষতি করতে পারবে না ।

Sandboxie দিয়ে আপনি যদি আপনার ব্রাউজার সফটওয়্যারটি ওপেন করেন যেমন মজিলা ফায়ারফক্স , তাহলে আপনি যেকোন হার্ম্ফুল ওয়েবসাইটও ভিজিট করতে পারবেন । ভাইরাস আক্রান্ত যেকোন ফাইল নিশ্চিন্তে ডাউনলোড করতে পারবেন । ভাইরাস আক্রান্ত যেকোন ফাইল বা প্রোগ্রাম আপনার কম্পিউটারে নিশ্চিন্তে রান করতে পারবেন । যেকোন ইমেইল নিশ্চিন্তে ওপেন করতে পারবেন । কারণ এগুলোর মধ্যে ভাইরাস থাকলেও তা আপনার কম্পিউটার এর কোন ক্ষতি করতে পারবে না । কারণ সেগুলো ত Sandboxie থেকেই বের হতে পারবে না ।

 

ভাইরাস আক্রান্ত কোন ফাইল থাকলে আপনি ইচ্ছা করলে Sandboxie থেকে সকল কন্টেন্ট ডিলিট করে দিতে পারবেন অথবা আপনি যদি মনে করেন যে এগুলোতে ভাইরাস নেই তাহলে সেগুলো আপনার রিয়াল কম্পিউটার এনভাইরনমেন্টে ফাইল্গুলোকে নিয়েও আসতে পারবেন । এটি করার জন্য সিস্টেম ট্রে থেকে Sandboxie আইকনে রাইট ক্লিক করে তারপর ডিফল্টবক্স হতে স্যান্ডবক্সড হওয়া ফাইল্গুলো ডিলিট বা রিকভার করতে পারবেন ।

কিভাবে ব্যাবহার করব?

এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে ফেলুন । এর পেইড ভার্সনও রয়েছে । তবে ফ্রীটাই আমাদের জন্য এনাফ । যাই হোক ইন্সটল করার পর  যেকোন প্রগ্রামের উপর রাইট ক্লিক করে Run Sandboxed লিখায় ক্লিক করলে ঐ প্রোগ্রামটা Sandboxie দিয়ে ওপেন হবে ।

তাছাড়া ট্রে আইকন এর Defaultbox থেকে Run any Program এ ক্লিক করে তারপর Browse এ ক্লিক করে যেকোন ফাইল বা প্রোগ্রাম ওপেন করলে ঐ প্রোগ্রামটা Sandboxie দিয়ে ওপেন হবে ।

 

এটা কি কোন এন্টিভাইরাস ?

না । সোজা কথায় এটা কোন এন্টিভাইরাস না । তবে Sandboxie দিয়ে ওপেন করা যেকোন প্রোগ্রাম থেকে কোন ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার আপনার রিয়াল কম্পিউটারে ঢুকতে পারবে না । ভাইরাসগুলো Sandboxie এর দেওয়ালের মাঝেই আটকে থাকবে । যার ফলে ভাইরাস আপনার কম্পিউটার এর কোন ক্ষতি করতে পারবে না । তাই বলে আমি আপনাকে এন্টিভাইরাস ইন্সটল না করার জন্য কখনই বলব না । কারণ অনেকভাবেই আমাদের বেখেয়ালিতে ভাইরাস কম্পিউটারে ঢুকেই যেতে পারে । আর সেটা Sandboxie দিয়ে রিমুভ করা যাবে না ।

 

এই লিঙ্ক থেকে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন । যাইহোক ভাইরাস নিয়ে বিনামুল্যে নিশ্চিন্তে ঘুতাঘুতি করতে পারবেন ক্ষতিকারক ওয়েবসাইটগুলো ভিজিট করেও মজা নিতে পারেন । ভাইরাস থাকলেও Sandboxie থেকে লাথি মেরে ডিলিট করে দিতে পারবেন । ব্যবহার করে দেখবেন অবশ্যই । ভালো না লাগলে টাকা ফেরত । ওকে , আবার দেখা হবে ।

 

-আল্লাহ হাফেজ-


ওয়েব ডিজাইন কোত্থেকে শিখবেন ?? The Best Way to Learn Web Design In Bangla

$
0
0

ওয়েব ডিজাইন কি? ওয়েব ডিজাইন কেন শিখবেন ? কি কি শিখতে হবে ? কত ইনকাম করতে  পারবেন ? ইত্যাদি বিষয়ে বকবক করতে আসি নি । যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই লিখাটি পড়তে পারেন ।

যেটা মেইন ফ্যাক্ট , মানে কিভাবে শিখবেন বা কোত্থেকে শিখবেন সে বিষয়ে একটু বকবক করব ? কান পেতে একটু শুনোন-

 

বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন -পেশা হিসেবে যে স্মার্ট পেশা তা বলার অপেক্ষা রাখে না । মার্কেটপ্লেসগুলোতে এর চাহিদা প্রচুর এবং বিভিন্ন সমীক্ষা অনুযায়ী ভবিষ্যতেও এর চাহিদা আরও বাড়বে । ওয়েব ডিজাইন শিখে গড়তে পারেন আপনার স্মার্ট ক্যারিয়ার ।

 

তাহলে কিভাবে শিখবেন ওয়েব ডিজাইন ?

সম্পুর্ণ বিনামূল্যেই শিখতে পারেন এবং আপনি এখন যেই কম্পিউটার এর সামনে বসে আমার এই লিখা পড়ছেন শুধুমাত্র সেই কম্পিউটারটাই ব্যাবহার করেই । এজন্য আপনাকে কারও ধারস্থ হতে হবে না । জাস্ট সিমপ্লি সার্চ ইন গুগল । ওয়েব ডিজাইন শিখার উপর ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণ কন্টেন্ট রয়েছে । শুধুমাত্র একটা ওয়েবসাইট ফলো করেই আপনি একজন ভালো মানের ওয়েব ডিজাইনার হতে পারেন , যদি ভালোভাবে ফলো করতে পারেন । শিখার জন্য মনোবল আর ইচ্ছাটাই হচ্ছে প্রধান পুঁজি । একটা ওয়েবসাইটেই হাজার হাজার কন্টেন্ট রয়েছে । আর ওয়েব ডিজাইনের উপর এমন হাজারটা ওয়েবসাইটই রয়েছে ।

 

একটি বেস্ট ওয়েবসাইট ।

এরকম একটা বেস্ট সাইটের নাম হচ্ছে w3School .অনেকেই হয়ত জানেন এই ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে।  সহজ ইংরেজিতে একদম খুঁটিনাটি সকল বিষয় উদাহরণের মাধ্যমে বুঝানো হয়েছে । আর গুগল ক্রোম ইউজ করে বাংলায় ট্রান্সলেট করে নিলে আরও সহজেই বুঝতে পারবেন । ফ্রীতে শিখতে চাইলে নিঃসন্দেহে এর থেকে ভালো আর কোন ওয়েবসাইট হয় না । একদম বেসিক HTML থেকে অ্যাডবান্সড PHP পর্যন্ত টিউটোরিয়াল দেওয়া আছে । নিজেকে যাচাই করার জন্য হিউজ পরিমাণ এক্সারসাইজ রয়েছে। অনেক অনেক ওয়েবসাইটের টেমপ্লেট এর সোর্স কোড দেখে দেখে প্র্যাকটিস করতে পারবেন । এই সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে গেলে সারাদিন লেগে যাবে । সাইটটি ভিজিট করে নিজে জেনে নিবেন ।

 

আমরা ত বাঙালি ।

হ্যাঁ ভাই আমরা বাঙালি । আর কোন কিছু শিখতে গেলে নিজের মাতৃভাষার বিকল্প হয় না । বাংলাতেও ওয়েব ডিজাইনের উপর টিউটোরিয়ালভিত্তিক ওয়েবসাইট রয়েছে । তবে সেগুলোর পরিমাণ অতি নগণ্য । যাই হোক আমি আগেই বলেছিলাম শিখার জন্য একটি ওয়েবসাইট ভালোভাবে ফলো করলেই যথেষ্ট । বাংলায় এমন কয়েকটি ওয়েবসাইটের নাম হচ্ছে Webcoachbd.com , Tutorialbd.com ,Shikkhok.com এর ওয়েব ডেভেলপিং কোর্স , jakir.me এর ওয়েব ডেভেলপিং গাইডলাইন ও টিউটোরিয়াল  ইত্যাদি। ওয়েব ডিজাইনে যাদের নলেজ একদম জিরো লেভেলের তারা  w3School এ যাওয়ার আগে একবার বাংলা সাইটগুলোতে চোখ বুলিয়ে নিলে ইংরেজিটা বুঝতে অনেকটা সহজ লাগবে ।

 

ভাই ভিডিও লাগবে ।

ইউটিউব আছে না ! যেকোন বিষয় শিখতে গেলে ইউটিউবের চেয়ে বড় ওস্তাদ আপনি পাবেন না ।যেমন লুঙ্গি পরার নিয়ম থেকে ধরে কোডিং করে রোবট বানানো পর্জন্ত সবই ইউটিউবে আছে । আপনাকে শুধু সার্চ করে খুঁজে নিতে হবে । আপনি যদি প্রশ্ন করেন কেমনে খুঁজব? তাহলে সার্চবারে গিয়ে ” ওয়েব ডিজাইন বাংলা টিউটোরিয়াল ” লিখে এন্টার হিট করুন । ব্যাস অসংখ্য ভিডিও পেয়ে যাবেন । তবে এখান থেকে রাসেল ভাই এর rrFoundation এর ফ্রী ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপিং কোর্স , FreelancingCare এর ফ্রী ওয়েব ডিজাইন কোর্স, এবং Atiqullah ভাই এর ভিডিওগুলো বেস্ট হবে । তাদের ভিডিওগুলো একদম পার্ট বাই পার্ট দেওয়া আছে ।

 

বেস্ট ওয়ে ।

সোজা সাপ্টা বাংলায় একটা কথা আছে যে ” ফ্রী গরুর দাঁত নাই ” । ফ্রী জিনিসের কদর আমরা বুঝি না । ওয়েব ডিজাইন শিখার ক্ষেত্রেও তার ব্যাতিক্রম নেই । ফ্রী বলে আমরা সেগুলোকে অতটা মুল্যায়ন করি না , অথবা ফ্রী টিউটোরিয়াল বলে সেগুলোর প্রতি আমদের মেন্টালিটি অতটা অ্যাক্টিভ থাকে না । তাহলে কি আমি আপনাকে টাকা দিয়ে কোর্স করার কথা বলছি? না, আমি সেটা কখনোই বলব না । ” ওয়েব ডিজাইন শিখে হাজার হাজার ডলার অ্যায় করুন ” এই ট্যাগলাইনকে পুঁজি করে আমাদের দেশের আনাছে কানাছে কোচিং সেন্টারের অভাব নেই । তারা যদি নিজেরা সত্যিই কাজ করতে পারত তাহলে ফ্রীল্যান্সিং করা বাদ দিয়ে অযথা আপনাকে শিখাতে আসত না । তবে সবগুলোই যে ভুয়া সেটা আমি কখনোই বলব না । কোন ট্রেনিং সেন্টার ভালো হবে সেটা বুঝার মত ক্ষমতা আপনার অবশ্যই আছে । না থাকলে অভিজ্ঞদের কাছ থেকে একটু ঘেটে নিবেন ।

 

তাহলে কি?

পেইড ভিডিও টিউটোরিয়াল । মানে হচ্ছে নামমাত্র টাকা দিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল কিনে নিজে নিজে শিখা । কেন ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে শিখবেন তার জন্য একটি লিঙ্ক নিচে দিলাম দেখে নিতে পারেন । বাংলাদেশে পেইড ভিডিও টিউটোরিয়াল এর মধ্যে সবচেয়ে বেস্ট হবে ” আইটি বাড়ি ” টিউটোরিয়াল । আরে ভাই দাড়ান – এক মিনিট । এটা আমার কোন টিউটোরিয়াল না অথবা কোন স্পন্সর না । আমার টিউটোরিয়াল না কারণ আমার এরকম টিউটোরিয়াল তৈরি করার সাধ্যি এখনও হয় নি , আর এটা কোন স্পনসর না কারণ আমার বাড়ি হচ্ছে ময়মনসিংহের অজপাড়াগায়ে আর ” আইটি বাড়ি ” এর এডমিন আব্দুল কাদের ভাই এর বাড়ি ঢাকায় । তার সাথে আমার পার্সোনালি কোন কানেকশন তো নাই , তার সাথে ফেসবুকেও কোনদিন কথা হয় নি । এমনকি আমি যে তার টিউটোরিয়াল কিনেছি সেটাও হয়ত তিনি জানেন না ।

 

আইটি বাড়ি কেন বেস্ট ?

একজন ট্রিকবিডির অথর হিসেবে আমি কখনোই আপনাকে ভুল কিছু জানাব না । আমি নিজে ” আইটি বাড়ি ” এর ডিভিডি কিনে এখনও শিখছি । আমার মতে এর চেয়ে ভালো ভিডিও বাংলায় হতে পারে না । আর এর চেয়ে ভালো হলেও অনলাইনে কাজ করার মত একজন দক্ষ ডিজাইনার হতে হলে আপনার এর থেকে বেশি ভালোর দরকার নেই ।” আইটি বাড়ি ” টিউটোরিয়াল এর প্রাইসিং , ডেমো ভিডিও লিঙ্ক , আইটি বাড়ির স্পেশালিটি , ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে কেন শিখবেন , কিভাবে কিনবেন , কিভাবে শিখবেন সবকিছু জানতে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন ।

আমি সারাজীবন কৃতজ্ঞ ” আইটি বাড়ি ” এর এডমিন আব্দুল কাদের ভাই এর কাছে যিনি এত সুন্দর করে বিষয়গুলো বুজিয়েছেন ।

 

শেষকথা

ট্রিকবিডিতে যদি এইরকম পোস্ট করা নিষেধ থাকে তাহলে সাপোর্ট টিমের উদ্দ্যেশ্যে বলছি এই লিখাতে আমি জাস্ট ভিজিটরদের দেখিয়েছি  ওয়েব ডিজাইন শিখার বেস্ট মাধ্যম কোনটি , ধন্যবাদ।

 

ফেসবুকে আমি ঃ- Rakib

 

-আল্লাহ হাফেজ-

WavePad Sound Editor. —- বিগিনারদের জন্য একটি বেস্ট অডিও এডিটর !!

$
0
0

যারা ইউটিউবে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে থাকেন, তাদের জন্য অডিও এডিটিং একটি গুরুত্বপুর্ন কাজ । বেশিরভাগ ক্যাটাগরির ভিডিওতেই মেইন ফোকাস করা হয় অডিওর উপর । বিশিষ্ট ইউটিউবার সোহাগ৩৬০ প্রায়ই বলে থাকেন যে একটা ভিডিওর ৫০% সাক্সেস নির্ভর করে অডিও কোয়ালিটির উপর । অডিও কোয়ালিটি যদি ভালো না হয় তাহলে ভিডিওটা যত ভালোই হোক না কেন আপনি ভিউয়ারের মনোযোগ ধরে রাখতে পারবেন না । সো ভালো অডিও তৈরি করা ও এডিট করা অতীব জরুরি । আর সবচাইতে যেটা বেশি জরুরি সেটা হলো একটি ভালো অডিও এডিটর ।

 

কোন সফটওয়্যার ভালো?

ভালো এবং হাইলি প্রফেশনাল সফটওয়্যারের নাম বলতে গেলে অ্যাডোবি অডিশন , এফএল স্টুডিও এই টাইপের সফটওয়্যারগুলোর নাম বলতে হবে । কিন্তু যারা বিগিনার মানে যারা নতুন তারা এসব সফটওয়ারের ইন্টারফেস দেখলেই মাথা ঘুরাবে । যদিও এগুলো দিয়ে খুবই প্রফেশনাল মানের অডিও তৈরি করা সম্ভব, কিন্তু সফটওয়্যারগুলো বিগিনার ফ্রেন্ডলি না । সফটওয়্যারগুলো অনেক ভারী সফটওয়্যার হওয়ার কারণে ডাউনলোড করা , ইন্সটল করা ইত্যাদি অনেক ঝামেলার ব্যাপার বিশেষ করে নতুনদের জন্য । আর লো কনফিগারেশনের ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের জন্য এগুলো আমার রিকম্মেনেন্ড না ।

 

নতুনদের জন্য কোন সফটওয়্যার ভালো হবে ?

নতুনদের জন্য এমন সফটওয়্যার ভালো হবে , যেগুলোর ইউজার ইন্টারফেস সহজ এবং ভিজুয়াল । সহজ ইন্টারফেসে কাজ করা অনেক সুবিধাজনক, নতুনরা মে’বি এটাই পছন্দ করেন । ইন্টারনেটে এমন সফটওয়্যারের অভাব নেই । অনেকেই Audacity ব্যাবহার করে থাকেন । এটাও অনেক ভালো এবং ফ্রী একটি সফটওয়্যার । নতুনরাও ব্যাবহার করতে পারেন । তবে এক জিনিস আর কত? একটু অন্যগুলোও ট্রাই করে দেখা উচিত । যদি সেগুলো Audacity এর চেয়েও ভালো হয় তাহলে ত আর কথাই নেই ।

 

কোনটার কথা বলছেন?

WavePad Sound Editor.এটা NCH Softwares একটি পপুলার সফটওয়্যার । আর NCH Softwares সফটওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত একটা পোস্ট শীঘ্রই করব, ইনশাল্লাহ । যাই হোক আমি এই সফটওয়্যারের কথা কেন বলছি , কারণ সফটওয়্যারটা খুবই ফাস্ট এবং ইজি । এর ইন্সটলার সাইজ অনেক কম মাত্র মাত্র ১ এম্বি । ইন্সটল করা  ৩ সেকেন্ড সময়ের ব্যাপার মাত্র । তাই ডাউনলোড আর ইন্সটল নিয়ে কোন টেনশন তো নেই , এডিটিং নিয়েও কোন টেনশন নেই । যারা নিজেরা শখ করে গান রেকর্ডিং করে থাকেন তারা খুব সহজেই গানের কোয়ালিটি ইম্প্রোভ করতে পারবেন । আর যারা ইউটিউবে কাজ করে থাকেন তারাও তাদের দরকারি সকল কাজ সেরে ফেলতে পারবেন ।

 

কেন WavePad বেস্ট?

আমি টাইটেলেই লিখে দিয়েছি যে এটা বিগিনারদের জন্য একটি বেস্ট সফটওয়্যার । কারণগুলো একটু বলছি ঃ–

* প্রথমেই সফটওয়্যারটির সাইডবারটি দেখুন ভিডিও টিউটোরিয়াল, কুইক স্টার্টেড গাইড, টুলস ইত্যাদি- নতুনদের সফটওয়্যারটি সম্পর্কে ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিবে ।

* দ্বিতীয়ত টুলস প্যানেলটা দেখুন, এডিটিং এর সকল কাজ এই টুলস প্যানেলটা থেকে হ্যান্ডেল করতে পারবেন ।

* তৃতীয়ত এর হাইলি ভিজুয়ালিটি- সবগুলো টুলসের জন্য আইকন দেওয়া আছে যা দ্বারা সহজেই টুলসগুলোর কাজ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় ।

 

 

 

* অনেকগুলো ট্যাবে একসাথে কাজ করার সুবিধা – এতে একের অধিক ফাইল নিয়ে একসাথে একসাথে কাজ করতে পারবেন ।

* রেকর্ডিং ট্যাব থেকে আপনার ভোকাল বা অডিও রেকর্ড করতে পারবেন ।

 

অন্যান্য কারণগুলি ঃ- 

*সফটওয়্যারটি অনেক ফাস্ট, খুব দ্রুত ওপেন হয় এবং যেকোন কিছু খুব দ্রুত আপ্লাই হয় ।

*আপনার অডিওকে আরও চমকপ্রদ করতে  NCH Softwares এর অডিও রিলেটেড অনেক সফটওয়্যার রয়েছে যেমনঃ- Voxal,SoundTrap,Zulu,MixPad,ToneGen,Live Audio Streamer ইত্যাদি যেগুলো আপনি এই সফটওয়ারে দেওয়া Suite টুলবার থেকে ইন্সটল করতে পারবেন।

*সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো এই সফটওয়্যারটি অ্যান্ড্রয়েড এর জন্যও পাওয়া যায় ।

 

সফটওয়্যারটি ফ্রী না ।

সফটওয়্যারটি প্রফেশনাল মানের তাই সফটওয়্যারটি ফ্রী না । বাট চিন্তার কিছু নাই । এই লিঙ্ক থেকে প্রথমে সফটওয়্যারটা ডাউনলোড করুন । তারপর নিচের স্ক্রীনশট অনুযায়ী Burger icon>File>Register Upgrade to Master Edition এ ক্লিক করে এই কোডটা বসিয়ে দিন ” 214025761-wacfclkd ” । ব্যাস ফুল ভার্সন হয়ে গেল । এই সিরিয়াল কি টা যেকোন ভার্সনের জন্যই কাজ করবে আশা করি ।

 

একটি কথা ।

আমি কোন টেক এক্সপার্ট নই । মানুষটাও খুব বেশি বড় নই (যদিও অভিজ্ঞ হওয়ার ব্যাপারে বয়সের কোন হাত নেই) । বিভিন্ন টেক এক্সপার্টদের মতানুযায়ী এবং নিজে যেটা ভালো মনে করি সেটাই আপনাদেরকে জানাতে চেস্টা করি । মানুষ মাত্রই ভুল । তাই আমিও ভুল করতেই পারি । যেকোন ভুল হলে কমেন্টে ভুলগুলো ধরিয়ে দিবেন যাতে ভিজিটররা এবং আমি নিজেও ভুলগুলো শুদ্রাতে পারি । অযথা পরোক্ষভাবে মন্তব্য করে নিজের অ্যাটিটিউডের পরিচয়টা নাই দিলেন । মে’বি এই কাজটা কেউই পছন্দও করে না , ধন্যবাদ ।

 

ফেসবুকে আমি ঃ- Rakib

 

আজকে এই পর্যন্তই । কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন ।

ভালো লাগলে একটা লাইক দিয়েন , ধন্যবাদ।

 

-আল্লাহ হাফেজ-

কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখার ১০ উপায়

$
0
0

আপনার পিসিতে অসংখ্য ইলেক্ট্রনিক কম্পোনেন্ট রয়েছে। প্রায় সবগুলোই কম্পিউটার চলা অবস্থায় গরম হয়। তবে কাজের ক্ষেত্রে যেমন সিপিইউ আর জিপিইউ সবচেয়ে বেশি কাজ করে, ঠিক তেমনি তাপ উৎপাদনের দিক দিয়েও এই দুটো কম্পোনেন্টই এগিয়ে থাকে। একটি ভাল পিসিতে তাপ নির্গমন করার ব্যবস্থাও ভালই হয়ে থাকে। কিন্তু কোনো কারণে এই ব্যবস্থা ভাল না হলে উৎপাদিত তাপ বাইরে বের না হতে পেরে আপনার পিসিকে গরম করে তোলে এবং তা মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে আপনার পিসি’র বড় ধরনের ক্ষতিও হয়ে যেতে পারে। তাই পিসিকে ঠাণ্ডা রাখা খুবই জরুরি। তো চলুন দেখে নেয়া যাক পিসিকে ঠাণ্ডা রাখার ১০টি কার্যকর টিপস।

১। গরম বাতাস বেরিয়ে যেতে দিন

সবচেয়ে সহজ এবং প্রথম টোটকা হল, আপনার পিসি’র বায়ুছিদ্রগুলো দিয়ে বাতাস বেরিয়ে যেতে দিন। কারণ পিসিতে সিপিইউ ও জিপিইউ ঠাণ্ডা রাখতে হিট সিঙ্ক থাকে। এই হিট সিঙ্ক তাপ গ্রহণ করে কুলিং ফ্যানের মাধ্যমে সেই তাপকে বাইরে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু আপনার পিসির এয়ার ভেন্টের আশেপাশে যদি কোন বাধা থাকে তাহলে সেই বাতাস বেরিয়ে যেতে পারে না। পিসি যদি দেয়ালের পাশে রাখেন তাহলে পিসিটি দেয়াল থেকে অন্তত কয়েক ইঞ্চি দূরে রাখা উচিত। তাছাড়া টেবিল বা ডেস্কের নিচের অংশে রাখলে সেই অংশের দরজা বা ঢাকনা যেন খোলা থাকে সেদিকে নজর রাখবেন।
ল্যাপটপের ক্ষেত্রে আলাদা কুলিং প্যাড/ডিভাইস ব্যবহার করুন

২। পিসির কেসিং বন্ধই রাখুন

অনেকে মনে করে থাকেন যেহেতু পিসির কেসিং এর বায়ুছিদ্র গরম বাতাস বের হতে সাহায্য করে সেহেতু কেইসিং এর সম্পুর্ন ঢাকনা খোলা রাখলে নিশ্চয়ই গরম বাতাস আরো ভালোভাবে বের হয়ে যাবে। যুক্তি ঠিক আছে! কিন্তু ঢাকনা খোলা রাখলে বাতাস বেশি বের হওয়ার পাশাপাশি আপনার সিপিইউ’তে ধূলাবালি বেশি পরিমাণে ঢুকবে। এতে আপনার কুলিং ফ্যান জ্যাম হয়ে বাতাস প্রবাহ আরো কমিয়ে দিবে। তাই কেসিং বন্ধ রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

৩। পিসি নিয়মিত পরিষ্কার করুন

জমে থাকা ধূলাবালি যেহেতু ফ্যান জ্যাম করে দেয় তাই এসব নিয়মিত পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত বিরতিতে পিসির কেসিং খুলে সম্পুর্ণটা পরিষ্কার করা উচিত। বাজারে পিসি ও ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র পরিষ্কারের জন্য অনেক ধরনের ক্লিনার পাওয়া যায়। তবে পিসি পরিষ্কারের সময় এটি রুমের বাইরে নিয়ে গিয়ে পরিষ্কার করে আনাটা বেশি কার্যকর।

৪। পিসিটা একটু সরিয়ে রাখুন

অনেকসময় এমন হতে পারে যে আপনার পিসি যে কোণে রেখেছেন ঘরের সেই কোণটাতে তুলনামূলক বেশিই তাপমাত্রা থাকে কিংবা ঐ কোনটাতে হয়তো বাইরে থেকে ধূলাবালিও সরাসরি এসে পড়ে। এমন হলে পিসিটা সরিয়ে অন্য কোনো অংশে নিয়ে যাওয়াটাই সবচেয়ে ভালো কাজ হবে।

৫। ভাল মানের একটা কুলিং ফ্যান লাগান

আপনার সিপিইউ কেসিং বা পিএসইউ এর সাথে কুলিং ফ্যান অনেকসময় দেয়াই থাকে। কিন্তু এই কুলিং ফ্যানগুলো বেশি পাওয়ারফুল হয় না। তাই আপনি ভালো পারফরমেন্স চাইলে আলাদা এক বা একাধিক ভালো মানের কুলিং ফ্যান কিনে লাগাতে পারেন। বাজারে অনেক ধরনের কুলিং ফ্যান থেকে আপনার বাজেট ও রুচি অনুযায়ী বেছে নিন।
৬। ওভারক্লকিং একদম নয়

যারা সিপিইউ’কে ওভারক্লকিং করেন তারা যদি পিসি ঠাণ্ডা রাখতে চান তাহলে ওভারক্লকিং করা (বিশেষ উপায়ে অস্বাভাবিক বেশি পারফরমেন্স আদায় করা) এখনই বন্ধ করুন। কারণ ওভারক্লকিং সরাসরি পিসির কর্মদক্ষতার উর প্রভাব ফেলে এবং এতে আপনার পিসি অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে। একান্তই ওভারক্লকিং করতে চাইলে ঠাণ্ডা রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা আগে নিয়ে নিন।
৭। পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিটটাকেই বদলে ফেলুন

আপনার পিসির কেসিংয়ে যদি কোন কুলিং ফ্যান না থেকে থাকে তাহলে পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এর সাথে থাকা ফ্যানটাই আপনার পিসি ঠাণ্ডা রাখার একমাত্র ভরসা। যদি মনে করেন যে এর ফ্যানটি যথেষ্ট স্পিডে ঘুরছে না তাহলে পুরো পিএসইউ (পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট)টাই বদলে ফেলতে হবে আপনাকে।

৮। বিভিন্ন কম্পোনেন্টের জন্য আলাদা ফ্যান

যদিও আপনার সিপিইউ’টাই সবচেয়ে বেশি তাপ উৎপন্ন করে কিন্তু বর্তমানের কম্পিউটারের ক্ষমতা বাড়ার সাথে সাথে জিপিইউ, র‍্যাম, স্টোরেজ ইত্যাদিও যথেষ্ট তাপ উৎপাদন করে। তাই আপনি যদি জিপিইউ, মেমরি ইত্যাদি কম্পোনেন্ট এর জন্য আলাদাভাবে ডেডিকেটেড ফ্যান কিনে ইন্সটল করতে পারেন তাও ভাল হয়।

৯। ওয়াটার কুলিং সিস্টেম

আধুনিক শক্তিশালী পিসিগুলোর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ফ্যান দিয়ে বাতাস বাইরে পার করে দেয়াই যথেষ্ট নয়। এজন্য আপনি ওয়াটার কুলিং সিস্টেম ইন্সটল করতে পারেন যা পানির মাধ্যমে তাপ শোষণ করে এবং এটা অনেক বেশি কার্যকর।

১০। ফেইজ চেঞ্জ ইউনিট

এটি একটি অত্যাধুনিক কুলিং টেকনোলজি। এটি মূলত সিপিইউ এর জন্য এক ধরনের রেফ্রিজারেটর। এটা সিপিইউ ঠাণ্ডা করতে রেফ্রিজারেটরের পদ্ধতিই ব্যবহার করে। এমনকি এটা আপনার সিপিইউ কে ফ্রিজ করে দেওয়ার ক্ষমতাও রাখে। তবে এগুলো অত্যন্ত দামি হওয়ায় ব্যক্তিগত পর্যায়ে ব্যবহার নেই বললেই চলে।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন!

[Link Updated] (CRACK) EaseUs Data Recovery Wizard ফুল ভার্সন🎇 । কম্পিউটার থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ডাটা বা ফাইল রিকভার করুন । Easy

$
0
0

Update:-  প্রথমে গুগল ড্রাইভে এবং পরে মিডিয়াফায়ারে আপলোড করেছিলাম । ক্র্যাক ফাইল হওয়ার জন্য তা ব্লক করে দেওয়া হয়েছিল । এর জন্য আমি দুঃখিত । এখন লিঙ্ক ফিক্স করে দেওয়া হয়েছে ।

 

EaseUs Data Recovery Wizard . আপনি যদি একটু গিকি টাইপের হয়ে থাকেন তাহলে আমি মনে করব আপনি সফটওয়্যারটির কথা শুনেছেন । আপনার কম্পিউটার থেকে হারিয়ে যাওয়া ডাটা বা ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল ফিরিয়ে আনাই হচ্ছে এই সফটওয়্যারটির কাজ । এই কাজটি করার জন্য অনেক অনেক সফটওয়্যার রয়েছে , তবে সবগুলো দিয়ে সঠিকভাবে ডাটা রিকভার করা যায় না । দেখা যায় ফাইলগুলো রিকভার হলেও করোপ্টেড বা নষ্ট হয়ে যায় ।

কিন্তু এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি সহজে এবং সঠিকভাবে ডাটা রিকভার করতে পারবেন । এটা দিয়ে কিভাবে কি করা যায় আমি তা লিখতে বসি নি । আশা করি সফটওয়্যারটি দিয়ে কিভাবে ডাটা রিকভার করা যায় তা আপনারা জেনে থাকবেন । তারপরেও কোথাও কোন সমস্যা হলে অথবা এই সফটওয়্যারটি সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে চাইলে তৌহিদুর রহমান মাহিন এর এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন ।

তাহলে আমি কেন হুদাই ভাব মারতে আইছি ? আপনার মনে প্রশ্ন উঠতেই পারে । না, আমি ভাব মারতে আসি নাই । আমি কি জন্য এসেছি বলছি –
এই সফটওয়্যারটির দুইটা মোড রয়েছে । একটা হলো গিয়ে ফ্রী ট্রায়াল ভার্সন , আরেকটি হচ্ছে টেকনিশিয়ান ভার্সন মানে সোজা ভাষায় প্রিমিয়াম ভার্সন । আমি আগেই বলেছি অনেক সফটওয়্যার দিয়ে ডাটা রিকভার করার কাজটি সঠিকভাবে করা যায় না । ফাইলগুলো করোপ্টেড হয়ে যায় । তেমনি এর ফ্রী ভার্সনেরও কিছু লিমিটেশন রয়েছে । হারিয়ে যাওয়া ডাটাগুলো খুঁজে পাবেন কিন্তু রিকভার করতে পারবেন না বা ডাটাগুলো ফিরে পাবেন না । ত এখন কি করবেন ? তাহলে ত সফটওয়্যারটি আপনাকে কিনতে হবে । তানাহলে আপনার ইয়েবন্ধুর ছবিগুলো যে ডিলিট করে ফেলেছেন তা যদি নষ্ট হয়ে যায় ? হায় হায় এ হতে পারে না ।

হ্যাঁ , এজন্যই আমি এসেছি । আমি আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে EaseUs Data Recovery Wizard সফটওয়্যারটির ফুল ভার্সন ফ্রীতেই পাবেন । সহজে দামী কোন কিছু পেতে হলে একটু কষ্ট করতেই হয় । অনেক অনেক খুঁজাখুঁজি করে অরিজিনাল ক্র্যাক পাওয়া একটু বিরক্তিকর হয়ে যায় । যেই কাজটি করতে অনেকেই অসস্থিবোধ করেন । যাইহোক আমি সফটওয়্যারটি ক্র্যাকও করিনি , তৈরিও করিনি । কোন ভদ্রলোক কষ্ট করে ক্র্যাক করতে পেরেছেন আর আমি তা আপনাকে খুজে দেওয়ার বিরক্তিকর কাজটি করে দিলাম ।

সরাসরি গুগল ড্রাইভে জিপ ফাইলটি আপলোড করে দিয়েছি । এখন জাস্ট , ক্লিক এন্ড প্লে ।

Download link setup

crack

Video

থেকে ডাউনলোড করে জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন । এর ভিতরে আছে ক্র্যাক , সিরিয়াল কি ইন্সটলার এবং কিভাবে ফুল ভার্সন করবেন তার জন্য একটি ভিডিও ও দেওয়া আছে ।

তারপরেও আমি একটু বলছি কারণ ভিডিওটিতে হাল্কা অমিল রয়েছে । আগে থেকেই ইন্টারনেট কানেকশন অফ করে রাখবেন । এটা যেকোন ক্র্যাকিং প্যাচিং এর বেলায় প্রযোজ্য । ওকে , drw_trial.exe ফাইলটি রান করান মানে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন । সফটওয়্যারটি রান করবেন না । ইন্সটল করার সময় নিচের স্ক্রিনশট অনুযায়ী দুইখানা চেকমার্ক উঠায়া দিবেন , তারপর ফিনিশ এ ক্লিক করবেন ।

এখন ডাউনলোড করা ফাইলটি ভিতর থেকে Carcker ফোল্ডার এর ভিতর থেকে ক্র্যাক ফাইলটি কপি করুন । তারপর ইন্সটল করা ডিরেক্টরিতে পেস্ট করে দিন । ভিডিও দেখে language টা English করে দিন । Active এ ক্লিক করে Key ফোল্ডারটি থেকে সিরিয়াল কি কপি করে পেস্ট করে দিন । ব্যাস , এনজয় । সবগুলো কাজের জন্য ত ভিডিওই দেওয়া আছে । আর কোন সমস্যা হলে কমেন্টে নক দিবেন , আমি রিপ্লে দেওয়ার চেষ্টা করব ।

আজকে এই পর্যন্তই ।

-আল্লাহ হাফেজ-

The post [Link Updated] (CRACK) EaseUs Data Recovery Wizard ফুল ভার্সন🎇 । কম্পিউটার থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ডাটা বা ফাইল রিকভার করুন । Easy appeared first on Trickbd.com.

কিভাবে আপনার কম্পিউটারের ফন্ট (Font) চেঞ্জ করবেন । ——— How to Change Your Default Font in Windows Computer .

$
0
0

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে রুট অ্যাক্সেস থাকলে মোবাইলের ডিফল্ট সিস্টেম ফন্ট চেঞ্জ করা যায়, আবার স্যামসাং সহ কিছু ব্র্যান্ডের মোবাইলে রুট ছাড়াই ফন্ট চেঞ্জ করা যায় । এবং অনেকেই করে থাকেন ।

যাই হোক, আজকে আমরা দেখব কিভাবে উইন্ডোজ কম্পিউটারের সিস্টেম ফন্ট চেঞ্জ করা যায় । উইন্ডোজে বাই ডিফল্ট ফন্ট চেঞ্জ করার কোন অপশন নেই । তাই বলে আমরা থার্ড পার্টি কোন সফটওয়্যার ইউজ করব না । কাজটি আমরা রেজিস্ট্রি হ্যাকের মাধ্যমে করব । তাহলে চলুন শুরু করি ঃ-

* অ্যাট ফার্স্ট নিচের কোডটুকু কপি করুন —

Windows Registry Editor Version 5.00

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Fonts]
“Segoe UI (TrueType)”=””
“Segoe UI Bold (TrueType)”=””
“Segoe UI Bold Italic (TrueType)”=””
“Segoe UI Italic (TrueType)”=””
“Segoe UI Light (TrueType)”=””
“Segoe UI Semibold (TrueType)”=””
“Segoe UI Symbol (TrueType)”=””

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\FontSubstitutes]

“Segoe UI”=”your_font”

*নোটপ্যাড (notepad) ওপেন করুন — তারপর উপরের কোডটুকু নোটপ্যাডে পেস্ট করে দিন এবং your_font এর জায়গায় আপনার কাঙ্ক্ষিত ফন্টের নাম দিন । যেমন ঃ- আমি Segoe script দিয়েছি ।

*এখানে segoe script হচ্ছে একটা ফন্টের নাম । আপনার পছন্দের ফন্ট সিলেক্ট করতে নোটপ্যাড থেকে Format>Font এ ক্লিক করুন, তারপর আপনার পছনের ফন্ট স্টাইল সিলেক্ট করে ঐ ফন্টের নামটা কপি করুন এবং your_font এর জায়গায় পেস্ট করে দিন ।

*নোটপ্যাডের File>Save as এ ক্লিক করুন । তারপর Save as ডায়ালগ বক্স থেকে File Name এর ঘরে যেকোন নাম দিন এবং শেষে .reg এক্সটেনশনটি যোগ করে দিন । যেমন ঃ- আমি দিয়েছি change font.reg . তারপর Save এ ক্লিক করুন ।

*তারপর সেভ হওয়া ফাইলটিতে ক্লিক করুন এবং কনফার্মেশন বক্স থেকে Yes ক্লিক করুন ।

*কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন ।

*দেখুন যে ফন্ট চেঞ্জ হয়ে গেছে ।

আবার ডিফল্ট ফন্টে ফিরে যেতে উপরের কোডের জায়গায় নিচের কোড ইউজ করেন (একই নিয়ম) ।

Windows Registry Editor Version 5.00

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Fonts]
“Segoe UI (TrueType)”=”segoeui.ttf”
“Segoe UI Black (TrueType)”=”seguibl.ttf”
“Segoe UI Black Italic (TrueType)”=”seguibli.ttf”
“Segoe UI Bold (TrueType)”=”segoeuib.ttf”
“Segoe UI Bold Italic (TrueType)”=”segoeuiz.ttf”
“Segoe UI Emoji (TrueType)”=”seguiemj.ttf”
“Segoe UI Historic (TrueType)”=”seguihis.ttf”
“Segoe UI Italic (TrueType)”=”segoeuii.ttf”
“Segoe UI Light (TrueType)”=”segoeuil.ttf”
“Segoe UI Light Italic (TrueType)”=”seguili.ttf”
“Segoe UI Semibold (TrueType)”=”seguisb.ttf”
“Segoe UI Semibold Italic (TrueType)”=”seguisbi.ttf”
“Segoe UI Semilight (TrueType)”=”segoeuisl.ttf”
“Segoe UI Semilight Italic (TrueType)”=”seguisli.ttf”
“Segoe UI Symbol (TrueType)”=”seguisym.ttf”
“Segoe MDL2 Assets (TrueType)”=”segmdl2.ttf”
“Segoe Print (TrueType)”=”segoepr.ttf”
“Segoe Print Bold (TrueType)”=”segoeprb.ttf”
“Segoe Script (TrueType)”=”segoesc.ttf”
“Segoe Script Bold (TrueType)”=”segoescb.ttf”

[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\FontSubstitutes]

“Segoe UI”=-

 

 

HARRY Is My Nickname On Facebook.

ধন্যবাদ ।

The post কিভাবে আপনার কম্পিউটারের ফন্ট (Font) চেঞ্জ করবেন । ——— How to Change Your Default Font in Windows Computer . appeared first on Trickbd.com.

উইন্ডোজ ১০ এর পাওয়ার বাটনে হাইবারনেট (Hibernate) অপশন যোগ করুন ।

$
0
0

ডিফল্টভাবে উইন্ডোজ ১০ এর পাওয়ার বাটনে ক্লিক করলে তিনটি অপশন আসে ।
১। Sleep
২। Shut Down
৩। Restart

Sleep এর কাজ হচ্ছে আপনার কম্পিউটার অফ করে দিলেও সেটি অন থাকবে এবং পাওয়ার সোর্স থেকে সামান্য পরিমাণ পাওয়ার ইউজ করবে । অ্যাপসগুলো ওপেন থাকবে এবং আপনি যেখান থেকেই Sleep করবেন কম্পিউটার চালু করলে আপনি সেখান থেকেই আবার কাজ করতে পারবেন ।

Shut Down এর কাজ হচ্ছে কম্পিউটারের সকল অ্যাপস বন্ধ হয়ে যাবে এবং আপনার পুরো কম্পিউটারটিই টার্ন অফ হয়ে যাবে ।

Restart এর কাজ হচ্ছে একবার শাট ডাউন হয়ে পুনরায় কম্পিউটারটি আবার চালু হবে ।

আর একটা পাওয়ার অপশন রয়েছে যেটা ডিফল্টভাবে পাওয়ার বাটনে অ্যাড করা থাকে না সেটি হচ্ছে Hibernate . এর কাজ হচ্ছে Sleep এর মত – অ্যাপসগুলো ওপেন থাকবে এবং আপনি যেখান থেকেই Hibernate করবেন কম্পিউটার চালু করলে আপনি সেখান থেকেই আবার কাজ করতে পারবেন । কিন্তু এক্ষেত্রে কম্পিউটারটি কোন পাওয়ার ইউজ করবে না । এই অপশনটি বিশেষ করে ল্যাপটপের জন্য ভালো । কারণ এতে আপনার ব্যাটারি থেকে কোন পাওয়ার ইউজ হচ্ছে না, সো আপনার ব্যাটারি লাইফের উপর কোন এফেক্ট পরবে না ।

ত চলুন দেখি এই Hibernate অপশনটি কিভাবে পাওয়ার বাটনে অ্যাড করবেন —

* Control Panel ওপেন করুন-

* Hardware and Sound এ ক্লিক করুন-

* Change What the Power buttons do তে ক্লিক করুন-

* উপর থেকে Change Settings that are currently unavailable এ ক্লিক করুন-

* তারপর Hibernate অপশনের বামপাশের চেকমার্কে টিক মার্ক দিন- তারপর Save Change এ ক্লিক করুন ।

এখন পাওয়ার বাটনে ক্লিক করে দেখুন Hibernate অপশন চলে এসেছে ।

 

HARRY Is My Nickname On Facebook.

ধন্যবাদ ।

The post উইন্ডোজ ১০ এর পাওয়ার বাটনে হাইবারনেট (Hibernate) অপশন যোগ করুন । appeared first on Trickbd.com.

NCH Softwares এর সম্পর্কে জানেন তো? {Huge Collection of PC Softwares}

$
0
0

NCH Softwares কি?
পিসি সফটওয়্যার ডেভেলপ করে এমন একটি কোম্পানি হচ্ছে NCH Softwares । পিসির জন্য তাদের সফটওয়ারের সংখ্যা সঠিক জানা নেই, তবে শতেকখানির কম হবে না । তাদের সফটওয়্যারগুলো উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি ম্যাক ওএস , লিনাক্স এবং কিছু কিছু সফটওয়্যার অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস এর জন্যও পাওয়া যায় ।

স্পেশালিটি কি?
NCH Softwares কোম্পানির টুলস বা সফটওয়্যারগুলোর স্পেশালিটি হচ্ছে এগুলোর ডাউনলোড সাইজ কম । কম মানে অনেক কম । বেশিরভাগ সফটওয়্যারগুলোর সাইজ ২ এম্বির ভিতরে এবং সর্বোচ্চ সাইজ ৬ এম্বি । তার মানে যে কোন সফটওয়্যার ডাউনলোড করা নিয়ে কোন টেনশন নেই । ইন্সটল করাও অনেক সোজা এবং ২ সেকেন্ডের বেশি সময় লাগে না একটি সফটওয়্যার ইন্সটল হতে । সবগুলো সফটওয়্যারই খুবই ফাস্ট, খুব দ্রুত ওপেন হয় এবং কাজ করার সময়ও অনেক ফাস্ট কাজ করে । আর একটা স্পেশালিটি হচ্ছে সবগুলো সফটওয়ারের জন্য NCH Suite নামের একটি ড্যাশবোর্ড রয়েছে । যেকোন সফটওয়্যার ইন্সটল করলেই ড্যাশবোর্ডটি অটো ইন্সটল হয়ে যায় । ড্যাশবোর্ডটি থেকে আপনি তাদের সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন । তাদের যেকোন সফটওয়্যার থেকে অন্য সফটওয়ারে ইমিডিয়েটলি সুইচ করতে পারবেন ।

পপুলার কয়েকটি সফটওয়্যার ।
তাদের কয়েকটি সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো মোটামোটি পপুলার । সেগুলোর একটি শর্ট লিস্ট নিচে দিলাম-
অডিও এডিটিং এর জন্য ঃ- WavePad Sound Editor
ভিডিও এডিটিং এর জন্য ঃ- VideoPad Video Editor
ফটো এডিটিং এর জন্য ঃ- PhotoPad Photo Editor
স্ক্রীন রেকর্ডিং এর জন্য ঃ- Debut Screen Recorder
ভিডিও কনভার্টারঃ- Prisom video Convertor
অডিও কনভার্টারঃ- Switch Sound File Converter
ডিস্ক বার্নারঃ- ExpressBurn Disk Burner
ইমেজ স্লাইডশো ভিডিও এর জন্য ঃ- PhotoStage Slideshow Image Producer

এই সফটওয়্যার গুলো দিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় সকল বেসিক কাজগুলো সেরে ফেলতে পারবেন । উক্ত সফটওয়্যারগুলো নিয়ে একেকটার উপর একেকটা পোস্ট লিখা যেত । কিন্তু আমি এখানে একসাথে সবগুলো লিখে দিলাম , কারণ এগুলো ডাউনলোড করে আপনারা নিজেরাই সফটওয়্যারগুলো সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন । কারণ সবগুলো টুলসই ফাস্ট এন্ড ইজি ।

ডাউনলোড কোত্থেকে করব?
তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সকল সফটওয়্যার সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন । অফিশিয়াল সাইটটি ভিজিট করতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে । তাছাড়া যেকোন সফটওয়ারের সাথে দেওয়া স্যুইট এর মাধ্যমে অন্যান্য সফটওয়্যারগুলো সহজেই ডাউনলোড করে ফেলতে পারবেন ।

সবগুলোই কি ফ্রী সফটওয়্যার?
NCH Softwares এর কোন সফটওয়্যারই ফ্রী না । তাদের সফটওয়ারগুলো প্রফেশনাল মানের তাই সেগুলো তারা ফ্রীতে দেয়নি । তাহলে কি কিনে ইউজ করবেন ? না কিনে ইউজ করতে হবে না । আর আমি জানি বাংলাদেশের কেউ সফটওয়্যার কিনতে যাবেন না । যাই হোক , আমরা সিরিয়াল কি ইউজ করে সফটওয়্যারগুলোকে ফুল ভার্সন করে ফ্রীতেই আজীবন ইউজ করতে পারব ।

সিরিয়াল কি কই পাব?
সবকিছু গুগলের কাছ থেকেই পাবেন । তবে গুগলে অনেক অনেক সিরিয়াল কি পাবেন , যেগুলোর অনেকগুলোই কাজ করে না । তাই আমি আপনাদের সুবিধার্তে উপরে উল্লেখিত পপুলার কয়েকটি সফটওয়ারের সিরিয়াল কি একত্র করেছি । সেগুলো এই পোস্টের নিচে দেওয়া থাকবে । অথবা এই লিঙ্ক থেকে টেক্সট ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন । সিরিয়াল কিগুলো আমার নিজের ব্যাবহারের জন্যই একটা একটা কালেক্ট করেছিলাম । যাই হোক , সিরিয়াল কিগুলো সকল ভার্সনের জন্যই কাজ করবে আশা করি ।

Published on Mar 22, 2017

WavePad 7.13
214025761-wacfclkd

VideoPad 5.11
228697782-yilwcljq

MixPad 4.31
225142035-bixfclss

PhotoPad 3.12
216832349-uhwmclfx

Debut Video Capture Software
201363009-otbxclje
227963984-iiugclcg

Photostage Slideshow
201163141-rttfclma
216660703-vcaecloe
220562784-xvhdclsg

Prism Video Converter 2.63
238225933-tjwkcliz

RecordPad 5.35
213227053-dsukclvb

Tone Generator Software
215272161-uzazclwy
217277745-okpjclfl

Switch Sound File Converter 5.20
210746820-kjqtclzf

Zulu DJ 4.01
200887208-ljnlclsa

আর পপুলার সফটওয়ারগুলো ছাড়া অন্য সফটওয়ারের সিরিয়াল কি লাগলে এই টেক্সট ফাইলটা ডাউনলোড করে ফেলুন, অথবা এই Keygen টাও ডাউনলোড করতে পারেন, এগুলোর অনেকগুলোই কাজ নাও করতে পারে, তবে অনেকগুলো আবার কাজও করে ।

আমি ভেবে পাই না যে এত কম সাইজের একটি সফটওয়্যারে এত ফিচার কেমনে ইমপ্লিমেন্ট করে ।
যাই হোক, পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক দেওয়া বাধ্যতামূলক ।

ফেসবুকে আমি Rakib .

-আল্লাহ হাফেজ-

The post NCH Softwares এর সম্পর্কে জানেন তো? {Huge Collection of PC Softwares} appeared first on Trickbd.com.


(GENUINE) ডাউনলোড করে ফেলুন Windows 10 October Update(লেটেস্ট ভার্সন). এর অরিজিনাল ISO ফাইল + যেকোন উইন্ডোজ এর জেনুইন ফাইল ডাউনলোড করার ট্রিকস । :-)

$
0
0

উইন্ডোজ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম । আর উইন্ডোজ ১০ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত উইন্ডোজ ভার্সন । এই মুহুর্তে উইন্ডোজ ১০ এর সর্বশেষ ভার্সন হলো Windows 10 October Update. এর কোডনেইম হলো RS5 বা RedStone 5. এর বিল্ড নাম্বার হচ্ছে 1809. আমি ট্রিকবিডির কোন এক পোস্টে এই আপডেটটির ফিচারগুলো নিয়ে আলোচনা করেছিলাম । আজকে আমরা দেখব কিভাবে উইন্ডোজ ১০ এর জেনুইন ISO ফাইল ডাউনলোড করতে হয় ।

**আমরা যে বাজার থেকে সিডি কিনে উইন্ডোজ সেটআপ দিই সেগুলো কপি করা বা মোডিফাইড করা । সেগুলো ব্যাবহার না করাই ভালো ।
**তাই আজকে আমরা দেখব কিভাবে যেকোন উইন্ডোজ এর অরজিনাল ISO ফাইল ডাউনলোড করবেন ।
**এই পদ্ধতিতে আপনি Windows 7,8,8.1,10 এবং এগুলোর যেকোন ভার্সন ডাউনলোড করতে পারবেন ।
**এটা সরারসরি software-download.microsoft.com থেকে ডাউনলোড হবে ।

তাহলে চলুন শুরু করি ঃ-
প্রথমে ছোট্ট একটা অ্যাপস ডাউনলোড করে ফেলুন । চিন্তা নেই । এটা আপনাকে ইন্সটল করতে হবে না মানে পোর্টেবল । আর সাইজ মাত্র ২.৯৭ এম্বি ।
ওপেন করলে দুইটা উইন্ডো ওপেন হবে । উপরের উইন্ডোটাতে ভিডিওএড শো করবে । এটা মিনিমাইজ করে ফেলুন ।

তারপর খুব সোজা । জাস্ট স্ক্রীনশটগুলো ফলো করুন ।

 

 

 

 

 

 

 

 

ব্যাস ।

আজকে এই পর্জন্তই ।
আগামী পোস্টে আবার অন্য কোন বিষয় নিয়ে কথা বলব ।

ভালো থাকবেন ।

-আল্লাহ্‌ হাফেজ-

The post (GENUINE) ডাউনলোড করে ফেলুন Windows 10 October Update(লেটেস্ট ভার্সন). এর অরিজিনাল ISO ফাইল + যেকোন উইন্ডোজ এর জেনুইন ফাইল ডাউনলোড করার ট্রিকস । :-) appeared first on Trickbd.com.

(Software Review) উইন্ডোজের জন্য একটি বেস্ট ইমেজ ভিউয়ার সফটওয়্যার । (FastStone Image Viewer)

$
0
0

FastStone Image Viewer হচ্ছে একটা ইমেজ ব্রাউজার, ইমেজ কনভার্টার, এবং ইমেজ এডিটর যেটি প্রায় সকল প্রকার ইমেজ ফরম্যাট সাপোর্ট করে । যেমন ঃ- BMP, JPEG, JPEG 2000, GIF, PNG, PCX, TIFF, WMF, ICO যেগুলো অনেক ইমেজ ভিউয়ার সাপোর্ট করে না । এর টপ ফিচার্সগুলো হলো :-  Image Viewing, Image Management, Comparison, Red-eye removal, Cropping, Resizing, Photo Retouching and Color Adjustments.

এটা ডাউনলোড করতে আপনাকে খুব বেশি এম্বি খরচ করতে হবে না । এটির সাইজ মাত্র ৬ এম্বি । এবং এই সফটওয়্যারটির পোর্টেবল ভার্সনও রয়েছে । সফটওয়্যারটি খুবই ফাস্ট, এবং লাইটওয়েট । এবং এটা হোম ইউজারদের জন্য সম্পুর্ণ বিনামুল্যের সফটওয়্যার । সো ডাউনলোড আর ইন্সটল করা নিয়ে কোন ঝামেলা করতে হবে না ।

 

এবার এর কয়েকটা ফিচার নিয়ে আলোচনা করা যাক ।

আপনি যখন ফাইল এক্সপ্লোরার থেকে কোন ইমেজ ফাইল এই সফটওয়্যারটি ওপেন করবেন তখন ইমেজটি ফুল-স্ক্রীনে ওপেন হবে । এবং আপনি যখন ইমেজটির চারপাশের যেকোন একপাশে মাউস হোভার করবেন তখন কিছু ইন্টারেস্টিং ইনফরমেশন আপনি পেয়ে যাবেন । উপরে হোভার করলে Folder Tree মানে ঐ ফোল্ডারের অন্যান্য ইমেজগুলোর থাম্বনেইল দেখতে পাবেন । বামপাশে হোভার করলে File & Slidehshow, Rotation, Resize, Text, color, Effects এইজাতীয় কিছু এডজাস্টমেন্টস পাবেন । নিচে মাউস হোভার করলে Navigator এবং ডানপাশে হোভার করলে  ইমেজটির বিস্তারিত ডিটেইলস পাওয়া যাবে ।

** ফুল-স্ক্রীন মোডে একটি ইমেজ ওপেন থাকা অবস্থায় মাউসের হুইল ঘুরালে পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী ইমেজগুলো আসতে থাকবে ।

** একটি ইমেজ ওপেন থাকা অবস্থায় ইমেজটির উপর ক্লিক করে ধরে রাখলে Magnifier দিয়ে ইমেজটি জুম করে দেখা যাবে । অথবা CTRL+Mouse Wheel ঘুরালে ইমেজটি জুম-ইন জুম-অউট করে দেখা যাবে ।

** ডাবল ক্লিক করলে ব্রাউজার উইন্ডো ওপেন হবে এবং আবার ডাবল ক্লিক করলে ফুল-স্ক্রীন মোড ওপেন হবে ।

** পুরো ইমেজ ব্রাউজারটির তিনটি লেয়াউট রয়েছে । যেগুলো আপনি View>Layout এ গিয়ে চেইঞ্জ করতে পারবেন । অথবা CTRL+ENTER চাপলেও ব্রাউজারটির লেয়াউট চেঞ্জ করা যাবে ।

** সফটওয়্যারটি হাইলি কাস্টমাইজেবল । সেটিংস থেকে সফটওয়্যারটি আরও অনেক কাস্টমাইজ করা যাবে ।

 

স্লাইডশো (Slideshow)

সফটওয়্যারটির একটা ইন্টারেস্টিং ফিচার হচ্ছে Slideshow. কিবোর্ড থেকে S কি চাপলে Slaidshow টুল্টি ওপেন হবে । ১৫০+ টি স্লাইডশো ইফেক্ট এবং স্লাইডশো চলার সময় মিউজিক সেট করে দিতে পারবেন । যেটি সত্যিই ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় । পছন্দের একটা গানের সাথে নিজের ছবিগুলো বিভিন্ন ইফেক্টে স্লাইডশো হলে সত্যিই নিজের কাছে ভালো লাগবে । এবং এই ফিচারটা আপনি তখনি ভালোভাবে ফিল করতে পারবেন যখন আপনি এটি ব্যাবহার করে দেখবেন । তাই আশা করি আপনারা সফটওয়্যারটি একবার হলেও ব্যাবহার করে দেখবেন ।

 

এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি যেকোন প্রকার ভিডিও ফাইলও ভিউ করতে পারবেন । এবং মজার বিষয় হলো এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি অন্যান্য মিডিয়া প্লেয়ারের চেয়ে বেশি সাউন্ড পাবেন । তাহলে এটি আপনার সাউন্ড বুস্টারের কাজও করে ফেল্ল ।

 

**এর দুইটা স্কিন মোড রয়েছে । ডার্ক মোড এবং লাইট মোড । আপনি Settings>Skin থেকে স্কিন মোড চেঞ্জ করতে পারবেন । ডার্ক মোডটা আমি ইউজ করি ।

** যেকোন ফরম্যাটের ইমেজ ওপেন করে সেটি File>Save as এ ক্লিক করে ইমেজটি অন্যান্য ফরম্যাটে কনভার্ট করা যাবে ।

** যদিও এটি ফ্রী তবুও এর একটি প্রফেশনাল ভার্সন রয়েছে । ফ্রীতে প্রফেশনাল ভার্সনে আপগ্রেড করতে চাইলে সিরিয়াল কি ইউজ করতে পারেন । নিচ থেকে কপি করে পেস্ট করে দিলেই হবে ।

Name : TeaM RePT

Serial: JYLQC-RMMKI-LNLMZ-OKEVF

 

একই সাথে এটি একটি ইমেজ ভিউয়ার , ইমেজ কনভার্টার এবং ছোট একটা ইমেজ এডিটরও বটে । একই সাথে খুবই ফাস্ট এবং লাইটওয়েট তাই স্মুথলি ইউজ করতে পারবেন । তাছাড়া সফটওয়্যারটি আপনি সম্পুর্ণ ফ্রীতেই ইউজ করতে পারছেন । তাই আশা করি এটি আপনার উইন্ডোজ কম্পিউটারটির জন্য নির্দ্বিধায় একটি বেস্ট ইমেজ ভিউয়ার হতে পারে ।

 

আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোসটটি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে । ভালো লাগলে একটা লাইক করবেন ।

ধন্যবাদ J

আবার দেখা হবে ।

ফেসবুকে আমি ঃ-Rakib

-আল্লাহ্‌ হাফেজ-

The post (Software Review) উইন্ডোজের জন্য একটি বেস্ট ইমেজ ভিউয়ার সফটওয়্যার । (FastStone Image Viewer) appeared first on Trickbd.com.

কম্পিউটার থেকে মেমোরি কার্ডে বড় ফাইল কপি না হওয়ার সমাধান !! (How to Copy Big Files

$
0
0

কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর কম্পিউটার থেকে একটি ফাইল মেমোরি কার্ডে কপি করতে চেয়েছিলাম । ফাইলটি একটি ISO ফাইল ছিল যার সাইজ ছিল 4.72GB । কিন্তু কোন কিছুতেই কপি হচ্ছিল না । এরর হিসেবে দেখাচ্ছিল This File is Too Large. কপি করার জন্য থার্ড পার্টি সফটওয়্যারও ইউজ করলাম কিন্তু কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছিল না । অবশেষে একটু ঘাটাঘাটি করে সমাধান পেয়ে যাই । ভাবলাম বিষয়টা সবার সাথে শেয়ার করা যাক । যদি আপনারা কেউ আমার মত সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি থেকে সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ ।

কারণ ?

পেন ড্রাইভ বা মাইক্রো এসডি কার্ডগুলো FAT32 সিস্টেমে ফরম্যাটেড করা থাকে । আর FAT32 সিস্টেমে ৪ জিবি এর বড় ফাইলগুলো কপি করা যায় না । আপনি অনেকগুলো ফাইল একসাথে কপি করতে পারবেন সেটা যত বড় সাইজ হোক না কেন । কিন্তু কোন একটা সিঙ্গেল ফাইল সেটা যদি জিবির বেশি হয় তাহলে কিন্তু FAT32 সিস্টেমে কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কপি করতে পারবেন না ।

সমাধান !

এই সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভটি মানে আপনার পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটি সম্পুর্ণ ফরম্যাট করতে হবে । তাই আপনার পেন ড্রাইভে থাকা দরকারি ফাইলগুলো আপনার কম্পিউটারের কোন একটা ড্রাইভে ব্যাকআপ করে রাখুন । তারপর নিচের স্টেপগুলো ফলো করুন ।

>>আপনার কম্পিউটারের ফাইল এক্সপ্লোরার থেকে আপনার পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন তারপর Format এ ক্লিক করুন ।

>>File System থেকে NTFS অথবা exFAT সিলেক্ট করুন । আপনার পছন্দমত একটা সিলেক্ট করলেই হল তবে exFAT সিলেক্ট করা ভালো কারণ এটা অনেক ওল্ড ডিভাইসও সাপোর্টেড । NTFS সিলেক্ট করলেও সমস্যা নেই ।

>>Format Options থেকে Quick Format এ চেকমার্ক দিয়ে দিন ।

তারপর Start এ ক্লিক করুন ।

ব্যাস Format হয়ে গেলে আপনি যেকোন বড় সাইজের সিঙ্গেল  ফাইল বিশেষ করে উইন্ডোজের ISO ফাইলগুলো আপনার কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটিতে কপি করতে পারবেন ।

আজকে এই ছোট্ট ট্রিকসটাই রইল ।“

কারও উপকার হলে কমেন্টে লিখতে ভুলবেন না ।

পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ । সকলেই ভালো থাকবেন ।

ফেসবুকে আমি ঃ- Rakib

আল্লাহ্‌ হাফেজ-

The post কম্পিউটার থেকে মেমোরি কার্ডে বড় ফাইল কপি না হওয়ার সমাধান !! (How to Copy Big Files <4GB) appeared first on Trickbd.com.

পাঁচটি মজার ওয়েবসাইট !! যেগুলো আপনি হয়ত এখনো ভিজিট করেননি (Part-3) !!

$
0
0

ইন্টারনেটের বুকে কোটি কোটি ওয়েবসাইট রয়েছে । যেগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয়, অনেকগুলো আমাদের দরকারী, অনেকগুলো আবার অদরকারী । আবার এমন অনেকগুলো ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে রয়েছে যেগুলো শুধুমাত্র মজার উদ্দ্যেশ্যেই তৈরি করা হয়েছে । এমন পাঁচটি ওয়েবসাইট নিয়েই আমাদের আজকের পোস্ট ।

 

১। fallingfalling.com

ওয়েবসাইটের নামটাই অনেকটাই ফানি টাইপের । আপনি যখন এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করবেন তখন কি দেখবেন ? আসলে ওয়েবসাইটটিতে কিছুই নেই । জাস্ট একটা এনিমেশন দেখতে পাবেন । ফুল-স্ক্রীন জুড়ে এই এনিমেশনটা আপনার ভালোই লাগবে । তবে সবচেয়ে মজার পার্ট হচ্ছে এই এনিমেশনটা চলার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে একটা মিউজিক প্লে হবে । এই মিউজিকটাই সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং পার্ট । কারণ বলতে গেলে আপনাকে আগে মিউজিকটা শুনতে হবে । অনেকটা ভয়ও লাগতে পারে অনেকের কাছে । অনেকের কাছে ফানিও মনে হতে পারে । তাই অবশ্যই একবার সাইটটি ভিজিট করে দেখবেন ।

 

২। Koalas to the Max

আজকের মজার ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম । উপরে দেওয়া লিঙ্ক থেকে আপনি যখন ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করবেন তখন একটি  বড় সার্কেল শেপ (বৃত্ত) দেখতে পাবেন । মজার বিষয় হল আপনি যখন এই শেপগুলোর উপর মাউস দিয়ে হোভার করবেন তখন একটা শেপ থেকে চারটাশেপ তৈরি হয়ে যাবে । এভাবে ঐ শেপটার উপর আবার হোভার করলে আরও চারটা শেপে বিভক্ত হয়ে যাবে । তাছাড়া সবগুলো শেপের এই চারভেগে বিভক্ত হওয়ার পাশাপাশি কালার চেঞ্জিংয়েরও একটা ইন্টার‍্যাকশন রয়েছে । সবমিলিয়ে সাইটটি ভিজিট করে দেখলে আপনার অবশ্যই ভালো লাগবে । তাই একবার হলেও এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখতে ভুলবেন না ।

 

৩। Random Colour

নাম শুনেই ওয়েবসাইটটি কি ধরণের সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায় । কিন্তু আপনি যখন ওয়েবসাইটটিতে প্রথম প্রবেশ করবেন তখন আপনি সাইটটির আসল মজাটা নাও বুঝতে পারেন । কারণ ব্রাউজারে গিয়ে আপনি যদি randomcolour.com লিখে এন্টার প্রেস করেন তাহলে পুরো স্ক্রীন জুড়ে শুধুই একটা স্পেসিফিক কালার দেখতে পাবেন । এইবার আপনি ওয়েবসাইটটি রিলোড করুন । তাহলে স্ক্রীন জুড়ে থাকা কালারটি চেঞ্জ হয়ে যাবে । এভাবে যতবার আপনি পেইজটি তথা ওয়েবসাইটটি রিলোড করবেন ততবার রেন্ডমলি স্ক্রীনের ব্যাকগ্রাউন্ড কালার চেঞ্জ হতে থাকবে । তাই এটি স্বভাবতই একটি মজার ওয়েবসাইট হতেই পারে । ভিজিট করে দেখবেন একবার ।

 

৪। RRR GGG BBB

দুনিয়ার সমস্ত কালারের জননী হচ্ছে তিনটা কালার । অর্থ্যাৎ Red Green Blue লাল, সবুজ এবং নীল । এই তিনটা কালারের কম্বিনেশনে সবধরনের কালার তৈরি করা যায় । তাই এদেরকে প্রাইমারি কালারও বলা হয় । এই ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে আপনি যদি R এর উপর মাউস হোভার করেন তাহলে পুরো ব্যাকগ্রাউন্ডের কালার হয়ে যাবে লাল, G এর উপর মাউস হোভার করলে সবুজ এবং B এর উপর মাউস হোভার করলে ব্যাকগ্রাউন্ডের কালার হয়ে যাবে নীল । আরও কিছু ইন্টার‌্যাকশন রয়েছে তবে সবগুলো ইন্টার‌্যাকশনের কালার হবে RGB এবং মাউস হোভারের মাধ্যমেই সবগুলো ইন্টার‌্যাকশন প্রত্যক্ষ করা যাবে । শুধুমাত্র মজার জন্যই তৈরি এই ওয়েবসাইটটি । ভিজিট করে দেখতে পারেন ।

 

৫। Staggering Beauty

আজকের পোস্টের সবচেয়ে মজার ওয়েবসাইট এটি । Staggering Beauty কথাটার অর্থ দাঁড়ায় সৌন্দর্যে আঘাত করা । আসলেই নামের সাথে মিল রয়েছে ওয়েবসাইটটির । ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করলে আপনি উপরের ছবির মত কালো জিনিসটা দেখতে পাবেন । এইটার নাম কি হতে পারে আমি জানি না, আপনাদের জানা থাকলে কমেন্টে বলবেন । তো এইটার উপরে মাউস নিয়ে হোভার করতে পারবেন । তাহলে এটা নাড়াচাড়া করতে থাকবে । এবং আপনি যখন আপনার মাউসটিকে একটু জুরে নাড়াচাড়া করবেন তখনই এটার সৌন্দর্যে আঘাত হবে । কি হবে আমি লিখে বুঝাতে পারছি না । এটা বুঝার জন্য অবশ্যই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখবেন । ওয়েবসাইটটি রান করানোর জন্য আপনার কম্পিউটারে অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ ইন্সটল থাকা লাগতে পারে । যা সাধারণত ইন্সটল করাই থাকে ।

 

উপরের সবগুলো ওয়েবসাইট কম্পিউটার দিয়ে ভালোভাবে রান করানো যায় । আপনি যদি মোবাইল ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যাবহার করবেন ।

ওয়েবসাইটগুলোতে কোন অ্যাডওয়্যার বা স্পাইওয়্যার নেই । তাই সিকুরিটি নিয়েও কোন ঝামেলা নেই ।

পাঁচটি মজার ওয়েবসাইট !! (PART-1)

পাঁচটি মজার ওয়েবসাইট !! (PART-2)

 

আশা করি ওয়েবসাইটগুলো আপনাদের ভালো লেগেছে তথাপি পোস্টটিও ভালো লেগেছে । তাই ভালো লাগলে Nice লিখে একটা নাইস কমেন্ট করবেন । আর পোস্টটিতে একটা লাইক দিবেন ।

 

কস্ট করে পড়ার জন্য সকলকেই ধন্যবাদ । আপনারা সবাই অনেক অনেক ভালো থাকুন ।

আবার দেখা হবে ।

ফেসবুকে আমি ঃ- Rakib

-আল্লাহ্‌ হাফেজ-

The post পাঁচটি মজার ওয়েবসাইট !! যেগুলো আপনি হয়ত এখনো ভিজিট করেননি (Part-3) !! appeared first on Trickbd.com.

এই ৮টি শব্দ ভুলেও সার্চ করবেন না গুগলে !

$
0
0

ডিমের খোসা ছাড়ানো থেকে শার্টে টাই বাঁধা। এলাকার ঠিকানা খোঁজা থেকে শুরু করে গর্ভবতী হওয়ার পদ্ধতি জানা। সবকিছুতেই গুগল সার্চ করা অধুনা নেটিজেনদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু, গুগল আমাদের যা জানায়…সবই কি সত্যি? এই নিয়ে বিতর্ক অস্বাভাবিক নয়। তবে গুগল আমাদের এমন অনেক কিছুই জানায়, যা জানতে আমরা অপ্রস্তুত থাকতেই পারি।

এমনই ৮টি শব্দ যা ভুলেও গুগলে সার্চ করবেন না! যা সার্চ না করলেই আপনার জন্য ভালো!

১: শব্দ : ফর্নিয়ের (Fournier)
বিষয় : এই শব্দ দিয়ে সার্চ করলে দুটি রেজাল্ট মেলে। একটি বাস্টেকবল খেলোয়াড়ের জীবন। অন্যটি ফর্নেয়ের গ্যাংগ্রেন (Fournier Gangrene)। যা অঙ্গ সম্পর্কিত এক রোগের লক্ষ্মণ।
কেন সার্চ নয় : দ্বিতীয় বিষয়টি এমনই জটিল যে এর ছবি স্বাভাবিক নয়। প্রস্তুতি ছাড়া ওই ছবি দেখলে

সমস্যা হতেই পারে।

২: শব্দ : দ্য গ্যাগ রিফ্লেক্স (The Gag reflex)
বিষয় : অর্থাৎ মৃত্যু এড়াতে শেষ মুহূর্তে শরীরের নিজস্ব লড়াই।
কেন সার্চ নয় : বিষয়টি ছবি বা ভিডিওতে না দেখাই শ্রেয়। বিশেষত কাজের জায়গায় তো একদমই নয়।

google-sarch৩: শব্দ : ডিগভ্লিং (Degloving)
বিষয় : ‘টার্মিনেটর’ ছবিতে আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার-এর হাত কাটার দৃশ্য মনে আছে?
কেন সার্চ নয় : না দেখলেই ভালো নয় কি?

৪: শব্দ : ব্লু ওয়াফেল (Blue Waffle)
বিষয় : এই বিষয়ে সার্চ করলে নারী শরীরে এক বিশেষ রোগের ছবি সার্চ রেজাল্টে দেখানো হয়।
কেন সার্চ নয় : যদিও এর কোনও বাস্তব ব্যাখ্যা নেই। কিন্তু, ওই ছবি সহজে মন থেকে মোছা মুশকিল।

৫: শব্দ : ট্যারেটোমা (Teratoma)
বিষয় : হাড়, দাঁত কিংবা চুলও। এই সব নিয়েই সৃষ্টি হয় ট্যারেটোমা টিউমারের।
কেন সার্চ নয় : টিউমারের ছবিটি ভোলার মতো নয়।

৬: শব্দ : স্ক্যুইডওয়ার্ড টো নেইল ভার্সেস সোফা (Squidward Toenail VS Sofa)
বিষয় : পায়ের নোখ ঘষে সোফা সরাচ্ছেন একজন।
কেন সার্চ নয় : ক্লিপটি আপনাকে ভিডিও বন্ধ করতে বাধ্য করবে।

৭: শব্দ : ট্রাইপোফোবিয়া (Trypophobia)
বিষয় : অর্থাৎ, ছোটো গর্তের প্রতি ভয়।
কেন সার্চ নয় : তেমন ক্ষতিকারক নয়। তবে অনেকেই এই সংক্রান্ত সার্চ রেজাল্ট দেখে অস্বস্তি বোধ করেছেন।

৮: শব্দ : শ্যানকার (Chancre)
বিষয় : খারাপ ব্যাধী সংক্রান্ত ছবি ও তথ্য।
কেন সার্চ নয় : এমন বীভৎস ছবি কম দেখা যায়।

এই হল ৮টি এমন বিষয়, যা আমরা মনে করিয়ে দিলাম। এবার বাকিটা আপনাদের সিদ্ধান্ত। চাইলে সার্চ করতেই পারেন। আবার চাইলে আমাদের কথা শুনতে পারেন।

The post এই ৮টি শব্দ ভুলেও সার্চ করবেন না গুগলে ! appeared first on Trickbd.com.

Viewing all 603 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>